শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২

স্বপ্নে প্রতিদিন । কল্যাণী মিত্র ঘোষ । প্রেমের গল্প । ভালবাসার গল্প ।

আমি এখন একটা প্রজাপতি হয়ে অরণ্যের লিভিং রুমে ঘাপটি মেরে অপেক্ষা করছি। আমি রোজ রাতেই এরকম কিছু একটা হয়ে যাই, হয় হামিং বার্ড, নয় রোলি পোলি অথবা হানি বি। এই আমেরিকার পোকা মাকড় গুলো বাচ্চাদের খুব প্রিয়, কেউ এদের মারে না, আলতো করে হাতে নিয়ে মুগ্ধ হয়ে তাদের চাল চলন দেখে। তাই আমিও যখন খুশী এই সব রূপ ধারণ করি, খুন হওয়ার কোনো আশঙ্কাই থাকে না। আমার নাম সিক্তা।

আর আমাকে প্রজাপতি করে তুলেছে তো অরণ্যই, কি সুন্দর সুন্দর কথা দিয়ে ও আমাকে একটু একটু করে পরমা রূপবতী করে তুলেছে। নিজেকে আয়নায় দেখে তো আমি অবাক হয়ে যাই, কোথায় সৌন্দর্য্য? এতো এক সাধারণ মেয়ে! কিন্তু ও বলে, আমি পাশ দিয়ে হেঁটে গেলে ও গোলাপের গন্ধ পায়, আমার টেক্সট মেসেজ ওকে মাতাল করে তোলে, আর যেদিন আমরা একান্তে দেখা করি সেদিন ও বুভুক্ষুর মতো আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পরে একটু একটু করে শুষে নেয় আমার ভেতরে ওর জন্য, শুধু ওরই জন্য জেগে ওঠা টই টুম্বুর প্রেম। মেঘের ভেলায় চেপে ভেসে যাই দুজনে। বৃষ্টি নামে, প্রবল।
ওর সঙ্গে আলাপ আমার ইউনিভার্সিটি থেকে। আমি এখনও রিসার্চ করছি, ও এখন অবশ্য একটা চাকরীতে ঢুকেছে, পাশের শহরেই। ওর সঙ্গে যেদিন আমার দেখা সেদিন প্রবল তুষারপাত আমেরিকার পূর্ব রাজ্যে। আমি সবে এসেছি, রকম সকম কিছুই জানিনা, একটা স্নো বুট পর্য্যন্ত ছিলনা। ও তখন ল্যাব থেকে বেরিয়ে আমাকে দেখেই কেমন স্ট্যাচু হয়ে গেল। আমারও বুকটা হঠাৎ ধড়াস করে উঠলো। টানটান, মেদহীন লম্বা চেহারা আর মাথায় কাঁচা পাকা চুল। পরে জেনেছি ওটা জেনেটিক, অনেক আগেই নাকি ওর চুল পাকতে শুরু করেছিল। ওর ঠোঁটের কাছে কেমন একটা চুম্বকের আকর্ষণ। চোখ নামিয়ে নিই। অসম্ভব মায়াবী গলায় আহ্বান আসে,
"আপনি বাঙালী? একবার যেন দেখলাম মনে হলো ক্যাফেটেরিয়ায়? কবে এসেছেন? কোথায় উঠেছেন? আপনি তো সেরকম প্রস্তুত হয়ে আসেন নি দেখছি। চলুন আমি পৌঁছে দিচ্ছি আপনাকে।"
এবার কপালকুণ্ডলা নবকুমারের পশ্চাদ্ধাধাবন করিল।
দেখতে দেখতে এক বছর কেটে গেল। অরণ্যকে ছাড়া আমি চোখে অন্ধকার দেখি। ও ই আমাকে ইউনিভার্সিটির কাছে একটা স্টুডিওর খোঁজ পাইয়ে দিয়েছে। সস্তায় ভদ্র পাড়ায়। ও এদেশে সেই ছাত্রাবস্থায় এসেছিল, আর ফেরেনি। মাস তিনেক পর জানলাম ও বিবাহিত। ও ই জানালো। কিন্তু অসম্ভব অসুখী, ওর বউ এর সাংঘাতিক সন্দেহবাতিক আর সেই থেকে গার্হস্থ্য হিংসা। ও বেচারা বাড়িতে নিঃশ্বাস নিতে পারেনা, একমাত্র কাজ ই ওকে বাঁচিয়ে রেখেছে। অমায়িক, মৃদুভাষী, সুপুরুষ, দয়ালু মানুষটার দুর্গতিতে কোমল হৃদয়া আমি শোকাকুল হয়ে পড়ি।
"সেকি? এদেশেও এ রকম একটা সম্পর্ক নিয়ে বেঁচে আছো? ডিভোর্স দাও না কেন? এখানে তো শুনেছি সব কিছুই খুব সহজ, এবং সবাই ন্যায় বিচার পায়। তুমিও শান্তিতে থাকো আর ও ও ভালো থাকুক।"
"দুর, যা সব সময় খবরে পড়ো তা ঠিক নয়। অনেক সমস্যা। আমার এত দিনের উপার্জনের অনেকটা বেরিয়ে যাবে, তাছাড়া আরো নানান হ্যাপা।"
"তাহলে মানিয়ে গুছিয়ে চললেই তো পারো!"
"আর তা পারিনা, এখন তোমার চোখে আমার সর্বনাশ দেখেছি যে!"
ওর সেই অসম্ভব আকর্ষণীয় ঠোঁট দুটো আস্তে আস্তে আমার মুখের ওপর নেমে এসে আমার সমস্ত যুক্তির অবসান ঘটায়।
আমি মেনে নিই এই সম্পর্ক টা সেই সঙ্গে পড়াশুনোতেও মন দিই। এদেশে কেউ কারোর ব্যাপারে মাথা ঘামায় না, পরের স্বামী ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়া টাইপের কোনো মন্তব্য ভেসে আসে না। কাজের জায়গায় আমরা যে যার নিজের গণ্ডির মধ্যে থাকি আর ব্যক্তিগত জীবনে অপার স্বাধীনতা। ইতিমধ্যে অরণ্য পাশের শহরের বায়োটেক কোম্পানীর রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বিভাগে বেশ ভালো একটা চাকরি পেয়ে যায়। আমাদের দেখা করা একটু অনিয়মিত হয়ে পড়ে। ও আর তেমন টেক্সট করেনা। আমার ফাঁকা ফাঁকা লাগতে থাকে। দু একবার ওকে মেসেজ করেছি, ও বলেছে,
"নতুন চাকরিতে নাভিঃশ্বাস উঠছে। বাড়িও চেঞ্জ করে অফিসের কাছাকাছি এসেছি। এছাড়া জানোই তো আমার ব্যক্তিগত সমস্যার কথা। খুব চাপে আছি, ডিপ্রেশনে। "
তা হবেও বা! তবু মন কেমন করে, এক লাইন টেক্সট করতে কি হয়! এর মধ্যে হঠাৎ একদিন শুভর সঙ্গে দেখা। আমি একটা সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কিনছি। যাঁর গাড়ি উনি সস্ত্রীক ভারতে ফিরে যাচ্ছেন, সত্যিই নামমাত্র দামে উনি গাড়িটি বলতে গেলে "দিয়ে যাচ্ছেন"। ওনার অ্যাড দেখে আমি উত্তর দিতেই উনি আমাকে ফোন করলেন,
" তুমি নিয়ে যাও গাড়িটা, যত্নে রেখো। আমিও ছাত্র হয়েই এদেশে এসেছিলাম, এখন মেয়েও এদেশে চাকরিতে ঢুকেছে, আমরা বুড়োবুড়ি দেশে ফিরছি, হয়তো তিন মাস করে এখানে মেয়ের কাছে বেড়াতে আসবো। তোমার এখন সামনে বিরাট স্ট্রাগল, আমি যদি এটুকু সাহায্য করতে পারি তাহলে ভালো লাগবে। আমি অন্য কাউকে এটা দিচ্ছিনা, কাল চলে এসো, আমাদের সঙ্গে লাঞ্চ করবে।"
কি আন্তরিক কণ্ঠস্বর, মনটা ভালো হয়ে গেলো। পরদিন ওনার বাড়ি গেলাম বাসে চেপে, আর ভাবতেই ভালো লাগছে যে ফিরবো আমার নিজস্ব বাহনে! গত তিনমাসে আমি ফাঁকে ফাঁকে গাড়ি চালানোর স্কুলে ভর্তি হয়ে হাত পাকিয়ে ফেলেছি। এদেশে ভীষণ কঠিন ফ্রী ওয়ে তে গাড়ি চালানো। খুব নার্ভাস লাগে, অবশ্য সেটা এড়াতে অনেক ঘুরপথেও যাওয়া যায়।
মিস্টার শর্মার ডোরবেল টা বাজাতে দরজা খুললো দেখি শুভ, আরে কি কান্ড! ও এনাকে চেনে নাকি? তাহলে তো দারুণ হবে। আমার সঙ্গে ও ফার্স্ট ইয়ারে পড়েছিল, তারপর আর আমাদের যোগাযোগ ছিলনা, শুনেছিলাম ও বিদেশে পড়তে চলে গেছে। শুভ হৈ হৈ করে উঠলো,
"আমি আঙ্কলের থেকে তোর নাম দেখেই বুঝেছি এই আমাদের সিক্তা, তারপর ফেসবুকে একবার তোর প্রোফাইল এ ঢুঁ মেরে শিওর হয়ে গেলাম। কি ভালো লাগছে রে তোকে দেখে!"
