বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২০

বাবার ডায়েরি থেকে

"ঐশ্বর্যের ক্ষমতা জিনিসটা এতই বিশ্রী যে সেটা পরের ধার করা হইলেও তাহার অপব্যবহারের প্রলোভন মানুষে সহজে কাটাইয়া উঠিতে পারেনা ।"


----- শ্রীকান্ত , তৃতীয় খণ্ড , নবম অধ্যায় , শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ।

  https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/08/blog-post_30.html




Sarat Chandra Chattopadhyay

Novelist


https://g.co/kgs/AyDsHc


srikanta book



শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস সমূহ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প সমগ্র


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ছোটগল্প

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস এর নাম


devdas sarat chandra chattopadhyay


বুধবার, ২৬ আগস্ট, ২০২০

আমার কলকাতা

            সাবেক কলকাতার নিকাশি ব্যবস্থা দেখা আমার বহুদিনের ইচ্ছে ! এমন অদ্ভুত ইচ্ছের কারণ কী ? কাগজে পড়েছি সেই ব্রিটিশ আমলে তৈরি কলকাতার ভূগর্ভস্থ নিকাশি ব্যবস্থার কোনও পরিবর্তন হয়নি । ফলে সেই আমলে তৈরি ভূগর্ভস্থ দেওয়ালগুলিই এখনও বিরাট নালার কাজ করে মহানগরে । সেই দেওয়ালগুলোর চেহারা দেখা আমার বহুদিনের সাধ । এমনিতে উপায় নেই , এই সুযোগ একমাত্র মিলতে পারে ম্যানহোলের ঢাকনা খোলা হলে । একদিন আচমকাই চাঁদনি চকের কাছে সেই সুযোগ হল । ম্যানহোলে নেমে কাজ করছিলেন পুরকর্মীরা । আমি উঁকি মেরে যতটা সম্ভব খুঁটিয়ে দেখছিলাম । উপরে যে সব পুরকর্মী দাঁড়িয়েছিলেন , তাঁদের একজন হঠাৎ আমাকে হাত দিয়ে সরিয়ে দিয়ে অস্ফুটে বললেন ---- "সরি ।" খুব অবাক হয়ে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকাতেই বললেন ---- "বিষাক্ত গ্যাসে মাথা ঘুরে পড়ে যাবেন ।" কিন্তু 'সরি' কেন ? উনি আমাকে ছুঁয়ে ফেলেছেন তাই । ওঁর সৌজন্যবোধ আর উপস্থিত বুদ্ধি সেদিন লজ্জা দিয়েছিল আমায় । 


          ষোল বছর পার করেও কলকাতা আমার কাছে এখনও অচেনা । খুব চেনা রুট না হলে সাধারণত কন্ডাক্টরকে গন্তব্য জানিয়ে ডেকে দিতে বলি । সেদিন নামব ই. এম. বাইপাসে , ধাপার মাঠের কাছে । গন্তব্য আসার পর কন্ডাক্টর ডেকে তো দিলেনই , নেমে যাওয়ার পরে বললেন ---- "সাবধানে রাস্তা পার হবেন ।" শুধু এই একটি বাক্য খরচ করে উনি আমার মনের মণিকোঠায় স্থায়ী জায়গা দখল করে নিয়েছেন । 


