হল্লা
শুক্রবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২
হাল্লা চলেছে যুদ্ধে এবং হল্লা । রাশিয়া বনাম ইউক্রেন ।
সোমবার, ১ নভেম্বর, ২০২১
দিল সে দিয়া জ্বলে । দীপাবলি ২০২১ উপলক্ষে এইচ পি-র বিজ্ঞাপন এবং একটি অভিজ্ঞতা ।
এইচ পি-র একটা বিজ্ঞাপন দেখে মন ভরে গেল । ফলের রস বলতে অবশ্য আমার ধর্মতলার ফলের রসের দোকানের কথা মনে পড়ে । যাইহোক , আসল গল্পে আসি । রাণাঘাটের এক ভাতের হোটেলে এক দোকান মালিককে দেখেছিলাম , তাঁর কথা শুনেছিলাম । মনে হয়েছিল , কোনও দিন যদি কোনও দোকানের মালিক হই , এঁর মত হব । আমি ভাতের অর্ডার দিয়ে বসে আছি , পূর্বোক্ত ভদ্রলোক দোকানে এসে ঢুকলেন , রুটি-তরকা দিতে বললেন । দোকান মালিকের সঙ্গে কথাবার্তায় বোঝা গেল , এই এলাকারই ব্যবসায়ী , হৃদ্যতা আছে । ভদ্রলোকের লম্বা - পেটানো চেহারা । পালিশ করা চেহারা , চোখমুখ দেখে বোঝা যায় উচ্চ শিক্ষিত ব্যবসায়ী । খেতে খেতে হোটেল মালিকের সঙ্গে গল্প করছিলেন , প্রাসঙ্গিক অংশটুকু যতটা সম্ভব অবিকৃতভাবে তুলে ধরছি ---
---- আজ দোকানে এক কাস্টমার এসেছিল বুঝলে । বলা নেই , কওয়া নেই , হঠাৎ আমার দোকানের এক কর্মচারীকে চড় কষিয়ে দিল । ঝামেলা দেখে আমি উঠে দেখতে গেলাম কী ব্যাপার । লোকটার কাছ থেকে সমস্ত ঘটনা শুনে বললাম , ওর ভুল হয়েছে , কিন্তু আপনি ওর গায়ে হাত দিলেন কেন ? এমন ইতর লোক বুঝলে , বলে --- বেশ করেছি । আমারও এবার গেল মাথাটা গরম হয়ে । বললাম --- আরেকবার আমার সামনে 'বেশ করে' দেখান । লোকটা এখানে সুবিধে করে উঠতে পারবেনা বুঝে পিঠটান দিল । ভাতের হোটেলের মালিক সবটা শুনে বললেন --- কী আর করবে বল , আমাদের সবাইকে নিয়েই চলতে হবে । দোকান মালিকের কথার মর্মার্থ ছিল ব্যবসাটা সবাইকে নিয়েই করতে হয় , সবাই মিলে করতে হয় , একা করা যায় না । এই বিজ্ঞাপনের বার্তাও সেটাই । যাঁর মাথা থেকে এই বিজ্ঞাপনের আইডিয়াটা বেরিয়েছে দীপাবলি উপলক্ষে , তাঁকে অভিবাদন জানাই ।বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২১
মহাসপ্তমীর_সন্ধ্যায়_ঘুরতে_বেরিয়ে_দেখলাম --12-10-2021
#মহাসপ্তমীর_সন্ধ্যায়_ঘুরতে_বেরিয়ে_দেখলাম --
১) তখন তোমার একুশ বছর বোধহয় , আমি তখন অষ্টাদশী ছোঁয়ায় । দুই জনে রিক্সায় ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছে । একুশ বছর অন্যদিকে তাকিয়ে খুব কায়দা করে বাঁ হাতটা অষ্টাদশীর কাঁধে রেখেছিল । মেয়েটা মুখটা খুব গম্ভীর করে, কড়া গলায় বলল --- "হাতটা সরাও ।" ছেলেটা বিরস বদনে হাত সরিয়ে নিল ! আহা রে ! ২) একটা পুজোর এবার পঁচাত্তর বছর । বড় ক্যানভাসে ঘিয়ে রঙের ওপর লাল ফুল দিয়ে বিরাট করে লেখা --- '৭৫ তম বর্ষ' । দেখলাম সেটার সামনে দাঁড়িয়ে সেলফি তুলছে এক তরুণী ! সব ছবিরই একটা মানে থাকে । পঁচাত্তর বছর বয়সে সবাইকে যদি এত তাজা লাগত , কেমন দাঁড়াত ব্যাপারটা ? ৩) বয় ফ্রেন্ডের সাথে ঘুরতে বেরিয়েছে অনেকে । তাদের কারও হাত বাইক চালকের বুক খামচে রয়েছে , কারও হাত চালকের কাঁধের ওপর । ঝোড়ো হাওয়ায় শ্যাম্পু করা চুল উড়ছে , প্যান্ডেলে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গলায় গান বাজছে --- "দেখি , তোমার চুলের মত মেঘ সব ছড়ানো / চাঁদের মুখের পাশে জড়ানো / মন হারাল , হারাল, মন হারাল সেই দিন ।" এখানে আমার একটা প্রশ্ন আছে , সাজুগুজু করলে মেয়েদের মুখের ওপর বারে বারে চুল এসে পড়ে কেন , আর সেগুলোকে আঙুল দিয়ে ঢেউ আঁকার মত সরানোরই বা প্রয়োজন হয় কেন ? ৪) এদিকওদিক ছোটার ফাঁকে মণ্ডপের পাশে দাঁড়িয়ে সপ্তমী পুজোর ভোগ খাচ্ছেন জম্যাটো ডেলিভারি বয় । যিনি ঘড়ির কাঁটা ধরে সবাইকে খাবার সরবরাহ করেন , তিনি তৃপ্ত হচ্ছেন পুজোর ভোগ খেয়ে । এই দিনে এর চেয়ে সুন্দর দৃশ্য আর কী হতে পারে ।বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১
খ্যাতির বিড়ম্বনা
আনন্দবাজার পত্রিকার রিসেপশনে বসে থাকলেও যে কত বিচিত্র ঘটনার সাক্ষী থাকা যায় । একদিন বসে আছি , ভিতরে ঢুকে এক ভদ্রমহিলা রিসেপশনে জানালেন অপর্ণা সেনের সাথে দেখা করতে চান । আজই , এখনই । তাঁকে রিসেপশনের ভদ্রমহিলা জানালেন , উনি এভাবে দেখা করেন না , অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হয় । তবু ওই ভদ্রমহিলা নাছোড়বান্দা । একই কথা বলে চলেছেন । একবার রিসেপশনিস্টকে বললেন , -- আপনি একটু ব্যবস্থা করে দিন না । উত্তর এলো -- ওরা আমাদের পাত্তাই দেয় না , আমি কী ব্যবস্থা করব ! মরিয়া হয়ে এবার ভদ্রমহিলা এক অভাবনীয় কাণ্ড ঘটিয়ে বসলেন ! ৫০০ টাকার একটা নোট টেবিল পেরিয়ে রিসেপশনিস্টের হাতে গুঁজে দিতে গেলেন । ব্যস , আমার চোখের সামনে যেন ঠাকুর রামকৃষ্ণের জীবনের একটা ঘটনার পুনরাভিনয় ঘটল । বিবেকানন্দ একবার ঠাকুরকে পরীক্ষা করে দেখার জন্য তাঁর বিছানার তোষকের নীচে টাকা রেখে দিয়েছিলেন । মনে মনে বলেছিলেন -- খুব তো টাকা মাটি , মাটি টাকা -- বলেন ! আজ একটা হেস্তনেস্ত হয়ে যাক ! পরীক্ষার ফল মারাত্মক হয়েছিল বলে কথিত । রামকৃষ্ণ বিছানায় বসেই --- জ্বলে গেলুম , পুড়ে গেলুম বলে ছিটকে উঠে দাঁড়িয়েছিলেন , বহুক্ষণ লেগেছিল তাঁর জ্বালা জুড়োতে ।
রবিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১
শিক্ষক দিবস ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