মিস্টার শর্মাও বেরিয়ে এলেন।
হিন্দীতে বললেন অনেক দিন ধরেই উনি শুভ কে চেনেন, আসলে এদেশে পুজো পার্বণ বা ঘরোয়া পার্টিতে গেলে পরিচয় হয়ে যায় আর সে থেকে অনেক সম্পর্ক প্রায় আত্মীয়তায় পর্যবসিত হয়। বিদেশে একা থাকা মানুষ গুলো খুঁজে নেয় প্রাণের দোসর। শুভ সেই থেকে ওনার ঘরের ছেলে হয়ে গেছে। উইকএন্ডে অনেক টা ড্রাইভ করে এসে দেখে যায় আঙ্কল আন্টি কে। ও একটুও বদলায় নি, সেই কথায় কথায় হা হা করে হাসি। আমিও নস্টালজিয়ায় ভেসে গেলাম।
শর্মা আন্টির হাতের রান্নার স্বাদই আলাদা। ওনারা নিরামিষ খান , মেনুতে ছিল আলু কা পরাঠা, ছোলে, রায়তা, চিলি পনীর আর গাজর কা হালওয়া, এলাহি কাণ্ড। আমি বহুদিন পর চেটে পুটে সব খেয়ে নিলাম। এরপর আঙ্কল বললেন,
"চলো, এবার আমার ছোট মেয়েকে তোমার হাতে তুলে দিই, আর তার আগে শেষ বারের মতো এক চক্কর দিয়ে আসি।"
টেস্ট ড্রাইভ, গাড়ি কেনার আগে এটা মাস্ট, কিন্তু আমার কোনো টেনশন ছিলনা, শুভ এনাদের চেনেন অতএব ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। নইলে অনেকেই দেখেছি লঝ্ঝড়ে গাড়ি বেমালুম গছিয়ে দেন ভুলভাল বিজ্ঞাপন দিয়ে। গ্যারাজে গিয়ে দেখলাম গাঢ় নীল রঙের একটা টয়োটা ক্যামরি, দেখেই ভালোবেসে ফেললাম, জলের দরে পাচ্ছি বলেই আমি কিনতে পারছি। খুব যত্নে রাখবো ওকে, শর্মা আঙ্কল কে বললামও সে কথা। এরপর আমরা চার জনে ঘুরে এলাম আধ ঘণ্টা একটা লেকের ধারে। এখন এ দিকে ফল কালার এসে গেছে, সবুজ গাছের পাতারা হলুদ, লাল, কমলা রং ধারণ করে নয়নাভিরাম দৃশ্যের সৃষ্টি করেছে। সে সব দেখতে দেখতে আমরা লেকের পাশেই ঘুরে নিলাম। বাড়ি এসে আঙ্কল শেষ বারের মতো গাড়িটার গায়ে হাত বুলিয়ে চাবিটা আমার হাতে তুলে দিলেন, আমারও বুকের কাছটা মুচড়ে উঠলো, আমি আলতো করে আঙ্কলের হাতের ওপর হাত রাখলাম। ব্যাংক ট্রান্সফার আগেই করে দিয়েছি। এবার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেবো। শুভ বলল,
"আর দু ঘন্টা এটা আঙ্কলের গ্যারাজেই থাক, চল তোকে আমার এক কলিগের বাড়ি নিয়ে যাই পাশের শহরে, পনেরো মিনিটের ড্রাইভ। তারপর আবার তোকে এখানে নামিয়ে দেবো তুই এখান থেকে ড্রাইভ করে ফিরে যাস। রাত অভি বাকি হ্যায় ইয়ার।"
ওর জোরাজুরিতে রাজি হয়ে গেলাম, আজ শনিবার, কাল সকালে ওঠার তাড়া নেই। আঙ্কলদের বাই বলে আমি শুভর ফোর্ড এক্সপ্লোরার এ উঠে বসলাম। গাড়িতে বাজছে রাহাত ফতে আলীর " ইয়ে যো হাল্কা হাল্কা সুরুর হ্যায়, ইয়ে তেরি নজর কা কসুর হ্যায় ..."
শুভ বকবক করেই চলে,
" চল দেখবি দারুণ ভালো লাগবে, হেব্বি আড্ডাবাজ মানুষ ওরা, আমার কম্পানী তে এই সবে জয়েন করেছে। স্বামী স্ত্রী একদম লাভ বার্ডস, নইলে অন্য বউ রা বরদের বন্ধুদের যখন তখন বাড়ি এসে আড্ডা মারা পছন্দ করে না। আমি বৌদি কে ফোনে তোর কথা বলতেই তোকে নিয়ে যেতে বললো।"
বলতে বলতে গাড়িটা একটা সুন্দর তিনতলা বাড়ির সামনে এসে দাঁড়ালো। ভদ্রলোক তার মানে বেশ ভালো পোস্টেই কাজ করেন। শুভ জোরে জোরে বেল বাজাতে লাগলো, বোঝা গেল এ বাড়িতেও ওর অবাধ যাতায়াত।
দরজা খুলে দিলেন এক মিষ্টি মুখের মহিলা, পূর্ণ গর্ভবতী। হাসতে হাসতে ধমক দিলেন শুভ কে,
"এই অবস্থাতেও আমাকে দৌড় করালে তো? দাঁড়াও তোমার দাদা আসুক, তোমার কি অবস্থা করে দেখো!"
"সে কি, দাদা নেই?"
"আরে একটু বিরিয়ানী আনতে পাঠালাম, তুমি আসছো, সঙ্গে বান্ধবী, একটু ভালো মন্দ খাওয়াবো না? এসো ভাই বসো।"
আমরা কিচেনের লাগোয়া ফ্যামিলি রুমটায় গিয়ে বসলাম। মহিলার যেমন মিষ্টি চেহারা তেমনি সুন্দর ব্যবহার। এদিকে আমার আবার একটু টয়লেটে যাবার প্রয়োজন হয়ে পড়লো। গৃহকর্ত্রী কে জিজ্ঞেস করতেই উনি ঘরের অন্য প্রান্তটি দেখিয়ে দিলেন। শুভ বললো,
"বৌদি, তোমাকে দৌড় করিয়েছি, অতএব শাস্তি স্বরূপ আমি চার জনের কফি বানিয়ে আনছি, ইউ প্লীজ রিল্যাক্স।"
টয়লেট থেকেই শুনতে পেলাম সদর দরজার লক খুলে কেউ ঢুকলো। গৃহস্বামী এলেন বুঝি। মুখে চোখে একটু জল দিয়ে চুলটা ঠিক ঠাক করে নিলাম। সারাদিন টই টই, উফ্ শুভর পাল্লায় একবার পড়লে .....
একি! এ কার কণ্ঠস্বর! আস্তে করে দরজাটা খুলে দেখি এ যে আমার অরণ্য, আমার! সেই দীর্ঘদেহ, কাঁচাপাকা চুল, হন্তদন্ত হয়ে লিভিং রুমের দিকে গেল। আমি কি স্বপ্ন দেখছি? তারপর হাতের ব্যাগ গুলো কিচেনের তাকে রেখেই ছুটে এলো মহিলার কাছে, তাকে এক হাতে জড়িয়ে গালে ঠোঁট ছোঁয়ালো, যে ভাবে আমার ঠোঁট থেকে সব রস শুষে নিতো, ঠিক সেই ভাবে! আমি যন্ত্রচালিতের মতো এক পা এক পা করে আলো আঁধারিতে ওদের সোফার পেছনে এসে দাঁড়িয়েছি। স্থবির। অরণ্য মহিলার কানে কানে বলছে,
"মিসড্ ইউ।"
"খালি পাগলামো, এই আধ ঘণ্টায় ইউ মিসড্ মি? এমন মারবো না!"
"কখন মারবে? কি ভাবে মারবে? বলো না সোনা!"
চুমু খেতেই থাকে অরণ্য।
মহিলা বলেন, "ছাড়ো, শুভ কফি নিয়ে আসছে ...."
ঠিক এই সময় আমি একটু এগিয়ে গিয়ে আস্তে করে অরণ্যর কাঁধে হাত রাখি, আর ও বিদ্যুৎস্পৃষ্টের মতো চমকে পেছন ফিরে তাকায়, মুখ ফ্যাকাশে! আমি কাঁধ থেকে হাত সরিয়ে নিয়ে ওদের উল্টো দিকের সোফায় গিয়ে বসি, একটু হাসি। অরণ্যও হাসে। সম্পূর্ণ বিপরীত এই দুটো হাসি। আমার কান্না পায়, চীৎকার করতে ইচ্ছে করে, কিন্তু আমি হাসি।
শুভ কফি নিয়ে আসে।
"অরণ্য দা, এই আমার বন্ধু সিক্তা।"
সে রাতে আমি চেটেপুটে বিরিয়ানী খেয়ে বাড়ি এলাম নিজের টয়োটা ক্যামরি চালিয়ে। অরণ্য বেচারা বিরিয়ানী খেতেই পারলো না, বললো ওর মাথা ধরেছে। আহা রে। হয়তো এখন ও স্ত্রীর কোলে মাথা দিয়ে শুয়েছে, অথবা চোখ বন্ধ করে আমার কথা ভাবছে আর শিউরে উঠছে! আমি এই বেলা প্রজাপতি হয়ে ওর ঠোঁটের সেই মারাত্মক খাঁজে গিয়ে বসি, ফিসফিস করে ডাকি,
"রণ, আমার রণ ..."
ও শুনতে পায়, কিন্তু সাড়া দিতে পারেনা, আমাকে ছুঁতে চায় কিন্তু দেখতে পায়না, আর আমি ডানা ফরফরিয়ে ওর আসে পাশে উড়ে বেড়াই। কাল যাবো একটা ঘাস ফড়িং হয়ে, রোজ যাবো, স্বপ্নে।
সমাপ্ত
কল্যানী মিত্র ঘোষ