         কলকাতার বন্ধুরা হাত ধরে চিনিয়েছিল ধর্মতলায় ডেকার্স লেনের 'চিত্তবাবুর দোকান' --- অফিস পাড়ার বাবুদের টিফিন করার খুব প্রিয় জায়গা । এখানে বিশেষ করে চোখে পড়ে কলকাতা হাইকোর্টের উকিলদের । খানদানি চায়ের কাপ - পেয়ালা , খাবার প্লেট তো আছেই , এই দোকানের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কথা বলতে গেলে , বলতেই হয় ওঁদের বিরাট উঁচু কাঠের টুলটার কথা , যেটার উপর দোকানের মালিক বসে থাকেন । কাগজে ওঁদের বিরাট সুনামের কথা পড়েছি । সেটা কেন , বুঝলাম একদিন বৈকালীন জলযোগ সারতে গিয়ে । সেদিন দোকানের সামনে বসার জায়গায় তিল ধারণের জায়গা নেই । আমি, সত্যি কথা বলতে কী , কাঁধের ব্যাগ আর হাতের প্লেট সামলে , কিছুতেই মানিব্যাগটা ম্যানেজ করতে পারছিলাম না । হঠাৎ টুলের উপর থেকে দোকানের মালিক বাড়ির বড়দের মত শাসনের সুরে বললেন ---- "আঃ । অত তাড়ার কী আছে ! খেয়ে নিন আগে । পরে টাকা দেবেন ।" চিকেন স্টুটা কেন যেন অমৃত মনে হচ্ছিল সেদিন ।  জলপাইগুড়ি থেকে এসে পড়েছি এমন এক জনসমদ্রের কাছে , যেখানে আমাকে কেউ চেনে না । একটা দুর্ঘটনা ঘটলেও বাড়িতে খবর পৌঁছতে অন্তত ছয়- সাত ঘণ্টা সময় লাগবে । প্রথম প্রথম তাই বড্ড নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতাম । এরকম আন্তরিক ব্যবহার পেতে পেতে , এখন একটু বুকে বল পাই । কবীর সুমন বোধহয় আমাদের মত মানুষদের কথা ভেবেই লিখেছিলেন ----- "লোকটা দেখল ঠিক দু'তিনটে হাত যায় জুটে ।"   

         অসংখ্য গল্প আছে । কোনটা ছেড়ে কোনটার কথা বলি ! ২০১২ সাল । জুলাই মাস । বাবা ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়ে কলকাতা মেডিকেল কলেজে ভর্তি । পরপর রাত জাগা চলছে । একদিন সকালে জরুরি কাজে ভাইকে হাসপাতালে রেখে লোকাল ট্রেনে ফিরে আসছি ব্যারাকপুরে । ট্রেনে ওঠার পর থেকে মাথাটা ঘুরছিলই , সোদপুরের কাছাকাছি এসে হঠাৎ ভীষণ বমি পেল । টলতে টলতে দরজার কাছে গিয়ে হাতলটা কোনওমতে ধরে বাইরে ঝুঁকে পড়লাম । অপ্রত্যাশিত ভাবে এক জোড়া হাত নেমে এল আমার কাঁধে । পিছনে তাকিয়ে দেখি , আমারই বয়সী এক ভদ্রলোক বলছেন --- বসে পড়ুন , নইলে পড়ে যাবেন । নিজেকে সামলে সিটে এসে গা এলিয়ে দিলাম । উনি হাত ধরে ব্যারাকপুরে আমাকে নামিয়ে দিলেন । বাড়িতে এসে ওষুধ খেয়ে একটু সুস্থ বোধ করার পর খেয়াল হল, ওঁকে একটা ধন্যবাদও জানানো হয়নি , উনি হারিয়ে গেছেন শহরতলির জনারণ্যে । 

https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/08/%20pub-9792609886530610_16.html



কলকাতা , তুমিও হেঁটে দেখ ক-ল-কা-তা...





ফিচার প্রতিবেদন


ফিচার সংবাদ

ফিচার নিউজ


ফিচার পাতা

ফিচার লেখা


news feature article


news feature story


news feature example

বাবার ডায়েরি থেকে

স্নেহের গভীরতা কিছুতেই কালের স্বল্পতা দিয়ে মাপা যায় না ।"


---- শ্রীকান্ত , তৃতীয় খণ্ড , চতুর্থ অধ্যায় , শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ।

https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/08/blog-post_27.html




Sarat Chandra Chattopadhyay

Novelist


https://g.co/kgs/AyDsHc


srikanta book



শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস সমূহ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প সমগ্র


