শনিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
বিদ্যাসাগর সেতু । দ্বিতীয় হুগলী সেতু । কলকাতা । নাক বরাবর নবান্ন ।
শুক্রবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
তিলোত্তমাসম্ভব । ছোট ছবি । শঙ্খমণি গোস্বামী ।
বৃহস্পতিবার, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
"পারো যদি দেখে যেও বেঁচে থাকা কারে বলে , এসো আমার শহরে একবার ।" বড় বাজার...
বুধবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
দোলযাত্রা বা হোলি নিয়ে ভারতে প্রচলিত নানা পৌরাণিক কাহিনি Mythological s...
রাতপরী
পঁচিশ বছর আগেকার কথা । মামাবাড়িতে ঘুরতে বোলপুরে এসেছি । অবশ্য এখানে আসার সেটাই একমাত্র কারণ নয় , হাতে কিছু কাজও আছে । আর সেগুলো নিয়েই খুব ছোটাছুটি করতে করতেই দু’তিন দিন কোথা দিয়ে যে বেরিয়ে গেল , টেরই পেলাম না । যাইহোক নির্দিষ্ট দিনে ফেরার জন্য রাতের খাওয়া সেরে স্টেশনে গিয়ে ট্রেনের অপেক্ষায় দাঁড়ালাম । আমার সঙ্গে আছে একটা সুটকেস আর একটা শান্তিনিকেতনী ঝোলা ব্যাগ । খোঁজ নিয়ে জেনেছি , ট্রেন বেশ খানিকটা লেটে চলছে । প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে আছেন বেশ কয়েকজন যাত্রী । আমি একমনে উল্টোদিকের প্ল্যাটফর্মের দেওয়ালে বহুবার দেখা বিরাট টাইলসের ম্যুরালটা দেখছি । কতক্ষণ এভাবে তাকিয়েছিলাম খেয়াল নেই । হঠাৎ বাঁদিকে তাকিয়ে লক্ষ্য করলাম , গেট পেরিয়ে স্টেশনে ঢুকছে এক ক্ষীণকায়া তরুণী । চোখে চশমা , চলাফেরার ভঙ্গী খুব চটপটে । পরনে একখানা বাটিক প্রিন্টের লাল রঙা সালোয়ার-কামিজ । একই রঙের ওড়নাখানা গলার দু’পাশ দিয়ে নেমে গেছে পিঠের দিকে । আমার দিকে বেশ খানিকটা এগিয়ে আসাতে দেখলাম , দু’গালে বেশ কিছু ব্রণের দাগ আছে । মেয়েটি আহামরি কিছু সুন্দরী নয় , তবে চেহারায় সজীবতা আছে , স্নিগ্ধতা আছে । চোখের ভাষায় স্পষ্ট পড়া যায় বুদ্ধির ছাপ । মেয়েটির দু’হাতে দু’টি ব্যাগ । সঙ্গে একজন বয়স্ক ভদ্রলোক এসেছেন ।
কিছুক্ষণ বাদে ট্রেন এলো । সঙ্গের ভদ্রলোকটির
তীব্র আপত্তি সত্ত্বেও দেখলাম , মেয়েটি নিজেই ভারী ব্যাগ দু’টো বয়ে কামরায় উঠল । আমার
সাথে , একই কামরায় । বোলপুরে দার্জিলিং মেল খুব অল্প সময় দাঁড়ায় । মেয়েটির সাথে যে