httpssankhamanigoswami.xyz




প্রেমের গল্প বাংলা,প্রেমের গল্প প্রেমের গল্প,প্রেমের গল্প রোমান্টিক,প্রেমের গল্প কাহিনী,

প্রেমের গল্প ভালোবাসার গল্প, প্রেমের গল্প দুঃখের , প্রেমের গল্প কষ্টের , ভালবেসে একটি মেয়ের আঘাত পাওয়ার গল্প



রবিবার, ২ জানুয়ারি, ২০২২

অন্ধকার রাত্রি


 অন্ধকার রাত্রি


রায় সাহেব থাকেন কলাবাগানে। অনেকখানি ভেতরের দিকে। দেয়ালঘেরা তিন কামরার একতলা একটা বাড়ি। আশেপাশে ছয়-সাততলা বিশাল বাড়ি ঘর উঠে গেছে। সেখানে এরকম ছোট একটা বাড়ি মাঝে মাঝে তার লজ্জাই লাগে। বাড়ি ভেঙে বড় বাড়ি করার মতো টাকা পয়সা তাঁর নেই। ইচ্ছাও নেই। বড় বাড়ি দিয়ে কী করবেন? তিনি একা মানুষ। একজন মানুষের ঘুমাবার জন্যে তো আর পাঁচটা কামরা লাগে না। একটা কামরাই যথেষ্ট। তিনি বাড়ির চারদিকে গাছপালা লাগিয়েছেন। গাছগুলি চোখের সামনে বড় হচ্ছে। দেখতে তাঁর ভালো লাগে। গত বর্ষায় লেবু গাছ লাগালেন–ঝেপে  লেবু হলো। এতেই তিনি খুশি। তিনি খুব শান্তিতে আছেন
কিছুদিন হলো তাঁর মনের শান্তি বিঘ্নিত হচ্ছে। তাঁর বাড়িতে ভূতের উপদ্রব হয়েছে। যে জিনিস তিনি বিশ্বাস করেন না, সেই জিনিস তার ঘরে। ভয় তিনি পাচ্ছেন না। যা পাচ্ছেন তার নাম লজ্জা। এত কিছু থাকতে তাঁর বাড়িতে কিনা ভূতের উপদ্রব। ব্যাপারটা কাউকে বলতেও পারছেন না। যাকে বলবেন সে-ই মুখ বাঁকিয়ে হাসবে। হাসারই কথা। অন্য কেউ তাঁকে ভূতেব কথা বললে তিনিও হাসতেন। হাসাটাই স্বাভাবিক।

উপদ্রবটা গত চাবদিন ধবে চলছে। প্রথম দিনের ঘটনাটা এরকম–রাত এগারোটা, তিনি মশারি খাটিয়ে বাতি নিভিয়ে বিছানায় এসে শুয়েছেন, ওমনি বাতি আপনা আপনি জ্বলে উঠল। তিনি অন্য দশ জনের মতো ভাবলেন সুইচে কোনো গণ্ডগোল। দেশী সুইচগুলি কোনো কাজের না। কিছু না কিছু গণ্ডগোল থাকবেই। মানুষ যে শুধু বিদেশী জিনিস খোঁজ করে এই জন্যেই করে। তিনি আবার উঠে গিয়ে বাতি নেভালেন। বিছানায় এসে শুলেন। শীত শীত লাগছিল চাদরটা গায়ে টেনে দিলেন, ওমনি আবারো বাতি জ্বলে উঠল। 

তিনি চাদর ফেলে দিয়ে বিছানায় উঠে বসলেন, তখন একবার মনে হলো ভূতের উপদ্রব না তো? এরকম হাস্যকব একটা কথা তার মনে এসেছে–এই ভেবে তিনি নিজেই নিজের উপর অত্যন্ত বিরক্ত হলেন। বোঝাই যাচ্ছে সুইচে গণ্ডগোল। স্প্রিং ট্রিং কেটে গেছে কিংবা কোনো স্কু ঢিলা হয়ে গেছে। একজন ইলেকট্রিক মিস্ত্রীকে এনে দেখাতে হবে। রায় সাহেব বুঝতে পারছেন না। আবার বাতি নেভাবেন কিনা। লাভ কী, নিভালেই হয়তো আবার জ্বলে উঠবে। এরচে বাতি জলেই থাকুক। তিনি আবার শুয়ে পড়লেন, তখন বাতি আপনা আপনি নিভে গেল। তিনি ডাকলেন, বাহাদুর, বাহাদুর।