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ছোটগল্প

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস এর নাম


devdas sarat chandra chattopadhyay



মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট, ২০২০

করোনাসুর বধ ! জয় দুর্গা মাউস ক্লিক ।

 

www.httpssankhamanigoswami.xyz




করোনা ও দুর্গাপূজা

corona durga drawing

corona and durga puja





অসংরক্ষিত

  এই ফেসবুক - হোয়াটস অ্যাপের যুগে আমি অনেক স্মার্ট হয়ে গেছি ! টুক করে ছবি তুলে টাক করে ফেসবুকে তুলে দিই , অনেক লোক দেখতে পায় । পছন্দ এবং অপছন্দ করে । লকডাউন চলাকালীন এই প্রবণতা বেড়েছে । অনেক প্রতিভার স্ফুরণ হচ্ছে । জানতে পারছি গোমড়াথেরিয়াম দাদাটি দুর্দান্ত স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ান । যে মেয়ে জিন্স-টপ ছাড়া পরে না , সে দারুণ রবীন্দ্রসঙ্গীত গায় ওই পোশাকেই । কিন্তু এমনও তো সময় ছিল যখন খ্যাতি(এবং কুখ্যাতি) পাওয়া এত সহজ ছিল না । কেউ হয়ত ভাল সেতার বাজাতেন , কেউ সুন্দর গান করতেন , কিন্তু নিজেকে প্রকাশ করবার উপযুক্ত মঞ্চ পাননি । এমন অনেকেই আছেন আমাদের পরিবারে । স্মৃতি থেকে আমি সেই সময়ে দু'টি ঘটনা বলি । সুহৃদ লেন কালীবাড়ির পাশে , আমাদের খেলার মাঠে সরস্বতী পুজো হত । সেবার মূর্তি গড়ার দায়িত্ব পেলেন শিল্পী অশোকদা (সমাদ্দার) । মূর্তি তৈরি হবে কাগজের মণ্ড দিয়ে , এবং মূর্তি তৈরি হবে আমাদের সামনেই । এই কথাটা গুরুত্বপূর্ণ , কারণ খুব ছোটতে দুরন্তপনার জন্য আমাদের মাটির মূর্তি তৈরির স্টুডিওয় ঢুকতে দেওয়া হত না । অশোকদা সকাল - বিকেলে সুবিধেমত আসতেন আর আমাদের মত কচিকাঁচাদের নির্দেশ দিতেন যার বাড়িতে যত খবরের কাগজ আছে , সব নিয়ে আসতে । তখন জলপাইগুড়িতে কাগজ আসত পরের দিন । অতিউৎসাহে দু'একদিন সেদিনের কাগজও অশোকদার হাতে তুলে দিয়ে বাড়িতে বকা খেয়েছি । আমি - ভোলা এবং অন্যান্যরা সেইসব কাগজ কুচি কুচি করে ছিঁড়ে জলভরা বালতির মধ্যে চুবিয়ে রাখতাম । এক-দু'দিনের সেই নরম কাগজের সাথে ফেভিকল মিশিয়ে অশোকদা মণ্ড তৈরি করতেন । আসল কাজ তার পরে । বেশি দেরী করলে মণ্ড আঠায় শক্ত হয়ে যাবে বলে অশোকদা দ্রুত , দক্ষ হাতে বাঁশের কাঠামোর ওপর পরতে পরতে মণ্ড চড়াতেন । হাতের নিখুঁত চাপে তৈরি হত অবয়ব । এইভাবে শুধু মণ্ড দিয়ে আমাদের চোখের সামনে এক দুর্দান্ত সরস্বতী মূর্তি তৈরি হল । একেবারে জ্যান্ত যেন । মৃন্ময়ী(?) দেবীকে চিন্ময়ী করে তুলতে অশোকদা মূর্তিতে সোনালি রঙ করলেন । সবমিলিয়ে সে এক দেখার মত ভাস্কর্য তৈরি হল । খুব সকাল আর সন্ধ্যা নামার আগে হালকা কুয়াশার মধ্যে সে অনুপম সৃষ্টির সাক্ষী হতে পারা আমার জীবনের এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা । গোটা পাড়া টিউবলাইট দিয়ে সাজানো হয়েছিল , শহর ভেঙে পড়েছিল আমাদের পাড়ার ঠাকুর দেখতে । ছোট ছিলাম , তাই সেই মূর্তির কী হল , জানিনা এখনও । কিন্তু বারবার মনে হয় , আর দশজনকে যদি ডেকে দেখাতে পারতাম । এ জিনিস দেখাও বিরাট সৌভাগ্যের ব্যাপার । 