ক্লাস টেন । ভোলাবাবুর বাংলা ক্লাসে টেক্সট বই সামনে খুলে রাখা বাধ্যতামূলক । এ আর বি সেকশন একসাথে ক্লাস হচ্ছে । ক্লাসরুম ছাত্রে ঠাসা । আমি লাস্ট বেঞ্চের আগেরটায় বসেছি , ভালো ছেলে , টেক্সট বই এনেছি । অকারণে নয় , একটু ট্যাঁ ফো করলে স্যরেরা ভয় দেখাতেন , সোনাউল্লা স্কুলে বাবার কাছে ফোন যাবে । যাইহোক , ঠিক পিছনের বন্ধু হঠাৎ ছোঁ মেরে বইটা তুলে নিল , কারণ ও বই আনেনি । আমিও ততোধিক সপ্রতিভ ভাবে পাশের বন্ধুর বই টেনে নিলাম , আর ও কিছুক্ষণ আমার দিকে কটমটিয়ে তাকিয়ে ব্যাগের থেকে অঙ্ক বই বের করে খুলে বসল গম্ভীর ভাবে । স্যর রোল কল করলেন , তারপর মাথা নীচু করেই হুঙ্কার ছাড়লেন --- "গোস্বামী , তোমার পাশের জনকে দাঁড়াতে বলতো ।" আমি ওকে বাধ্য ছাত্রের মত চোখের ইঙ্গিত করলাম । আমাদের সবাইকে অবাক করে দিয়ে ভোলাবাবু মুখে হাসি টেনে বাজখাঁই গলার আওয়াজেও বলে উঠলেন --- "তুমি কাকে টুপি পড়াচ্ছো বাবা ? হাতে ওটা কী বই ? ওটা নিয়ে একবার এদিকে এসো তো বাবা !" বন্ধুটির মাথায় অতঃপর টকাটক কতগুলো গাঁট্টা পড়ল , ভোলাবাবুর শাস্তি দেওয়ার পদ্ধতি । যারা ভোলাবাবুকে দেখেননি , তাঁরা বাম আমলের মন্ত্রী প্রতিম চট্টোপাধ্যায়কে মনে করতে পারেন , অনেকটা মিল আছে । একটা বিরাট ঘরে একজনকে হাতেনাতে কীভাবে স্যর ধরলেন , সেটা এখনও আমার কাছে একটা রহস্য ।
শুক্রবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১
দেখা । দিনলিপির পাতা ।
দেখা
ফেলুদা সিধু জ্যাঠাকে বলেছিল , আপনি গোয়েন্দাগিরি
করলে আমাদের ভাত মারা যেত । উত্তরে সিধু জ্যাঠা বলেছিলেন – আমি অনেক কিছু করলেই , অনেকের
ভাত মারা যেত ফেলু , তাই শুধু মনের দরজা-জানলাগুলো খুলে বসে থাকি । মনের দরজা – জানলাগুলো
একটু ফাঁক করে রাখলেই মাঝেমধ্যে এমন সব অভিজ্ঞতা হয় যা চেতনাকে রীতিমত ঝাঁকুনি দিয়ে
যায় । মূল ঘটনায় যাওয়ার আগে একটা দৃষ্টান্ত দিই । ‘প্রাক্তন’ ছবিটা আমরা অনেকেই দেখেছি
। এখানে অপরাজিত আঢ্য অভিনীত চরিত্রটি এমনভাবে আঁকা হয়েছে যাকে আপাতদৃষ্টিতে তুলনায়
স্বল্প শিক্ষিত , জোরে জোরে এবং বেশি কথা বলা এমন একজন বিরক্তিকর মহিলা বলে মনে হয়
, যার বুদ্ধিতে কিছু ঘাটতি রয়ে গেছে । অথচ ঠিক সময়ে সে নিজেই বুঝতে পারে তাঁর স্বামীর
প্রাক্তন স্ত্রীর সঙ্গেই সে ট্রেনযাত্রায় মিতালি পাতিয়েছে । ট্রেন থেকে নেমে যাওয়ার
আগে প্রাক্তন স্ত্রী, বর্তমান স্ত্রীর ঠিকানাটা চায় বন্ধুত্বের স্মারক হিসেবে উপহার
পাঠানোর জন্য । বর্তমান স্ত্রী অপরাজিতা আলতো করে , প্রাক্তন স্ত্রীর গালে হাত বুলিয়ে
বলেন – তুমি তো আমাকে , তোমার জীবনের সেরা গিফটটা দিয়েই দিয়েছ দিদিভাই , আমার স্বামী