বাহাদুর তার কাজের ছেলে। পাশের ঘরে সে ঘুমুচ্ছে। সামান্য ডাকে তার ঘুম ভাঙবে এরকম মনে করার কোনোই কারণ নেই। তার দশ গজের ভেতর মাঝারি সাইজের কোনো এটম বোমা ফাটলে ঘুম ভাঙলেও ভাঙতে পারে। এই সাধারণ তথ্য জেনেও রায় সাহেব বাহাদুর কেন ডাকলেন নিজেই বুঝতে পারছেন না। তিনি কি ভয় পাচ্ছেন? ছিঃ ছিঃ কী লজ্জার কথা। বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে তিনি কি না ভূতের ভয়ে ভীত হয়ে তাঁর কাজের ছেলেকে ডাকছেন! ভাগ্যিস ব্যাপারটা আর কেউ শুনে ফেলে নি। কোনোদিন কারো সঙ্গে আলোচনা করাও ঠিক হবে না। বাহান্ন বছরের একজন মানুষ ভূতের ভয়ে তার কাজের ছেলেকে ডাকাডাকি করছে–কোনো মানে হয়!
রায় সাহেব শুয়ে পড়লেন। মনস্থির করলেন বাতি জ্বলতে থাকুক নিভতে থাকুক। তিনি ঘুমিয়ে পড়বেন। তাঁকে সকালে উঠতে হবে। ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্রদের সঙ্গে তাঁর সকাল আটটায় ক্লাস। তিনি তাদের কোঅর্ডিনেট জিওমেট্রি পড়ান। কাল তাকে সার্কেলের ইকোয়েশন বুঝাতে হবে। নতুন চ্যাপ্টার। সকাল সকাল উঠতে না পারলে ক্লাস মিস হয়ে যাবে। ছাত্ররা ক্লাস মিস করতে পারে, শিক্ষকরা পারে না। তাঁর ঘুমের কোনো সমস্যা নেই। বিছানায় যাওয়া মাত্র তিনি ঘুমাতে পারেন। আজ ঘুম চটে গেছে। তিনি একাত থেকে ওকাত হলেন। তাঁর খানিকটা পিপাসাও পেল। জল খাওয়ার জন্যে এখন উঠলে ঘুম পুরোপুরি চটে যাবে। কাজেই তিনি পিপাসা নিয়েই চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইলেন। তাঁর মনে হলো বালিশে কোনো সমস্যা। বালিশটা আরেকটু উঁচু হলে ভালো ছিল। তিনি বালিশ উল্টে দিলেন আর তখন শুনলেন তার মশারির কাছে এসে কে যেন কাশল। একবার দুবার। দৃষ্টি আকর্ষণ করা জাতীয় কাশি। কে কাশবে তার মশারির কাছে?

স্যার কি ঘুমিয়ে পড়লেন নাকি?
কে?
স্যার আমি।
আমিটা কে?

আমাকে স্যার চিনবেন না। আমি জনৈক বিপদগ্ৰস্ত ভুত। গভীর রাতে আপনাকে বিরক্ত করার জন্যে আন্তরিক লজ্জিত। ক্ষমাপ্রার্থী! স্যার, দয়া করে নিজ গুণে ক্ষমা করবেন। ক্ষমা মানব ধর্ম।


রায় সাহেব ধরেই নিলেন তিনি ব্যাপারটা স্বপ্নে দেখছেন। Vuter ভয় পেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছেন বলেই ভৌতিক স্বপ্ন। আর কিছুই না। ভূত বিশ্বাস না করলেও স্বপ্নে ভূতেব সঙ্গে কথা বলা যায়। তাতে অস্বস্তি বা লজ্জা বোধ করার কিছু নেই। এখন তার একটু মজাই লাগল।

তুমি তাহলে ভূত?
জি স্যার। বিপদগ্ৰস্ত ভৃত। অপারগ হয়ে আপনার কাছে এসেছি।!
তুমিই কি বাতি জ্বালাচ্ছিলে নিভাচ্ছিলে?
ইয়েস স্যার।
ইংরেজি জানো নাকি?
সামান্য জানি স্যার। ভেরি লিটল। চর্চা নেই বলে মাঝে মাঝে ভুল হয়।
তুমি বিপদগ্ৰস্ত বলছিলে, বিপদটা কী?
সে এক লম্বা ইতিহাস, সময় নিয়ে বলতে হবে। স্যারেব কি সময় হবে?
না, সময় হবে না। আমাকে সকালে উঠতে হবে। সকাল আটটায় আমার একটা ক্লাস আছে। সময়মতো ঘুমাতে না পারলে ক্লাস মিস করব। আগের দুটা ক্লাস হরতালের জন্যে হয় নি।
তাহলে তো স্যার আর বিরক্ত করা ঠিক হবে না।

অবশ্যই ঠিক হবে না।
স্যার শুভ রাত্রি।
শুভ রাত্রি।
গুড নাইট স্যার।
গুড নাইট।
স্যার গুটেন নাখাট, স্লেপেনজি গুট।
এইটা আবার কী?
জার্মান ভাষায় শুভ রাত্রি, সুনিদ্ৰা হোক।
তুমি জার্মান জানো নাকি?

না জানার মতোই স্যার। জার্মান কালচারাল ইন্সটিটিউটে কিছুদিন ঘোরাঘুরি করে যা শিখেছি। একেবারেই চর্চা নেই। বিদেশী ভাষা, চর্চা না থাকলে দুদিনেই ভুলে যেতে হয়। তাহলে যাই স্যার। কাল আবার দেখা হবে।
আচ্ছা। ভালো কথা, ঘরে ঢুকেছ কোন দিক দিয়ে?
জানালা দিয়ে ঢুকেছি। স্যার যদি অনুমতি দেন তাহলে চলে যাই।
যাও
রায় সাহেবের মনে হলো জানালার কপাট একটু নড়ল। তারপর সব চুপচাপ।
আর কোনো শব্দ হচ্ছে না। তখন রায় সাহেবের মনে হলো ব্যাপারটা কি আসলে স্বপ্নে ঘটেছে না তিনি জেগেই ছিলেন, এবং এখনো জেগে আছেন? তিনি আবার ডাকলেন, বাহাদুর এই বাহাদুর! বাহাদুর জবাব দিল না। তার জবাব দেবার কোনো কারণ নেই। একটা গদা দিয়ে মাথায় বাড়ি মারলে যদি ঘুম ভাঙ্গে।

জলের পিপাসা আবার হচ্ছে। স্বপ্নে কি জলের পিপাসা হয়? এইসব ভাবতে ভাবতে হয় তিনি ঘুমিয়ে পড়লেন, কিংবা তার স্বপ্ন দেখা শেষ হলো।
তার ঘুম ভাঙল সকাল নটা দশ মিনিটে। ক্লাস মিস হয়ে গেল। তার অত্যন্ত মেজাজ খারাপ হলো। ভূতের উপর রাগে গা জ্বলে গেল। ক্লাস যখন মিস হয়েই গেল তখন তিনি ঠিক করলেন আজ আর কলেজে যাবেন না। মিস্ত্রি ডাকিয়ে সুইচটা ঠিক করবেন যাতে আবারে ভূত বিষয়ক জটিলতায় ক্লাস মিস না হয়।

নিজেই মিস্ত্রি ডেকে আনলেন। সে সুইচ বদলে বিদেশী সুইচ লাগিয়ে দিয়ে গেল জার্মান সুইচ। জার্মান সুইচের কথায় মনে পড়ল ভূতটা জার্মান ভাষায় কী কী যেন বলছিল। গুটেন নাখাট জাতীয় কিছু। কী হাস্যকর ব্যাপার। কাউকে বলা যাবে না। বিকেলে হাজারীবাগে তিনি তাঁর ছোট বোনের বাসায় বেড়াতে গেলেন। আত্মীয়স্বজন কারো বাসাতেই তিনি যান না। ভালো লাগে না। একা থাকতেই ভালো লাগে। যে কারণে বিয়ে টিয়ে করেন নি। এখন মনে হচ্ছে বিয়ে করলে ভালো হতো। জার্মান জানা ভূতের গল্প নিজের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে করা যেত। 