যদি খুব ভুল না করি , সে বছরই মুক্তি পেয়েছে শ্যাম বেনেগালের ছবি ---- 'সুরজ কে সাতওয়াঁ ঘোড়া' । সম্ভবত সে কথা মাথায় রেখেই বাবার সহকর্মী , আমার আঁকার শিক্ষক অখিল স্যার প্লাস্টার অব প্যারিস দিয়ে তৈরি করলেন সূর্যের সাতটি ঘোড়া । একেবারে জীবন্ত । যেন চোখের সামনে সূর্যের রথ টেনে নিয়ে চলেছে সাতটি সাদা ঘোড়া । দিশারী ক্লাবের দুর্গা পুজোর সেবার মূল আকর্ষণই হল সেই ভাস্কর্য । 

https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/08/%20pub-9792609886530610_44.html



picture courtesy: ANANDABAZAR PATRIKA 






ফিচার প্রতিবেদন


ফিচার সংবাদ

ফিচার নিউজ


ফিচার পাতা

ফিচার লেখা


news feature article


news feature story


news feature example


বাবার ডায়েরি থেকে

"মানুষের কর্মই কেবল অস্পৃশ্য ও অশূচি হয়  , মানুষ হয় না ।" 


----- শ্রীকান্ত , তৃতীয় খণ্ড , চতুর্থ অধ্যায় , শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় । 






Sarat Chandra Chattopadhyay

Novelist


https://g.co/kgs/AyDsHc


srikanta book



শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস সমূহ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প সমগ্র


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ছোটগল্প

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস এর নাম


devdas sarat chandra chattopadhyay


সোমবার, ২৪ আগস্ট, ২০২০

বাবার ডায়েরি থেকে

"আপাতত নিজেদের গ্রামের যে অবস্থা চোখে দেখা গেল,  তাহাতে দৃষ্টি জলে ঝাপসা হইয়া আসিল । বেচারীরা ঘরগুলিকে প্রাণপণে ছোট করিতে ত্রুটি করে নাই , তথাপি এত ক্ষুদ্র গৃহও যথেষ্ট খড় দিয়া ছাইবার মত খড় এই সোনার বাংলা দেশে তাহাদের ভাগ্যে জুটে নাই । এক ছটাক জমি জায়গা প্রায় কাহারও নাই , কেবলমাত্র চাঙ্গারি - চুপড়ি হাতে বুনিয়া এবং জলের দামে গ্রামান্তরের সৎগৃহস্থের দ্বারে বিক্রয় করিয়া কী করিয়া যে ইহাদের দিনপাত হয় , আমি তা ভাবিয়া পাইলাম না । তবুও এমন করিয়াই ইহাদের চিরদিন চলিয়া গিয়াছে , কিন্তু কোনদিন কেহ খেয়ালমাত্র করে নাই । পথের কুক্কুর যেমন জন্মিয়া গোটা কয়েক বৎসর যেমনতেমনভাবে জীবিত থাকিয়া কোথায় কী করিয়া মরে , তাহার যেমন কোনও হিসাব কেহ কখনও রাখেনা , এই হতভাগ্য মানুষগুলারও ইহার অধিক দেশের কাছে এক বিন্দু দাবিদাওয়া নাই । ইহাদের দুঃখ , ইহাদের দৈন্য , ইহাদের সর্বাবিধ হীনতা আপনার এবং পরের বক্ষে এমন সহজ এবং স্বাভাবিক হইয়া গিয়াছে যে , মানুষের পাশে মানুষের এত বড় লাঞ্ছনায় কোথাও কাহারও মনে লজ্জার কণামাত্র নাই ।" 