ভদ্রলোক এসেছিলেন , তিনি ব্যস্তভাবে মেয়েটির বার্থ নম্বর খুঁজতে লাগলেন । আর আমি তাঁর
পেছন পেছন ধীরে ধীরে, ইতি-উতি তাকাতে তাকাতে এগোতে লাগলাম । শেষে দেখা গেল , একই কুপেতে
প্যাসেজের মধ্যে আমার আপার বার্থ , বিপরীত দিকে লোয়ার বার্থটি সেই মেয়েটির । ট্রেন
হুইসল দিচ্ছে এবার । আমি তখনও ব্যাগ নিয়ে দাঁড়িয়ে । আমার বার্থটা ফাঁকা পেয়ে একজন মোটাসোটা
ভদ্রলোক সেটার দখল নিয়ে অঘোরে ঘুমোচ্ছেন । তাঁর নিদ্রাভঙ্গের জন্য খুব গলা ফাটাচ্ছি
– এমন সময়ে পাশ দিয়ে দরজার দিকে দ্রুত এগিয়ে যেতে যেতে , সেই মেয়েটিকে ট্রেনে তুলে
দিতে যিনি এসেছিলেন , তিনি বেশ জোরেই বললেন --- “রাতের গাড়ি… … …একসঙ্গেই যখন যাচ্ছ
ভাই… … একটু দেখো ।“ ঘাড় নেড়ে সম্মতিসূচক ভঙ্গী করতে গিয়ে মেয়েটির দিকে চোখ পড়ল । ভ্রূকুটি
দেখে বুঝলাম , ভদ্রলোকের এই অনুরোধটি মেয়েটিকে বিশেষ সন্তুষ্ট করতে পারেনি । এটাই তো
স্বাভাবিক । প্রত্যেকটা মানুষই স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে ভালবাসে । মেয়ে হলেই যে নিজের দায়িত্ব
নিজে নিতে পারবেনা --- এরকম একটা ধারণা করা তো ভুল । ভদ্রলোক এরপর তাড়াতাড়ি টা – টা
গুডবাই করে নেমে পড়লেন । ট্রেন দুলকি চালে চলতে শুরু করল । এতক্ষণ খেয়াল করিনি , কিন্তু
এবার মনে হল মেয়েটি বোধহয় আমার সমবয়সীই হবে । কিছুক্ষণ পরে যখন চেকার এলেন , তখন সব
সংশয়ের অবসান হল । আমি চেকারের পাশে ইচ্ছে করেই দাঁড়িয়েছিলাম , টিকিটের মধ্যে বয়সের
অঙ্কটা স্পষ্ট চোখে পড়ল । নীচের সিটে মেয়েটির একখানা সুটকেস তখনও খাড়াভাবে রাখা ছিল
। তাতে দেখলাম বড় বড় করে ইংরেজি হরফে লেখা একটি নাম --- মৌমিতা চ্যাটার্জি । চটপট সঙ্গের
জিনিসপত্র ঠিকঠাক মত গুছিয়ে রেখে শোওয়ার ব্যবস্থা করে , যে যার জায়গায় চলে গেলাম ।
ঝড়ের বেগে ট্রেন ছুটতে শুরু করেছে । কামরার ভেতরটা নীল আলোয় প্রায়ান্ধকার ।
চুপচাপ শুয়ে আছি , বেশ গরম লাগছে ।
জামার উপরের দু’টো বোতাম খুলে দিলাম । কিছুটা সময় কাটল , কিন্তু কেন জানিনা কিছুতেই
দু’চোখের পাতা এক করতে পারছিনা । ডানদিকে কাত হয়ে নীচের দিকে তাকালাম । চুম্বকের মত
