রবিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২২

মমিফিকেশন- মিশরে কিভাবে মমি বানানো হত? বীর চৌধুরী

"মমিফিকেশন- মিশরে কিভাবে মমি বানানো হত?"

- মিশর নামটা শুনলেই যেটা সবচেয়ে আগে মাথায় আসে তা হল "মমি"। ছোটবেলায় সিনেমায় দেখতাম মমিদের ভুত হিসেবে দেখানো হত, খুব ভয়ও লাগত ওরকম বীভৎস চেহারা বা রুপ দেখে। তারপর আরেকটু বড় যখন হলাম তখন জানলাম মমি হল আসলে মিশরের রাজপরিবারের কোন মৃত লোককে সহস্র বছর ধরে সংরক্ষন করে রাখা, মানে যাতে সেই মৃত শরীর কঙ্কাল না হয়ে যায়। তখন মনে প্রশ্ন জাগল যে কিভাবে কোন মৃত শরীরকে কয়েক হাজার সাল ধরে সংরক্ষন করা যায়? আর কেনই বা করা হতো!! তারপর এই নিয়ে পড়াশুনো করতে শুরু করলাম, আর জানলাম মমিফিকেশন বা মমি বানানোর সেই দুর্দান্ত প্রক্রিয়ার ব্যাপারে। আর মমি কেন করা হত সেই ব্যাপারে পৌরানিক অনেক কাহিনীও জানলাম। আজ আমরা এই লেখায় মমিফিকেশন ও মমি করার সমস্ত মাইথোলজিকাল কারন সম্পর্কে জানব। চলুন তাহলে শুরু করা যাক:-

*** মমিফিকেশন এর ব্যাপারে জানার আগে চলুন জেনে নি এই মমির উৎপত্তির ব্যাপারে যত পৌরানিক গল্প জড়িত আছে সেগুলো সম্পর্কে --

- মিশর পুরানের একদম প্রথমদিকে ওসাইরিস, আইসিস ও সেথ নামের তিন দেবদেবী ছিলেন। তারা ভাইবোনও ছিলেন। দেবতা ও মিশরের সম্রাট ওসাইরিস বিয়ে করেন তার বোন আইসিসকে, এদিকে ভাই সেথ যিনি ছিলেন ধ্বংসের দেবতা, তিনি ওসাইরিসকে মারতে চাইতেন। একদিন ওসাইরিসকে চালাকি করে মেরে তিনি বিয়াল্লিশটা টুকরো করে সমগ্র মিশরে। দেবী আইসিস সেই টুকরোগুলো একটা বাজপাখির রুপ নিয়ে খুঁজে খুঁজে বার করে এক একটা করে জোড়া লাগালেন। যদিও ওসাইরিসের লিঙ্গ পাওয়া গেলনা, সে জায়গায় সোনার লিঙ্গ বানালেন আইসিস। দেহ তো প্রতিস্থাপন হল কিন্তু প্রানসঞ্চার কিভাবে হবে? এগিয়ে এলেন নরক ও মৃত্যুর দেবতা আনুবিস, ঠিক হল আনুবিসই ওসাইরিসের দেহের সংরক্ষন করে তাতে প্রান ফিরিয়ে আনবেন। মিশর ইতিহাসের সর্বপ্রথম মমি বানানো হল দেবতা ওসাইরিসের। তারপর ওসাইরিসের পুনর্জন্ম হল। এরপর ওসাইরিস আর আইসিসের এক পুত্র জন্মায় যার নাম হোরাস। এই হোরাস সেথের বিরুদ্ধে তার বাবার প্রতি হওয়া অন্যায়ের বদলা নেয়, যা ছিল মিশর পুরানের সর্বপ্রথম মহাযুদ্ধ। সেই গল্প অন্য একদিন শোনাব তোমাদের। যাইহোক তো, আনুবিসের এর পরে নতুন পরিচয় হল, তার নাম হল মমিফিকেশনের দেবতা। ওসাইরিস নতুন জীবন পেয়ে পাতাললোকে রাজত্ব করতে চলে গেলেন, তিনি হলেন মৃত্যুর পরের জগতের দেবতা। এই ছিল মমি বানানোর পিছনের পৌরানিক গল্প। যাইহোক, পুরান তো মানুষই বানিয়েছে, আর সেটা তো শুধু একটা গল্পই, কিন্তু এই গল্প বাস্তবে পরিনতি পেয়েছিল। অর্থাৎ মমিফিকেশন মিশরে চালু হয়েছিল।
মমি বানানোর পিছনে প্রাচীন মিশরের মানুষদের বেশ কিছু বিশ্বাস ছিল। যেমন তারা মনে করত মৃত্যুই জীবনের শেষ নয়, মৃত্যুর পরেও আরেকটা জগত থাকে যেখানে আত্মারা জীবিতদের মতই জীবনযাপন করে। তার মমি বানানোর সময় তারা কফিনে জল, খাবার, সাজগোজের জিনিস, পোষাক, মুদ্রা সবই রাখত। আত্মা নিয়ে তাদের মনে প্রচুর বিশ্বাস ছিল, তার মধ্যে সবচেয়ে প্রধান যে বিশ্বাসটা কাজ করত তা হল, মিশরীয়রা মানতো যে মানুষের শরীরের ভিতরে যে আত্মাটা আছে তার নাম "কা", এই কা এর জন্যেই মানুষ বেঁচে থাকে। তাই মৃত্যুর পরেও যদি কা-কে বাচিয়ে রাখতে হয় তাহলে শরীরটাকেও সতেজ রাখতে হবে, অর্থাৎ সংরক্ষন করতে হবে। এই বিশ্বাস থেকেই মমিফিকেশনের জন্ম হয়। এরপর মিশরে চালু হয় মমি বানানোর প্রক্রিয়া। এবার সেই পয়েন্টে যাব আমরা--