! প্রাক্তন স্ত্রী হাঁ , দর্শক হাঁ , পরিচালকদ্বয়ের মাস্টারস্ট্রোক এবং অপরাজিতার অসাধারণ
অভিনয়ে, কিস্তি এবং মাত ! কাজেই কে আসলে কী, সহজে বোঝা সহজ নয় ।
এক ব্যাঙ্ক পিয়নের সঙ্গে পরিচয় আছে । তাঁকে
ফোন করে জানতে চাইলাম , কাল কি ব্যাঙ্ক বন্ধ নাকি গো ? – কেন ? রাজ্য সরকার দেখলাম
পয়লা জুলাই ছুটি ঘোষণা করেছে । -- কিসের ? ডক্টরস ডে । --- আমরা ডক্টর থোরি না আছি
। তাহলে ব্যাঙ্ক খোলা ? – হ্যাঁ ,হ্যাঁ খোলা । এবার আসল গল্প । আমি ফোন করতেই কোভিড
বাণীর পরে কলার টিউন বাজা শুরু হল – “অ্যাই ছেলেটা , নাম কী তোর ? আমি বললাম – ফুসমন্তর
।“ ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়ের গলায় জয় গোস্বামীর ‘মেঘবালিকার জন্য রূপকথা’ । আমি হাঁ
! সত্যি কথা বলতে কী , কি বলব সেটাই গুলিয়ে গিয়েছিল কিছুক্ষণের জন্য । শিখলাম , মুখের
ভাষা দিয়ে রুচির বিচার করতে নেই , পেশা , সামাজিক অবস্থান দিয়েও না । হয়ত ওই লাইনদুটোই
ওর ভাল লেগেছে । কিন্তু সেই ভাল লাগাটুকুর জন্যও একটা সংবেদনশীল মন তৈরি থাকা দরকার
। অথচ আপাতদৃষ্টিতে ওই পিয়নকে দেখে কিন্তু এটা বোঝার উপায় নেই । আমরা একজন মানুষকে
দেখে তাঁর পছন্দ-অপছন্দ কেমন হতে পারে , বুদ্ধিসুদ্ধি , বিচার-বিবেচনা , বিচক্ষণতা
কেমন হতে পারে সেই ব্যাপারে মনে মনে একটা ধারণা তৈরি করে ফেলি । বেশিরভাগ ক্ষেত্রে
সেটা মিলেও যায় । এক উচ্চপদস্থ সাংবাদিক দাদাকে চিনি , গত ষোল বছর ধরে যাঁর কলার টিউন
বেঠোফেনের একটা সিম্ফনি । কিন্তু আজকের ঘটনায়, আমার মনের অবচেতনে আগে থেকে সেই পিয়ন
সম্বন্ধে তৈরি হয়ে থাকা ধারণাটাতো মিলল না । এটা আমার কাছে একটা বড় শিক্ষা । বাবা বলতেন
, খবরের কাগজ , পত্রপত্রিকার চিঠিগুলো অবশ্যই পড়বি । দেখবি , কত অজ পাড়া-গাঁ থেকে কেমন
তথ্যসমৃদ্ধ সব চিঠি আসে । সত্যিই তাই । আমি কোনওদিন গ্রামে থাকিনি । কিন্তু খবরের কাগজ
ও পত্রিকার চিঠি পড়ে আমার মনে গ্রাম সম্পর্কে আগে থেকে তৈরি হয়ে থাকা অনেক ধারণা পাল্টেছে
।
ক্লাস সিক্সে আমাদের একটা ইংরেজি গদ্য পাঠ্য ছিল – ‘রাইট জাজমেন্ট’ । সঙ্গে একটা ছবি , অর্ধেকটা জলে ভরা একটা কাচের পাত্রের মধ্যে একটা কাচের দণ্ড ডোবানো । বাইরে থেকে দণ্ডের ডোবানো অংশটা দেখতে বাঁকা লাগছে , কিন্তু আসলে সেটা দেখার ভুল । এভাবে দণ্ডটাকে দেখে সেটা আদতে বাঁকা ভাবা সঠিক বিচার নয় , রাইট জাজমেন্ট নয় । সঠিকভাবে দেখতে হলে দণ্ডটাকে জল থেকে তুলে চোখের সামনে আনতে হবে । পরে জেনেছি বিজ্ঞানের পরিভাষায় এই ঘটনাকে প্রতিসরণ(Refraction) বলে । ছোটবেলার অনেক শিক্ষা বড় হয়ে হঠাৎ করে কাজে লেগে যায় । আজকের ঘটনা আমাকে বলছে --- “দেখো রে , নয়ন মেলে , জগতের কী বাহার !”