একান্ত আপনজনের সঙ্গে অনেক গল্প করা যায়। তার ছোট বোন মিলি অবশ্য তাঁর খুবই আপন। সপ্তাহে একবার তাকে না দেখতে পেলে রায় সাহেবের দারুণ মেজাজ খারাপ হয়। মিলির সমস্যা একটাই, দেখা হলেই বিয়ের জন্যে রায় সাহেবকে চেপে ধরবে। ঘ্যানঘ্যান করে মাথা খারাপ করে দেবে–দাদা, তুমি একা একা কী করে থাকবে? বাহান্ন বছর বয়সে এইসব কথা শুনতে ভালো লাগে না বলে মিলির বাসায় সপ্তাহে একদিনের বেশি তিনি যান না। তাছাড়া মিলির মেয়ে তৃণা হয়েছে মহা দুষ্ট। তৃণা তাঁকে বড় বিরক্ত করে।

মিলি বাসায় ছিল না। তার স্বামীর সঙ্গে কোনো বিয়েতে নাকি গেছে। তবে তৃণা বাসায় ছিল। সে বড় মামা বলে এমন চিৎকার শুরু করল যে রায় সাহেবের মাথা ধরে গেল। রায় সাহেব মিলিকে যেমন পছন্দ করেন। তার মেয়েকে তারচে বেশি পছন্দ করেন। তবে পছন্দের ব্যাপারটা প্ৰকাশ করেন না। বাচ্চারা একবার যদি বুঝে ফেলে কেউ তাদের পছন্দ করছে তাহলে তার জীবন অতিষ্ঠ করে তোলে। বিশেষ করে সে বাচ্চা যদি দুষ্ট প্রকৃতির হয় তাহলে তো কথাই নেই। তাছাড়া মিলির এই মেয়ে তার মায়ের মতোই বেশি কথা বলে। বকবক করে মাথা ধরিয়ে দেয়।

রায় সাহেব গম্ভীর গলায় বললেন, খবর কীরে?তৃণা হড়বড় করে বলল, বড় মামা আমার খবর ভালো। খুব ভালো। আজ তোমাকে যেতে দেব না। আজ তোমাকে আমাদের বাড়িতে থাকতে হবে। সারা রাত গল্প করতে হবে। ভূতের গল্প ।রায় সাহেব হাই তুলতে তুলতে বললেন, অন্য কোনো গল্প করতে পারি, ভূতের না।উঁহু মামা, ভূতের গল্প শুনব।
ভূতের গল্প তো কিছুতেই বলব না।
বলবে না কেন?
বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে এসে ভূতের গল্প বলা যায় না। শোনাও যায় না।
শোনা যায় না কেন?

শুনলে পাপ হয়। মানুষ যখন চাঁদে যাচ্ছে, মঙ্গল গ্রহে ভাইকিং নামিয়ে সয়েল টেস্টিং করছে তখন আমরা ভূত নামক কাল্পনিক প্রাণীর কথা ভেবে ভয় পাচ্ছি–এটা হাস্যকর।
বড় মামা, আসলে তুমি ভূতের গল্প জানো না।

রায় সাহেব একবার ভাবলেন। গত রাতের অভিজ্ঞতাটাই গল্পের মতো করে বলবেন। শেষ মুহুর্তে নিজেকে সামলালেন। শিশুদের মনে ভয় ঢুকিয়ে দেয়া অপরাধেব মতো। তিনি ইশপের একটা গল্প শুরু করলেন।


ভূতের গল্প বাংলা ভুতের গল্প

ভূত বাংলা গল্প
ভূতের গল্প ভালো
ভূতের গল্প দাও ভূতের গল্প
ভূতের গল্প দাও বাংলা
new ghost story bengali
bengali ghost story for child

children's ghost story in bengali


শনিবার, ১ জানুয়ারি, ২০২২

২০২২ সালে দাঁড়িয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপযোগিতা

 গ্লোবাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অফ থিংস (AIoT) মার্কেট 2021 প্রতিযোগিতামূলক ল্যান্ডস্কেপ এবং মূল বিক্রেতাদের উপর গবেষণা বিশ্লেষণ, 2027 সালের পূর্বাভাস

মার্কেটওয়াচ নিউজ বিভাগ এই বিষয়বস্তু তৈরির সাথে জড়িত ছিল না।

 

ডিসেম্বর 19, 2021 (Comtex এর মাধ্যমে CDN নিউজওয়্যার) -- গ্লোবাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অফ থিংস (AIoT) মার্কেট রিসার্চ রিপোর্ট 2021-2027 শিরোনামের এই রিপোর্টের সাথে, MarketQuest.biz-এর গবেষণা বিশ্লেষকরা আমাদের ক্লায়েন্টদের বিনিয়োগ সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ ডেটা উপস্থাপন করতে সাহায্য করে শিল্পে বৃদ্ধির সুযোগ। প্রতিবেদনে সর্বশেষ বাজারের প্রবণতা, বিকাশের সুযোগ এবং ব্যবসার বৃদ্ধির বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। বৃদ্ধির জন্য প্রয়োগ করা ব্যবসায়িক কৌশল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। প্রতিবেদনটি বিশ্বব্যাপী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অব থিংস (AIoT) শিল্পের আর্থিক কাঠামো সহ অত্যাবশ্যক এবং গুরুত্বপূর্ণ বাজারের দিকগুলি কভার করে।

 

অধ্যয়নটি ড্রাইভিং ফ্যাক্টর এবং প্রতিরোধের কারণ, চ্যালেঞ্জ যা বিশ্বব্যাপী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AIoT) বাজারের ভবিষ্যত বৃদ্ধিকে সংজ্ঞায়িত করবে এমন গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করে। প্রতিবেদনটি বিভিন্ন বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে যার মধ্যে কয়েকটি হল ওভারভিউ, বৃদ্ধির কারণ, বিভাজন, আঞ্চলিক বিশ্লেষণ এবং প্রতিযোগিতামূলক বিশ্লেষণ।

 

 

প্রতিবেদনটিকে বিভিন্ন বিভাগে বিভক্ত করার লক্ষ্য হল প্রতিটি প্যারামিটারের গভীরভাবে মূল্যায়ন করা এবং আমাদের ব্যবহারকারীদের বর্তমান ল্যান্ডস্কেপে বিদ্যমান সবচেয়ে সম্ভাব্য এবং এমনকি সেরা প্রবণতা বুঝতে দেওয়া। প্রতিবেদনে কোম্পানির প্রোফাইল, পণ্যের স্পেসিফিকেশন, উৎপাদন ক্ষমতা/বিক্রয়, রাজস্ব, মূল্য এবং গ্রস মার্জিন সহ গ্লোবাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অফ থিংস (AIoT) শিল্পের মূল খেলোয়াড়কে কভার করে।

 

বিশ্ব বাজারে নেতৃস্থানীয় নির্মাতাদের বিশ্লেষণ:

 

AISPEECH

আইবিএম

ইন্টেল

গোফার প্রোটোকল

মাইক্রোন প্রযুক্তি

ShiftPixy Inc.

Twilio Inc.