•• মমিফিকেশনঃ- মিশর খুবই শুষ্ক দেশ। মমিফিকেশন চালু হওয়ার আগে তারা মৃতদেহকে বালির নীচে কবর দিত। বালির নীচে রাখার ফলে বডিগুলো শুকিয়ে কাঠ হয়ে যেত কিন্তু পচতো না। এভাবে তারা মৃতদেহ সংরক্ষন করত। কিন্তু এই প্রক্রিয়াতে মিশরের ফ্যারাওরা খুশি ছিলেন না। তারা মনে করতেন যে তাদের কবর হবে সাধারন মানুষের থেকে অনেক স্পেশাল ভাবে, কারন তারা রাজপরিবারের। এই ভাবনা থেকেই ফ্যারাওদের জন্যে সমাধি বানানোর ব্যবস্থা শুরু হল। কিন্তু বালির নীচে যেমন বডি পচেনা, সমাধিতেও তো সেরকম ব্যবস্থা করতে হবে নইলে সংরক্ষন কিভাবে হবে? এদিকে ব্যাকটেরিয়া থেকেও বডিকে রক্ষা করতে হবে। এই নিয়ে পন্ডিতরা ভাবতে বসল। অনেক বছর ভাবনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হল যে সমাধিকে উন্নত না করে মৃতদেহগুলিকে পচনশীল হওয়া থেকে আটকাতে হবে। তবেই সংরক্ষন সম্ভব হবে। এই চিন্তা থেকেই মমিফিকেশন পদ্ধতির জন্ম হল। আস্তে আস্তে সেটাকে উন্নত করতে বহু বছর আরো সময় লাগল। এরপর মিশরীয়রা মমিফিকেশন পদ্ধতি আস্তে আস্তে রপ্ত করে ফেললো।