চোখ টানছে একটি নারী শরীর । মেয়েটি বুক পর্যন্ত একটা পাতলা চাদর টেনে , ডানহাতটা চোখের
ওপর আড়াআড়িভাবে রেখে চিত হয়ে শুয়ে রয়েছে । জানলা দিয়ে আসা দমকা হাওয়ায় মাঝেমধ্যেই সরে
যাচ্ছে আবরণ । একদৃষ্টে তাকিয়ে রইলাম মেয়েটির ফর্সা মুখের দিকে । মেয়েটিকে পক্কবিম্বাধরোষ্ঠী
বলা যেতেই পারে । বারে বারে চোখ যেতে লাগল অল্প ফাঁক করা , যেন তৃষ্ণার্ত ঠোঁট দু’টোর
দিকে । এ মুখ আমার যেন খুব চেনা , এমনটা মনে হতে লাগল বারবার । আমি কোনও মহাপুরুষ নই
যে চোখ ফিরিয়ে নেব , তবু একভাবে তাকিয়ে থাকতে থাকতে একসময় মনে হল , এভাবে তাকিয়ে থাকাটা
উচিত হচ্ছেনা । আচমকা চোখে চোখ পড়ে গেলে , সেটা দু’জনের পক্ষেই চরম অস্বস্তির ব্যাপার
হবে । পাশ ফিরে শুলাম কিছুটা অনিচ্ছা নিয়েই । নিজের অজান্তে কখন যেন ঘুমে দু’চোখ জড়িয়ে
এল ।
যখন ঘুম ভাঙল , তখন বেশ বেলা হয়ে গেছে
। রিস্টওয়াচের দিকে তাকিয়ে দেখলাম পৌনে আটটা বাজে । অর্থাৎ নিউ-জলপাইগুড়ি পৌঁছোবার
আর বেশি দেরী নেই । নেমে এসে চোখ-মুখে জল দিয়ে এসে জানলার ধারে মেয়েটির মুখোমুখি বসলাম
। জানলা দিয়ে আসা হাওয়ার ঝাপটা ধীরে ধীরে দূর করে দিচ্ছে আমার শরীর ও মনের সমস্ত জড়তা
। জানলার বাইরে প্রতি মুহূর্তে বদলে যাচ্ছে দৃশ্যপট । কিছুক্ষণ বাদে , পাশে বসা সেই
মোটামত ভদ্রলোকটি নিজে থেকেই আলাপ জমালেন । বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা চলতে লাগল তার সাথে
। মেয়েটি বাবু হয়ে বসে একখানা পেপারব্যাক ইংরেজি গল্পের বই পড়ছিল সিডনি শেলডনের । হঠাৎ
বই থেকে মুখ তুলে কয়েক মুহূর্ত সরাসরি আমার মুখের দিকে তাকিয়ে , আমার বকবকানি শুনতে
লাগল । তারপর উপরের ঠোঁট দিয়ে নীচের ঠোঁট চেপে গম্ভীরভাবে জানলার দিকে একপলক তাকিয়ে
, আবার বইয়ে মনোনিবেশ করল । আরও কিছুক্ষণ বাদে , নির্ধারিত সময়ের বেশ কিছুটা পরে ট্রেন
এন জে পি পৌঁছল । আমি হেলতে –দুলতে ট্রেন থেকে নেমে এসে একটা ফাঁকা জায়গায় দাঁড়ালাম
। জিনিসপত্র নিয়ে মেয়েটিও এগিয়ে এলো আমার দিকে । তারপর ব্যস্তভাবে বলল ---“চার নম্বরে
লোকাল ট্রেনটা এখনও আছে বোধহয় । তাড়াতাড়ি চল , না হলে আর জায়গা পাব না । জলপাইগুড়ি
পর্যন্ত দাঁড়িয়েই যেতে হবে ।“
আমরা দু’জনে একসাথে ওভারব্রিজের দিকে
এগিয়ে গেলাম !