শুক্রবার, ২০ আগস্ট, ২০২১
ইন্দ্রিয়জ
ইন্দ্রিয়জ
মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১
পচা
কলকাতায় ইকো পার্কে যাওয়ার অভিজ্ঞতা কার কেমন জানিনা , তবে আমাদের অভিজ্ঞতা খুব খারাপ । বিরাট এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা পার্কটিতে একবার ঢোকা মানে প্রতি পদে পদে অনর্থক টাকার অপচয় । অন্তত আমার তা-ই মনে হয়েছে । তিন বছর আগে শেষবার গিয়েছিলাম । একটা রেস্তরাঁয় মোমো খেতে ঢুকলাম । ভিতরের পুরটা পুরো পচা । মালিককে বলাতে বলল , এটাই তো সবাই খাচ্ছে । কী করে খাচ্ছিল যে সবাই, কে জানে ! অগত্যা দাম মিটিয়ে বেরিয়ে এলাম । ভেবেছিলাম গাইবো --- মোমো , আপন মনের মাধুরী মিশায়ে তোমারে করেছি রচনা , তুমি আমারই , তুমি আমারই --- নাহ , সে যাত্রা তা আর হলনা ! মনে মনে শুধু বললাম , জলপাইগুড়ির ছেলেকে তুমি মোমো চেনাচ্ছো বাওয়া !
বুধবার, ২ জুন, ২০২১
চলার পথে জীবন রথে । দিনলিপি
চলার পথে জীবন রথে
কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন adventure sport
### কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালা, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পর্যটকদের আকর্ষণ করে, সেখানে এ...
-
" ভয়ঙ্কর ভূতের গল্প সে অনেকদিন আগের কথা ----- ১৯৫৫ - ৫৬ সাল হবে । আমি সে সময় কলেজের ছাত্র । তখন জলপাইগুড়ি বাবু পাড়া পাঠাগারের ...
-
তনয়ের জন্য পাত্রী দেখছেন তার বাবা । রোববার কাগজ এলে গোটা সকালবেলাটা তার কেটে যায় পুত্রের জন্য সম্ভাব্য পাত্রী নির্বাচনে ...
-
Thinking aloud --- উচ্চস্বরে ভাবা । কানে, প্রায় অদৃশ্য হেডফোন গুঁজে কথা বলতে বলতে রাস্তা দিয়ে অন্যমনস্ক হয়ে চলার কথা বা মোবাইলের পর্দায় নিমগ...
-
পুষ্পাঞ্জলি ট্র্যাভেলস ডুয়ার্সে এখন পর্যটকদের যে দলটা আসে কলকাতা থেকে, তাঁদেরকে নিয়ে ঘোরেন সৈকত । পরিভাষায় তিনি ট্যুর অপারেট...
-
ট্রিপল টি --- টি , টিম্বার আর টোব্যাকো জলপাইগুড়ি জেলা তথা সমগ্র উত্তরবঙ্গের ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির অভিজ্ঞান ছিল একসময় । সে রাম নেই...
-
অফিস থেকে বেরোতে আজ বড্ড দেরী হয়ে গেছে রাপ্তীর । মেন লাইনে এই সময়ে , এত রাতে লেডিজ কম্পার্ট্মেন্ট প্রায় ফাঁকা হয়ে যায় ...
-
শিমুল ফুলের উপকারিতা,শিমুল গাছের ফুল,bombax ceiba,red cotton tree,cotton tree,shimul flower,shimul flower drawing,shimul flower in bengali,s...
-
আমি আগাম ক্ষমাপ্রার্থনা করে নিয়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ(ARCHAEOLOGICAL SURVEY OF INDIA / A.S.I) সম্পর্কে আমার খুব এক...
-
শতবর্ষে সত্যজিৎ ---- একটি জীবন , একটি প্রতিষ্ঠান সত্যজিৎ রায়ের জন্ম ২ মে ১৯২১ সালে এবং মৃত্যু ২৩ এপ্রিল ১৯৯২ – এ । ছ...
-
Graffiti Visual art genre https://g.co/kgs/2181h1 graffiti art graffiti art drawings graffiti drawings graffiti artist Barrackpor...