** "ফাদার অফ হিস্ট্রি" পন্ডিত হেরোডটাসের লেখাতে এই মমিফিকেশন পদ্ধতি সম্পর্কে জানা যায়। তিনি লিখেছিলেন এই মমিফিকেশন যারা জানত তাদের সমাজে সম্মান ছিল প্রচুর, এবং এই মমি বানানোর কাজটা করার জন্যে অনেক ওয়ার্কশপও বানানো হয়েছিল। তবে প্রথমদিকে এই মমি বানানো শিখতে মিশরীয়দের কালঘাম ছুটে গেছিল। কারন একদম প্রথমে তাদের মানুষের শরীর নিয়ে অত জ্ঞ্যান ছিল না। তারা সিম্পলি মৃতদেহগুলিকে পাটের কাপড়কে রজন নামে এক আঠালো গাছের রস দিয়ে ভিজিয়ে তা দিয়ে বডিটাকে ভালভাবে মুড়িয়ে রাখতেন। কিন্তু পচন আটকাতে এই পদ্ধতি অসক্ষম হয়েছিল। কাপড়ের ভিতরে ব্যাকটেরিয়া থেকেই যেত, যার ফলে বডিটা কঙ্কালে পরিনত হত। এরপর মিশরের পন্ডিতরা আরো পড়াশুনা করা শুরু করে। অনেক পরীক্ষানিরীক্ষার পর তারা বোঝে যে মৃতদেহগুলি আসলে পচে না, পচে যায় বডির ভেতরে থাকা অঙ্গগুলি। তাই বডিকে না পচিয়ে সংরক্ষন করতে হলে খুব সাবধানভাবে আগে শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলো বার করে নিতে হবে। এই কাজটা করার জন্যে তারা চমৎকার এক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি আবিস্কার করে। এটিই মমিফিকেশন নামে বিখ্যাত। এবার আমরা সেই মমিফিকেশন পদ্ধতির ব্যাপারে জানব, কিভাবে ধাপে ধাপে সেটা করা হত:-
**** মৃতদেহকে প্রথমেই আনা হত ওয়ার্কশপের প্রথম ঘরে, যার নাম "ইবু" বা বিশুদ্ধিকরন ঘর। এখানে প্রথমে দেহটিকে সুগন্ধী তাড়িজাতীয় তরল দিয়ে ভাল করে ধোয়ানো হত। তারপর পবিত্র নীল নদের জল দিয়ে দেহটিকে তিনদিন ধরে সঠিক ভাবে পরিস্কার করা হত। এরপর বডিটিকে আনা হত পরের ঘর অর্থাৎ "পার নেফার" এ, এই ঘরটিকে মমিকরণ কক্ষও বলা হত। এই ঘরেই মমি বানানোর আসল কাজগুলি হত। এই ঘরে আনার পর দেহটিকে লম্বা এক কাঠের টেবিলে শোওয়ানো হত। মূল পুরোহিত তার সাগরেদদের নিয়ে মমিফিকেশনের কাজ করার জন্যে আসতেন এখানে। এই পুরোহিত আনুবিসের মুখোশ পড়ে থাকতেন। এই পুরোহিতকে বলা হত "হেরি সেশতা"। মমিফিকেশন এর শুরুতেই দেহটিকে পচনের হাত থেকে রক্ষা করার জন্যে অঙ্গ অপসারনের কাজ শুরু করা হত। এই কাজের শুরু হত মস্তিস্ক দিয়ে। পুরোহিত দেহটির নাকের ফুটোর ভেতর দিয়ে তীক্ষ্ণ ও সরু একটা আঁকশি ঢুকিয়ে খুলি অব্দি নিয়ে যেত। এরপর সেই তামার আঁকশিটি দিয়ে তারা পুরো মস্তিষ্কটা কুরে কুরে বার করে আনত নাক দিয়েই। পুরোটা বার করা সম্ভব হতনা, অবশিষ্ট অংশ তারা লম্বা একটি সরুমুখওলা চামচ দিয়ে বা জল স্প্রে করে বার করে দিত। মজার ব্যাপার হল, এত কষ্ট করে তারা মস্তিস্কটা বার