গভীর দৃষ্টি

ALCES

সেভা

বাই-প্রোডাক্ট প্রকার, রিপোর্ট কভার করে:

 

বাই-অ্যাপ্লিকেশন, রিপোর্ট কভার করে:

 

স্মার্ট হোম

যানবাহন সিস্টেম

স্মার্ট রোবট

স্মার্ট ফোন

অন্যান্য

 

রাজস্ব দ্বারা আঞ্চলিক দৃষ্টিভঙ্গি দেশগুলিকে কভার করে যথা:

 

উত্তর আমেরিকা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং মেক্সিকো)

ইউরোপ (জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, ইতালি এবং বাকি ইউরোপ)

এশিয়া-প্যাসিফিক (চীন, জাপান, কোরিয়া, ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া)

দক্ষিণ আমেরিকা (ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, কলম্বিয়া এবং বাকি দক্ষিণ আমেরিকা)

মধ্যপ্রাচ্য আফ্রিকা (সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং বাকি মধ্যপ্রাচ্য আফ্রিকা)

বাজার সংজ্ঞা বিভাগটি গ্লোবাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অফ থিংস (AIoT) বাজার চালক এবং বাজারের সংযম অধ্যয়ন করে। এই প্রতিবেদনের সময় পরিচালিত গবেষণা এবং বিশ্লেষণগুলি আমাদের ক্লায়েন্টদের বিশ্বব্যাপী বাজার গবেষণা বিশ্লেষণের সহায়তায় একটি উদীয়মান বাজারে বিনিয়োগ, বাজারের শেয়ারের সম্প্রসারণ, বা প্রতিস্থাপন পণ্যের সাফল্যের প্রকল্প করতে সহায়তা করে।

 

গ্লোবাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অফ থিংস (এআইওটি) বাজারের প্রবণতা এবং আয় বিশ্লেষণ এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এই বাজার বিশ্বব্যাপী ভাড়া হবে কিভাবে একটি পরিষ্কার দৃষ্টিভঙ্গি দেবে. এই সমীক্ষাটি বেশ কয়েকটি বাজারের সম্ভাবনাও দেখে, যেমন সুবিধা, উত্পাদনশীলতা, পণ্যের মূল্য, ক্ষমতা, সরবরাহ, চাহিদা এবং বৃদ্ধির হার, সেইসাথে পূর্বাভাস (2021-2027) প্রতিবেদনের উপসংহারে একটি নতুন প্রস্তাবের একটি PESTEL এবং SWOT বিশ্লেষণ, সেইসাথে একটি বিনিয়োগ রিটার্ন বিশ্লেষণ রয়েছে।

 

 

 

02

ক্লুপেন তার প্রথম পরিবেশগত, সামাজিক এবং শাসন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ("ESG রিপোর্ট")

বেইজিং, 15 ডিসেম্বর, 2021 /পিআরনিউজওয়্যার/ -- 15ই ডিসেম্বর, ক্লোপেন ("ক্লুপেন" বা "কোম্পানি") (এনওয়াইএসই: RAAS), চীনের একটি শীর্ষস্থানীয় বহু-ক্ষমতাসম্পন্ন ক্লাউড-ভিত্তিক যোগাযোগ সমাধান প্রদানকারী, তার পরিবেশগত সমাধান প্রকাশ করেছে , 2020 সালের সামাজিক ও শাসন প্রতিবেদন এবং 2021 সালের প্রথমার্ধ (এরপরে "ESG রিপোর্ট" বা "প্রতিবেদন" হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে)। ESG ডিসক্লোজার স্ট্যান্ডার্ড অনুসারে এটি ক্লোপেন কর্তৃক প্রকাশিত প্রথম সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতিবেদন, সেইসাথে পরিবেশের প্রথম পদ্ধতিগত প্রকাশntal, সামাজিক এবং শাসনের দিক। প্রতিবেদনটি ব্যবসায়িক নৈতিকতা, পণ্যের দায়িত্ব এবং উদ্ভাবন, গোপনীয়তা এবং তথ্য সুরক্ষা, সবুজ এবং কম কার্বন, মহামারী বিরোধী এআই, দাতব্য, মানব পুঁজি উন্নয়ন এবং ইত্যাদি ক্ষেত্রে ক্লোপেনের গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ এবং সাফল্যগুলি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে এবং ব্যাপকভাবে প্রদর্শন করেছে।

 

ক্লুপেনের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও মিঃ চ্যাংক্সুন সান রিপোর্টে বলেছেন: "আমরা সবসময় বিশ্বাস করি যে এন্টারপ্রাইজগুলির দায়িত্ব রয়েছে সমাজে অবদান রাখা এবং একজন ভাল 'কর্পোরেট নাগরিক' হওয়ার। আমরা আত্মবিশ্বাসী যে সকলের যৌথ প্রচেষ্টায়, আমাদের পৃথিবী অবশ্যই ভালো হয়ে উঠবে।"

 

সর্বদা সকলের জন্য প্রযুক্তিগত সুবিধাগুলি অনুসরণ করুন এবং "উষ্ণ যোগাযোগ" বজায় রাখুন

 

ইএসজি রিপোর্ট অনুসারে, ক্লোপেন "প্রতিদিনের যোগাযোগের অভিজ্ঞতা এবং এন্টারপ্রাইজগুলির জন্য কার্যক্ষম উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্য" প্রতিষ্ঠা করেছে, সর্বদা তার পণ্য প্রযুক্তি নীতি হিসাবে "মানবতার সাথে উচ্চ দক্ষতার সমন্বয়" সমর্থন করেছে, উষ্ণ এবং নীতিগত যোগাযোগের উপর জোর দিয়েছে, এবং ক্রমাগত প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সুবিধার প্রচার।

 

চীনের "কমিউনিকেশন+এআই" এর পথপ্রদর্শক হিসাবে, ক্লোপেন এন্টারপ্রাইজ যোগাযোগ শিল্পের অগ্রগতি প্রচারের জন্য এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করার সময় প্রতিটি কর্মচারীর মূল্য আনতে উদ্যোগগুলিকে সাহায্য করে। স্মার্ট ভার্চুয়াল ব্যাঙ্কিং কাউন্টার, বুদ্ধিমান ভয়েস রোবট, বুদ্ধিমান এজেন্ট সহকারী এবং বুদ্ধিমান প্রশিক্ষণ রোবট সহ একাধিক পণ্য প্রয়োগ করে, ক্লোপেন "কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা + ছোট গ্রাহক পরিষেবা দল" এর মোডে বৃহৎ গ্রাহক পরিষেবা দলের ঐতিহ্যগত মোডকে অপ্টিমাইজ করেছে। অর্থ, সরকারী বিষয় এবং অন্যান্য শিল্পকে অফলাইন অপারেশনের প্রথাগত মোড থেকে মানব-কম্পিউটার সহযোগিতার দূরবর্তী অপারেশনে রূপান্তর করতে সহায়তা করে। এন্টারপ্রাইজ যোগাযোগ কেন্দ্রগুলির পুনরাবৃত্তিমূলক আপগ্রেডিং, খরচ হ্রাস এবং দক্ষতা বৃদ্ধির প্রচার করার সময়, এটি এন্টারপ্রাইজ এবং তাদের কর্মীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়ে আরও সম্ভাবনার ক্ষমতা দেয় এবং শিল্প ইন্টারনেট তরঙ্গের অধীনে AI প্রযুক্তি দ্বারা আনা লভ্যাংশ ভাগ করে নিতে, আকার নির্বিশেষে উদ্যোগগুলিকে সক্ষম করে।

 

গল্প চলতে থাকে

 

ক্লুপেন উদ্যোগ এবং কর্মচারীদের ক্ষমতায়নের চেয়ে আরও বেশি কিছু করে, কিন্তু পেশাদার দক্ষতার সাথে সমাজকে ফিরিয়ে দেয়। 2020 সালে কোভিড-19 প্রাদুর্ভাবের পর থেকে, ক্লোপেন সক্রিয়ভাবে জনকল্যাণমূলক উদ্যোগে অংশগ্রহণ করেছে যেমন মহামারী প্রতিরোধ এবং দাতব্য তহবিলের সাথে সহযোগিতা করা, সরকার, চিকিৎসা সংস্থা, উদ্যোগ, সামাজিক কল্যাণ সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য সমাধান প্রদান করা। Cloopen's 7Moor Omnichannel Intelligent Customer Service System সিচুয়ান প্রদেশের প্রায় 11 মিলিয়ন মানুষকে দ্রুত "স্বাস্থ্য কোড" এর জন্য আবেদন করতে সাহায্য করে, AI মহামারী প্রতিরোধ রোবট ইয়াংজু মহামারী প্রতিরোধের সদর দফতরকে "লাইফ চ্যানেল" তৈরি করতে সহায়তা করে, ভিডিও গ্রাহক পরিষেবা ক্যান্সার হাসপাতালের অনলাইন পরামর্শের গ্যারান্টি দেয়। চাইনিজ একাডেমি অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস, ইত্যাদি। ক্লোপেন স্মাইল অ্যাঞ্জেল ফাউন্ডেশনের সাথে দীর্ঘমেয়াদী সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে, এটিকে বিনামূল্যে কল সেন্টার প্ল্যাটফর্ম পরিষেবা প্রদান করে এবং সাহায্য ও যত্নের প্রয়োজনে লোকেদের আরও ভালভাবে পরিষেবা দেওয়ার জন্য একটি মানক এবং স্থিতিশীল কল সেন্টার প্রতিষ্ঠা করতে সহায়তা করে। সারা দেশে.