মঙ্গলবার, ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
Thinking aloud
Thinking aloud --- উচ্চস্বরে ভাবা । কানে, প্রায় অদৃশ্য হেডফোন গুঁজে কথা বলতে বলতে রাস্তা দিয়ে অন্যমনস্ক হয়ে চলার কথা বা মোবাইলের পর্দায় নিমগ্ন হয়ে রাস্তা দিয়ে হাঁটার কথা বলছিনা , সেটা আলাদা রোগ । ওটা ডিজিঠ্যালা । ডিজিটালের ঠ্যালা , বলা ভাল গুঁতো । আমি বলছি এমনি এমনিই রাস্তা দিয়ে বিড়বিড় করতে করতে হাঁটা বা বাস-ট্রেন-ট্রামের সহযাত্রীর কথা । একবার শুনেছিলাম এক ভদ্রলোক বিড়বিড় করে বলছেন --- "বাড়ি ফেরার সময় কর্নফ্লেক্সটা নিয়ে ফিরতে হবে , দুধ কিনতে হবে , কেলগস... কেলগস ...!" এটা হয় কেন , মনোবিদরা বলতে পারবেন , তবে আজকাল চলাফেরার পথে এই ব্যাপারটা খুব কমন । আরেকবার এ বি পি আনন্দের একটি বিতর্কের অনুষ্ঠানে থাকার সুযোগ হয়েছিল । দেখছিলাম , একজন প্রয়াত অর্থনীতিবিদ সমানে বিড়বিড় করে যাচ্ছেন , যখন চুপ করে আছেন । ঘটনাচক্রে এই অনুষ্ঠানের কিছুদিন পরেই উনি মারা যান । আমার ব্যক্তিগত ধারণা আমাদের জীবনযাপনের চাপ মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যাওয়াই এর কারণ । ভাবনাটা আর মনে-মাথায় জায়গায় কুলোচ্ছে না , মেমোরি কার্ড ওভারলোডেড । তাই মাথা আর মনের ভাবনাগুলো মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসছে । কাকতালীয় হলেও একটা রসিকতা করাই যায় ! মেমোরি কার্ড পরিমাপের একক হল গিগা বাইট , সংক্ষেপে জিবি । যে মেমোরি কার্ডে বুদ্ধি আর নানারকমের চিন্তা ভরা থাকে , তাকে কী বলা হবে --- বুদ্ধিজীবী ? বাঙালির বুদ্ধিজীবী হিসেবে সারা দেশে খ্যাতি বা কুখ্যাতি আছে । আমার এক বন্ধু বলে --- যার ইন্টেলেক্ট চোয়ালে আটকে থাকে , তাকেই ইন্টেলেকচুয়াল বলে ! অনেকে বলবেন , বাঙালি ভাবে বেশি , করে কম । মানে কাজ করে কম । তাই চোয়াল নিজের অজান্তেও সচল থাকে ।
আমার পর্যবেক্ষণ একটু অন্যরকম । আমার মনে হয় গড় হিসেবে , সামাজিকভাবে আমাদের জীবন অনেক বেশি ব্যয়বহুল হয়ে উঠছে দিনে দিনে । আবার এর বিপরীতে 'মিনিমাল লিভিং' বা ন্যূনতম প্রয়োজনমাফিক জীবনযাপনও ক্রমশ জনপ্রিয় হচ্ছে সারা বিশ্বে । কিন্তু তাতে অভ্যস্ত হওয়া আপাতভাবে কঠিন কাজ । তাই, আপাতত যদি নিজের যে কোনও একটা দিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যদি বিচার করি , তাহলেই ব্যাপারটা বেশ ভালভাবে বোঝা যায় । এই খরুচে জীবন যাপনের রসদ জোগানের তো একটা চাপ আছে , ভীষণ চাপ আছে । সেটা সবাই নিতে পারছেন না । এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ব্যতিক্রম ছাড়া শারীরচর্চা তলানিতে এসে ঠেকা । নিজেকে দিয়েই বিচার করি । আমার এখনকার বয়সে বাবা সারাদিনে যতটা হাঁটতেন শুধু , যোগ -ব্যায়াম ছাড়া , তার এক চতুর্থাংশও আমি সারাদিনে , সারা মাসে , সারা বছরে হাঁটি না । আর কে না জানে মনের সাথে শরীরের ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ রয়েছে । যার শরীর ভাল থাকে , সাধারণত তাঁর মনও ভাল থাকে , সুস্থ থাকে । গড় হিসেবে, এখন আমাদের শারীরচর্চার অভ্যেস তলানিতে এসে ঠেকেছে , বেড়েছে প্রাণ খুলে মনের কথা বলার লোকের অভাব । এখন , "সকলেই আড়চোখে সকলকে দেখে ।" সবাই সবার প্রতিদ্বন্দ্বী , বন্ধুতাটা ওপর ওপর , দেখনদারি । এসবের তো একটা ছাপ পড়ে , মনের ওপর , মগজের ওপর । আমার কাছে উচ্চস্বরে ভাবার কারণ কিছুটা এরকমই । কোনওদিন হয়ত আমাকেই দেখা গেল , রাস্তা দিয়ে হাঁটছি আর বিড়বিড় করে বলছি ---- ব্যাপারটা নিয়ে একটা লেখা নামিয়ে ফেলতে হবে !
সোমবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব ২০২১ --- ঘুরে দেখা নন্দন-রবীন্দ্র সদন ...
26th Kolkata International Film Festival
রবিবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২১
বিতর্ক : *DIGITAL PLATFORM সিনেমার ভাষা পাল্টে দিচ্ছে ।* কলকাতা আন্তর্জ...
শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২১
LATE SOUMITRA CHATTOPADHYAY EXHIBITION. THE JOURNEY OF A LEGEND1935-2020...
LATE SOUMITRA CHATTOPADHYAY---A MEMOIR. KOLKATA INTERNATIONAL FILM FESTI...
বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১
নটী বিনোদিনীর বাড়ি
হাতিবাগানে স্টার থিয়েটারের অদূরে নটী বিনোদিনীর বাড়ি । কর্পোরেশনের বোর্ড ছাড়া আলাদা করে চোখে পড়ার মত , চিনে নেওয়ার মত কিছু নয় । শুধু একটা জিনিস ছাড়া -- খড়খড়ি দেওয়া জানলাগুলো খুব ছোট , সেকালের অধিকাংশ বাড়ির মত পেল্লায় মাপের নয় । প্রায় দরজার মত লম্বা নয় । আর বাড়িতে কোনও কারুকাজ , এমনকি কার্নিসেরও বালাই নেই । মাটি থেকে সোজা দোতলা বাড়ির দেওয়াল উঠে গেছে । মাঝখানে যেন কেউ গর্ত করে জানলা বসিয়ে দিয়েছে । দেহপসারিণী বিনোদিনী দাসী, গিরীশ ঘোষের সংস্পর্শে এসে কলকাতা শহরের অভিজাত থিয়েটারের জগতে নটী বিনোদিনী হয়ে উঠেছিলেন , অভিনয়ের গুণে পরমহংস রামকৃষ্ণের আশীর্বাদধন্যা ছিলেন, কিন্তু তাঁর সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা সেকালে খুব একটা বাড়েনি বোধহয় । সে যুগের নামী অভিনেত্রী , এ যুগের পরিভাষায় বললে -- শো স্টপারের বাড়ি তৈরির মধ্যে কেমন যেন হেলাফেলা ভাব । ইতিহাস যে তাঁকে মনে রাখবে , এ কথাটা শিক্ষিতা নটী বিনোদিনী বোঝেননি , এটা মেনে নেওয়া কঠিন । সেই সময়ে দাঁড়িয়ে গিরীশ ঘোষ - নটী বিনোদিনীর কাজকর্ম তো বৈপ্লবিক বললেও কম বলা হয় । কিন্তু গুরু -শিষ্যার ভদ্রাসনের ফারাকটা চোখে পড়ার মত । বাগবাজারে গিরীশ ঘোষের বাড়ি আলাদা করে না চিনলেও যেকেউ বুঝবে , এটা কোনও নামী এবং মানী মানুষের বাড়ি । বিনোদিনীর বাড়ি দেখে কিন্তু তেমনটা মনে হয়না । বিনোদিনী মানি পেয়েছিলেন অনেক , মান বোধহয় তেমন পাননি । তাই সামাজিক সঙ্কোচটুকুও বাড়ি তৈরির সময়ে কাটিয়ে উঠতে পারেননি বলে মনে হয় ।
CENTENARY TRIBUTE TO LEGENDS. KOLKATA INTERNATIONAL FILM FESTIVAL2021.PT...
বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১
WORLD CLASSIC MOVIES. CENTENARY TRIBUTE 2020. KOLKATA INTERNATIONAL FILM...
Red velvet Celosia . লাল মখমলের মত ফুল
গোলাপ কলোনি নয় ! It's not the rose colony!(চিড়িয়াখানা - ব্যোমকেশ বক্সী -...
মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২১
"The roses pout their scarlet mouths like offering a kiss."
ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে বহে কিবা মৃদু বায়।
প্রজাতন্ত্র দিবসে কেউ বা কারা বেড়ালের গলায় ঘণ্টা বেঁধে দিয়েছে !
সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২১
খেত থেকে সাদা চন্দ্রমল্লিকা ফুল সংগ্রহ করার মুহূর্ত ।
“A Flower Among Flowers”.
কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন adventure sport
### কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালা, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পর্যটকদের আকর্ষণ করে, সেখানে এ...
-
" ভয়ঙ্কর ভূতের গল্প সে অনেকদিন আগের কথা ----- ১৯৫৫ - ৫৬ সাল হবে । আমি সে সময় কলেজের ছাত্র । তখন জলপাইগুড়ি বাবু পাড়া পাঠাগারের ...
-
তনয়ের জন্য পাত্রী দেখছেন তার বাবা । রোববার কাগজ এলে গোটা সকালবেলাটা তার কেটে যায় পুত্রের জন্য সম্ভাব্য পাত্রী নির্বাচনে ...
-
Thinking aloud --- উচ্চস্বরে ভাবা । কানে, প্রায় অদৃশ্য হেডফোন গুঁজে কথা বলতে বলতে রাস্তা দিয়ে অন্যমনস্ক হয়ে চলার কথা বা মোবাইলের পর্দায় নিমগ...
-
পুষ্পাঞ্জলি ট্র্যাভেলস ডুয়ার্সে এখন পর্যটকদের যে দলটা আসে কলকাতা থেকে, তাঁদেরকে নিয়ে ঘোরেন সৈকত । পরিভাষায় তিনি ট্যুর অপারেট...
-
ট্রিপল টি --- টি , টিম্বার আর টোব্যাকো জলপাইগুড়ি জেলা তথা সমগ্র উত্তরবঙ্গের ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির অভিজ্ঞান ছিল একসময় । সে রাম নেই...
-
অফিস থেকে বেরোতে আজ বড্ড দেরী হয়ে গেছে রাপ্তীর । মেন লাইনে এই সময়ে , এত রাতে লেডিজ কম্পার্ট্মেন্ট প্রায় ফাঁকা হয়ে যায় ...
-
শিমুল ফুলের উপকারিতা,শিমুল গাছের ফুল,bombax ceiba,red cotton tree,cotton tree,shimul flower,shimul flower drawing,shimul flower in bengali,s...
-
আমি আগাম ক্ষমাপ্রার্থনা করে নিয়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ(ARCHAEOLOGICAL SURVEY OF INDIA / A.S.I) সম্পর্কে আমার খুব এক...
-
শতবর্ষে সত্যজিৎ ---- একটি জীবন , একটি প্রতিষ্ঠান সত্যজিৎ রায়ের জন্ম ২ মে ১৯২১ সালে এবং মৃত্যু ২৩ এপ্রিল ১৯৯২ – এ । ছ...
-
Graffiti Visual art genre https://g.co/kgs/2181h1 graffiti art graffiti art drawings graffiti drawings graffiti artist Barrackpor...