---- শ্রীকান্ত , তৃতীয় খণ্ড , চতুর্থ অধ্যায় , শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ।







Sarat Chandra Chattopadhyay

Novelist


https://g.co/kgs/AyDsHc


srikanta book



শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস সমূহ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প সমগ্র


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ছোটগল্প

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস এর নাম


devdas sarat chandra chattopadhyay

 

রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২০

বাবার ডায়েরি থেকে

 "সমস্ত রমণীর অন্তরেই নারী বাস করে কি না তাহা জোর করিয়া বলা অত্যন্ত দুঃসাহসের কাজ । কিন্তু নারীর চরম সার্থকতা যে মাতৃত্বে , এ কথা বোধ করি গলা বড় করিয়াই প্রচার করা যায় ।"


       ------ শ্রীকান্ত , ২ য় খণ্ড , শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় । 






Sarat Chandra Chattopadhyay

Novelist


https://g.co/kgs/AyDsHc


srikanta book



শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস সমূহ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প সমগ্র


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ছোটগল্প

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস এর নাম


devdas sarat chandra chattopadhyay

শনিবার, ২২ আগস্ট, ২০২০

বাবার ডায়েরি থেকে

"যাদের ভিতরে আগুন জ্বলছে , আর যাদের শুধু ছাই জমা হয়ে আছে ---- তাদের কর্মের ওজন এক তুলাদণ্ডে করা যায় না ।"



                               -----  শ্রীকান্ত , ২য় খণ্ড , শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ।


২ ) মানুষের শুভ ইচ্ছা যখন বুক থেকে সত্য হয়ে বার হয় , তখন সে চেষ্টা ব্যর্থ হয় না । 

--- শ্রীকান্ত , তৃতীয় খণ্ড , চতুর্দশ অধ্যায় । 


৩ ) কেবলমাত্র অবিশ্বাস ও উপহাসকেই মূলধন করিয়া সংসারে বৃহৎ বস্তু কে কবে লাভ করিয়াছে ? 

--- শ্রীকান্ত , চতুর্থ খণ্ড , দশম অধ্যায় । 




Sarat Chandra Chattopadhyay

Novelist


https://g.co/kgs/AyDsHc


srikanta book



শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস সমূহ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প সমগ্র


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ছোটগল্প

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছোট গল্প


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস এর নাম


devdas sarat chandra chattopadhyay

 
 

শুক্রবার, ২১ আগস্ট, ২০২০

বাবার ডায়েরি থেকে

 "মন দিয়া করো সবে বিদ্যা উপার্জন

এই ধন কেহ নাহি পারে নিতে কেড়ে 

সকল ধনের সার বিদ্যা মহাধন 

যতই করিবে দান তত যাবে বেড়ে ।"

---- ঈশ্বর গুপ্ত 





Ishwar Chandra Gupta

Poet

https://g.co/kgs/L8czoX

ঈশ্বর গুপ্তের কবিতা সংগ্রহ


ঈশ্বর গুপ্তের আনারস কবিতা


ঈশ্বর গুপ্তের ব্যঙ্গ কবিতা

ঈশ্বর গুপ্তের পিঠা পুলি কবিতা


ঈশ্বর গুপ্তের বড়দিন কবিতা


ঈশ্বর গুপ্তের পাঁঠা কবিতা

বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০২০

জলকেলি খেলা

হেনরি কার্টিয়ের ব্রেসঁ হোকাস ফোকাস গিলি গিলি গে না করেই ছবি তুলতেন শুনেছি । বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে তিনিই অনুপ্রেরণা ।








জলকেলি


জলকেলি অর্থ



জলকেলি উৎসব

জলকেলি কাদের উৎসব

জলকেলি কি


জলকেলি খেলা

water sports near me





 

কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন adventure sport

  ### কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালা, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পর্যটকদের আকর্ষণ করে, সেখানে এ...