 

তথ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করুন এবং তথ্য সুরক্ষা সুরক্ষা একীভূত করুন

 

ক্লাউড কম্পিউটিং, বড় ডেটা এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সহ বিস্তৃত যোগাযোগ এবং উন্নত ডিজিটাল পরিষেবা প্রদানকারী একটি উদ্যোগ হিসাবে, ক্লোপেন সক্রিয়ভাবে তথ্য সুরক্ষা অবকাঠামো কমিয়ে দেয়, গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ডেটা সুরক্ষা-সম্পর্কিত আইন ও প্রবিধানগুলি কঠোরভাবে মেনে চলে এবং একটি প্রতিষ্ঠা করে। তথ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা প্রবিধান সংখ্যা. ইতিমধ্যে, এটি গ্রাহকদের সাথে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে ডেটা সুরক্ষা এবং গোপনীয়তার গোপনীয়তার বাধ্যবাধকতাগুলি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে, যাতে প্ল্যাটফর্মগুলিতে ডেটা সুরক্ষা ব্যবস্থাপনাকে মানক করা যায় এবং সিস্টেমের নিরাপদ অপারেশন নিশ্চিত করা যায়। তথ্য সুরক্ষার পদ্ধতিগত ব্যবস্থাপনার ক্রমাগত উন্নতি করে, ক্লোপেন তথ্য সুরক্ষা প্রযুক্তি এবং জরুরী প্রতিক্রিয়া ব্যবস্থার আপগ্রেডিংকে জোরালোভাবে প্রচার করে, মেধা সম্পত্তি অধিকারের সুরক্ষাকে শক্তিশালী করে, সমস্ত কর্মীদের তথ্য সুরক্ষা সচেতনতা এবং পেশাদার দক্ষতা ক্রমাগত উন্নত করে এবং তথ্য সুরক্ষায় সহায়তা করে শিল্প নির্মাণ।

 

ক্লোপেন তথ্য সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা সুরক্ষাকে কোম্পানির পণ্য বিকাশ এবং বিতরণের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচনা করে৷ অ্যাক্সেস কন্ট্রোল, এনক্রিপশন মেকানিজম এবং গোপনীয়তা বর্ধিতকরণ প্রযুক্তি সক্রিয়ভাবে ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা রক্ষা করার সময় ব্যক্তিগত তথ্য লঙ্ঘন প্রতিরোধ করে। উদাহরণস্বরূপ, "ভার্চুয়াল ইন্টারমিডিয়েট নম্বর" এর মাধ্যমে, ভার্চুয়াল নম্বরগুলি ব্যবহারকারীদের এবং এন্টারপ্রাইজগুলিকে বরাদ্দ করা হয় এবং প্রকৃত সংখ্যাগুলি লুকানো হয়, যাতে বিশাল O2O পরিস্থিতিতে উভয় পক্ষের গোপনীয়তা সুরক্ষা উপলব্ধি করা যায়। "স্মার্ট ভার্চুয়াল ব্যাঙ্কিং কাউন্টার" এর মাধ্যমে, আর্থিক নিরাপত্তা সুরক্ষা প্রভাব অর্জন করা হয়, যা নিয়ন্ত্রক প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে। 2020 সালে, ক্লুপেনের "বুদ্ধিমান ভয়েস রোবট" অর্জনচায়না ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন রিসার্চ ইনস্টিটিউট এবং চায়না আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট অ্যালায়েন্স দ্বারা জারি করা "ট্রাস্টেড এআই" সার্টিফিকেশনের প্রথম ব্যাচ, ইঙ্গিত করে যে পণ্যটি সিস্টেম নিরাপত্তা, পরিপক্কতা, স্থিতিশীলতা, ডেটা বিষয় গোপনীয়তা সুরক্ষার মতো প্রায় 20টি সূচকের মান পৌঁছেছে। , ডেটা সুরক্ষা, পণ্যের চাহিদা বৈচিত্র্য, ব্যাপক প্রশিক্ষণ ডেটা এবং অ্যালগরিদম ন্যায্যতা, যাতে উদ্যোগগুলি পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সাথে AI ব্যবহার করতে পারে।

 

গণমুখী নীতি মেনে চলুন এবং একটি বহুত্ববাদী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মক্ষেত্র গড়ে তুলুন

 

ক্লুপেন সর্বদা লোকমুখী এবং কর্মীদের ভাল আচরণ করার দায়িত্বের ধারণাকে মেনে চলেন, প্রতিভা কৌশলকে দৃঢ়ভাবে প্রচার করেছেন এবং কর্মীদের বৈচিত্র্য এবং সমান সুযোগগুলি সম্পূর্ণরূপে বিবেচনা করেছেন। প্রতিভা দলকে শক্তিশালী করার সময়, এটি ক্রমাগত কল্যাণ ব্যবস্থা এবং যত্নশীল ব্যবস্থার উন্নতি করে এবং প্রতিটি কর্মচারীর বৃদ্ধির সাথে থাকে।

 

মিঃ চ্যাংক্সুন সান রিপোর্টে জোর দিয়েছিলেন: "আমরা সবসময় বিশ্বাস করি যে উদ্যোগগুলিকে সবার আগে রাখা উচিত এবং আমরা 'ক্লুপেন ফ্যামিলি'র পক্ষে। আমরা কোনো স্কেল ছাঁটাই না করার জন্য জোর দিয়েছি এবং সাধারণ কর্মচারীদের বেতন ও সুযোগ-সুবিধার কোনো হ্রাস নেই। 2020 থেকে 2021 পর্যন্ত, আমরা কর্মীদের স্কেল ক্রমাগতভাবে প্রসারিত করি; কর্মচারীদের সুবিধা বৃদ্ধি করি যেমন মেডিকেল পরীক্ষা, সম্পূরক বাণিজ্যিক চিকিৎসা বীমা; এবং পুনরায় লিজ এবং সংস্কার করা উহানে কর্মরত 100 টিরও বেশি কর্মচারীকে স্বাগত জানাতে উচ্চমানের অফিস ভবন।"

 

সবুজ এবং কম কার্বন বজায় রাখুন এবং টেকসই উন্নয়নের ব্যবসায়িক দর্শনকে ব্যাপকভাবে গড়ে তুলুন

 

একজন কর্পোরেট নাগরিক হিসাবে, ক্লোপেন তার পরিবেশগত দায়িত্ব সম্পর্কে ভালভাবে সচেতন। এটি টেকসই উন্নয়নের জাতীয় ধারণার প্রতি সক্রিয়ভাবে সাড়া দেয়, সবুজ অফিসের উদ্যোগকে জোরালোভাবে প্রচার করে, বিভিন্ন দূষণকারী পদার্থের নিঃসরণকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে এবং শক্তির সম্পদ ব্যবহারের দক্ষতা উন্নত করে, যাতে এন্টারপ্রাইজগুলির টেকসই উন্নয়নের ব্যবসায়িক দর্শনকে ব্যাপকভাবে তৈরি করা যায়।