করত, কিন্তু সেটার সংরক্ষন তারা করত না। কারন প্রাচীন মিশরীয়রা জানতোই না মস্তিষ্ক কতটা দামী বা মস্তিষ্ক ঠিক কি কি কাজে লাগে। তারা জানত মৃত্যুর পরের জগতে এই মস্তিষ্ক কোন কাজে লাগেনা, তাই মস্তিষ্কটা তারা বেমালুম নষ্ট করে ফেলত। এই কাজটা পুরোহিত করত, কিন্তু পরের কাজ অর্থাৎ বাকি অঙ্গগুলো অপসারণের কাজগুলি বাকিরা করত। তারা অবসিডিয়ান নামক শক্ত এক পাথরের ব্লেড দিয়ে দেহটির বাম পাশে লম্বালম্বিভাবে চিরে একে একে বার করে আনত যকৃত, ফুসফুস, পাকস্থলী ও অন্ত্র বার করে আনতেন। হৎপিন্ড প্রাচীন মিশরীয়দের কাছে খুবই পবিত্র ও দামী অঙ্গ ছিল। তারা মনে করত হৎপিন্ড না থাকলে ওসাইরিসের বিচারসভায় মৃত ব্যক্তির বিচার সম্ভব হবেনা এবং আত্মা কোনদিনই পরকালের জগতে যেতে পারবেনা। তাই হৎপিন্ড তারা শরীর থেকে বার করত না। ওটা যথাস্থানে সুরক্ষিতভাবে থাকত। এবার এই অপসারিত অঙ্গগুলি তারা ভাল করে ধুয়ে, রজনের প্রলেপ দিয়ে, পাটের কাপড়ে মুড়ে এক বিশেষ পাত্রে সংরক্ষন করতেন। এই পাত্রগুলিকে "ক্যানোপিক জার" বলা হত। এই পাত্রগুলি মমির সাথেই তার সমাধিতে রাখা হত।
এই ক্যানোপিক জার নিয়েই অল্প কিছু তথ্য দিয়ে দি। মানুষের মাথার মত দেখতে জারটির নাম "ইমসেটি", এটিতে যকৃত রাখা হত। বেবুনের মাথার মত দেখতে জারটির নাম "হাপি", এতে ফুসফুস রাখা হত। শিয়ালের মাথার মত দেখতে জারের নাম "ডুয়ামেতেফ", এতে পাকস্থলী রাখা হত। আর বাজপাখির মাথার মত দেখতে জারের নাম ছিল "কেবেহসেনুয়েফ", এতে অন্ত্র রাখা হত।
এবার শরীরের অঙ্গগুলি বার করার পরে যে ফাঁকা জায়গা হত তাতে সেখানে ধূপ ও অন্যান্য পদার্থ ঢুকিয়ে দেওয়া হত যাতে চামড়া ভিতরের দিকে না ঢুকে যায়। এরপর দরকার হত শরীরের সমস্ত জল বার করে নেওয়ার, কারন জল থাকলেই পচন হবে। এজন্যে শরীরটিকে "ন্যাট্রন" নামক এক লবনের চৌবাচ্চায় ডুবিয়ে রাখা হত। এই ন্যাট্রন শরীরের চামড়ার রং না বদলে বা দেহটিকে স্টিফ না করেই শরীরের সমস্ত জল শুষে নিত। এই কাজটি সম্পূর্ণ করার জন্যে দেহটিকে প্রায় ৩৫-৪০ দিন এই ন্যাট্রনে ডোবানো থাকত। এই চল্লিশ দিন পর দেখা যেত বডিটি একদম শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে। এরপর এই দেহটিকে আনা হত "ওয়াবেত" নামক ঘরে, এখানে দেহটির ভিতরে ঢুকানো সব পদার্থগুলি বার করে ন্যাট্রন, রজনে ভেজানো পাটের কাপড়, বালি এসব দিয়ে ভরাট করে দেওয়া হত। এরপর সেই কাটা জায়গা গুলি সেলাই করে দেওয়া হত। এরপর দেহ থেকে বাজে গন্ধ যাতে না বেরোয় তাই সিডার অয়েল, নানা মশলা মিশ্রিত রজন ইত্যাদি দিয়ে দেহটিতে ভাল করে প্রলেপ লাগানো হত। এরপর দেহটিকে ব্যান্ডেজ করার কাজ শুরু হত। এই ব্যান্ডেজ করার কাজটি ছিল বেশ জটিল ও সময়সাপেক্ষ। মাথা ও গলা প্রথমে ব্যান্ডেজ করে তারপর হাত পা সহ গোটা শরীরটাকে ব্যান্ডেজে মুড়িয়ে ফেলা হত। ও এরমাঝে চোখদুটি তুলে সে জায়গায় সাদা পাথরের উপর আকা চোখ বসানো হত। নাকের ও কানের ফুটোয় মোম দিয়ে বুজিয়ে দেওয়া হত। এরপর দ্বিতীয় স্তরের ব্যান্ডেজের কাজ শুরু হত। এই দ্বিতীয় স্তর করার সময় মাঝের জায়গাগুলি আঠা দেওয়া হত। এই সময় আরেকজন পুরোহিত মন্ত্রোচ্চারন করতেন পাশে দাঁড়িয়ে। এবং মমির উপর রাখা হত নানান মন্ত্রপূত কবচ এবং কিছু মন্ত্র লিখে রাখা প্যাপিরাসের পাতা। হাতদুটো জড়ো করে বুকের কাছে রাখা হত। সেখানেও কবচ রাখা থাকত। এরপর মমিটিকে কাঠের এক কফিন বা সমাধিতে ঢোকানো হত। এই কফিনের গায়ে লেখা থাকত মমিটির পরিচয় এবং বুক অফ ডেডের কিছু বাণী। এরপর কাঠের কফিনটি পাথরের আরেক কফিনে ঢোকানো হত যার নাম "সারকোফেগাস"। ও এর মাঝে দেহটির মুখের উপর এক মুখের আকারের মুখোশ পড়ানো হত যেটি দেখতে মিশরীয় কোন দেবতার মুখের মত হত। এই সারকোফেগাস বানানো হত লাইমস্টোন দিয়ে, এর ফলে কফিনের ভেতর যে আবহাওয়া হত সেটা দেহের সমস্ত মাংসগুলিকে শুকিয়ে দিত। ব্যান্ডেজের নীচে শুধু শুকিয়ে যাওয়া মমিটির দেহ পাওয়া যেত। কিন্তু পচতো না মমিগুলো।
এভাবেই একটি মৃতদেহকে মমি বানানো হত। অবশ্য এই মমিফিকেশন নিয়ে আরো গল্প আছে। যেমন শুধু কি ফ্যারাওরাই বানাত এই মমি?? মিশরীয় বা মানবজাতি কি মমিগুলি সু সংরক্ষন করতে আদোও পেরেছিল?? এই সব গল্পগুলো আরেকদিন হবে। আজ এই অব্দিই থাকুক।
** কেমন লেগেছে অবশ্যই জানিও। মমিফিকেশন নিয়ে এই লেখাটা খুবই স্পেশাল একটা লেখা। পারলে শেয়ার করে বন্ধুদেরও দেখিও। ধন্যবাদ


httpssankhamanigoswami.xyz

মমি কিভাবে তৈরি হয়,
মৃত ব্যক্তি সম্পর্কে ফারাওরা কি বিশ্বাস করতেন , মমি রহস্য, বিখ্যাত মমি, পিরামিড কি, মিশরীয়রা পিরামিড তৈরি করেছিল কেন, ফারাও কাদের বলা হয়, মমি বলতে কি বুঝায়, মমি ছবি, মমি রহস্য,মমি অর্থ কি

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Don't forget to like, comment, share and subscribe to my Blog. Thank you.

কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন adventure sport

  ### কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালা, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পর্যটকদের আকর্ষণ করে, সেখানে এ...