 

ইতিমধ্যে, ক্লুপেনের "সবুজ পণ্য"--এআই ভিশন স্মার্ট কমিউনিটি এবং পার্ক সলিউশন, কম্পিউটার ইমেজ ভিশন বিশ্লেষণ প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিবেশকে উপলব্ধি করে এবং শিখা এবং ধোঁয়া সনাক্তকরণ, তরল এবং গ্যাসের লিকেজ সনাক্তকরণ, জল জমে শনাক্তকরণ, সবুজ বেল্ট তদারকি এবং আবর্জনা বসানো সনাক্তকরণ. কোনো অনিয়ম বা জরুরী ক্ষেত্রে, এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রথমবার একটি অ্যালার্ম দেবে, যা সম্প্রদায় এবং পার্কের পরিবেশ রক্ষণাবেক্ষণ এবং আবর্জনা তত্ত্বাবধানে সম্পূর্ণভাবে সহায়তা করে এবং একটি সুন্দর বাড়ি তৈরিতে অবদান রাখে।

 

2013 সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে, ক্লোপেন সক্রিয়ভাবে তার সামাজিক দায়িত্ব পালন করেছে, সামগ্রিকভাবে উদ্যোগ, পরিবেশ এবং সমাজের সমন্বিত এবং টেকসই উন্নয়নের প্রচারের উপর জোর দিয়েছে, জাতিসংঘের 17টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যে সম্পূর্ণরূপে সাড়া দিয়েছে এবং গভীরভাবে SDG10 প্রচার করেছে। (Reduced Inequalities), SDG11 (টেকসই শহর ও সম্প্রদায়), SDG12 (দায়িত্বশীল ভোগ ও উৎপাদন) এবং SDG17 (লক্ষ্যের জন্য অংশীদারিত্ব) দারিদ্র্য দূরীকরণ, পৃথিবী রক্ষা এবং সবার জন্য সমৃদ্ধি অর্জনের বৈশ্বিক লক্ষ্যগুলির নির্দেশনায়।

 

কোম্পানির যোগাযোগ:

 

ক্লোপেন গ্রুপ হোল্ডিং লিমিটেড ইনভেস্টর রিলেশনস ই-মেইল: ir@yuntongxun.com

 

সিশন

 

মূল বিষয়বস্তু দেখুন:https://www.prnewswire.com/news-releases/cloopen-released-its-first-environmental-social-and-governance-report-esg-report-301445538.html

 

সোর্স ক্লুপেন গ্রুপ হোল্ডিং লিমিটেড



www.httpssankhamanigoswami.xyz

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভবিষ্যৎ

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বৈশিষ্ট্য

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জনক কে

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কোথায় ব্যবহৃত হয়

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারিক ক্ষেত্র


কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারিক ক্ষেত্র সমূহ




বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২১

কাঁটাতার পেরিয়ে । পল্লব চট্টোপাধ্যায় । অডিও প্রেমের গল্প । রোমান্টিক অডিও গল্প । ভালোবাসার গল্প অডিও


 bangla audio story,bengali audio story,বাংলা অডিও গল্প,বাংলা অডিও স্টোরি,bengali audio story romantic,bengali audio story new,অডিও গল্প,রোমান্টিক অডিও গল্প,অডিও প্রেমের গল্প,জীবনের গল্প অডিও,ভালোবাসার গল্প অডিও,audio story bengali audio story,audio story bengali love,audio story bengali romantic,audio story bengali new,গল্প বলার আসর,romantic love story audio bengali,romantic bengali audio story mp3,romantic love story,bengali love story

ছোটগল্প : ভদ্রলোক । লেখক : সোমা কুশারী বন্দ্যোপাধ্যায় । সততার জয় একদিন না একদিন হয় । সততার জয় ।


 বাংলা অডিও গল্প,বাংলা অডিও স্টোরি,bengali audio story,bengali audio story romantic,bengali audio story new,অডিও গল্প,রোমান্টিক অডিও গল্প,অডিও প্রেমের গল্প,জীবনের গল্প অডিও,ভালোবাসার গল্প অডিও,সততার জয়,সততার জয় একদিন না একদিন হয়,সততার গুনে যারা গুনি হয়,audio story bengali audio story,audio story bengali love,audio story bengali romantic,audio story bengali new

গল্প : উজ্জ্বল অন্ধকার । বই : অশরীরী ভয়ঙ্কর । লেখক : অনীশ দেব । vampire bengali audio story.


 vampire bengali audio story,dracula bengali audio story,bengali audio story,anish deb,বাংলা অডিও স্টোরি,বাংলা অডিও গল্প,bengali audio story horror,bengali audio story horror new,short bengali audio horror story,bengali horror audio story mp3,romantic horror bengali audio story,most horror bengali audio story,best horror bengali audio story,ভ্যাম্পায়ার গল্প,ভ্যাম্পায়ার ভালোবাসার গল্প,audio story,bangla golpo

বাজি ফেলতে নেই । অলৌকিক সত্য ঘটনা । bengali horror story real. শঙ্খমণি গোস্বামী.bengali horror story


 ভূতের গল্প ভয়ংকর ঘটনা সত্য,ভূতের গল্প সত্য ঘটনা,ভূতের গল্প সত্য ঘটনা বাংলা,ভূতের গল্প ফুল ভিডিও,ভূতের গল্প audio,ভূতের গল্প বাংলায়,bengali horror story,bengali horror story audio,bengali horror story real,bengali horror story video,bengali horror story telling,bengali horror story new,bengali horror story channel,bhuter golpo,bangla bhuter golpo,সত্য ঘটনা অবলম্বনে ভূতের গল্প,bhuter golpo bangla,ভূতের গল্প ভয়ংকর ঘটনা,ভূতের বই

গল্প : তুমি যখন থাকবে না । বই : অশরীরী ভয়ঙ্কর । লেখক : অনীশ দেব । bengali horror story audio.



অনীশ দেব,ভূতের গল্প ভয়ংকর ঘটনা,ভূতের গল্প ভয়ংকর ঘটনা সত্য,ভূতের গল্প সত্য ঘটনা,ভূতের গল্প সত্য ঘটনা বাংলা,ভূতের গল্প ফুল ভিডিও,ভূতের গল্প audio,ভূতের গল্প বাংলায়,bengali horror story,bengali horror story audio,bengali horror story real,bengali horror story telling,bengali horror story channel,bhuter golpo,bangla bhuter golpo,সত্য ঘটনা অবলম্বনে ভূতের গল্প,bhuter golpo bangla,একটা ভাঙাচোরা বাড়ির ভিতরে,bangla bhuter golpo new,ভূতের গল্প,ভয়ের গল্প

 

সোমবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২১

ঝিনুকের প্রতিমা , বাবুই পাখির বাসার আদলে দুর্গা পূজা ২০২১ মণ্ডপ ও অনুপম আলোকসজ্জা ব্যারাকপুরে ।babui


 ঝিনুকের দুর্গা প্রতিমা,ব্যারাকপুর,দুর্গা পূজা প্যান্ডেল,দুর্গা পূজা আলোকসজ্জা,durga puja video with music,দুর্গা পূজা ২০২১ তারিখ,দুর্গা প্রতিমার ছবি,দুর্গা পূজার প্রতিমা,বাবুই পাখির বাসা,durga puja 2021,barrackpore,দুর্গা পূজা কত তারিখ ২০২১,দুর্গা পূজা কত তারিখে,দুর্গা পূজা কবে ২০২১,barrackpore durga puja 2021,দুর্গা পূজো কত তারিখে,durga puja,durga puja 2021 pandal,durga puja 2021 date and time,durga puja 2021 date,babui pakhi durga

কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন adventure sport

  ### কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালা, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পর্যটকদের আকর্ষণ করে, সেখানে এ...