শুক্রবার, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২
খোলসের ভিতরে । সায়ন কাঁড়ার । সত্যিকারের ভূতের গল্প ।
সোমবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২২
বাংলাদেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানা ভৌতিক জায়গা, যা নিয়ে গা ছমছমে গালগল্প চলে
আধুনিক পৃথিবী যেভাবে ভূত-প্রেতের অস্তিত্বকে অস্বীকার করে চলে, সেখানে পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই এখন অব্দি ছড়িয়ে থাকা শত শত ভুতুড়ে জায়গা কৌতুহল জাগায় বৈকি। তবে বাস্তবে হয়তো কখনো কখনো জনশ্রুতিতেই গড়ে ওঠে এমন অনেক ভূতুড়ে বাড়ি বা জায়গা। কোনোটায় বা থাকে অনুদঘাটিত কোনো রহস্য, যা এই জায়গাগুলোকে ঘিরে তৈরি করে ভূতুড়ে আবহ। অনেক হয়েছে বাইরের দেশের ভৌতিক ঘটনা নিয়ে আলোচনা।বাংলাদেশের নানা প্রান্তেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানা ভৌতিক জায়গা, যা নিয়ে গা ছমছমে গালগল্প চলে এই স্যাটেলাইট আর ইন্টারনেটের সময়েও। এগুলো কতটা বিশ্বাসযোগ্য তা সবাই জানেন। কিন্তু এসব পড়তে কার না ভালো লাগে??
গানস অফ বরিশাল
গুগলে লেখে সার্চ দিলেই পাবেন। ব্রিটিশরা বরিশালে আসার সময় নাম ছিল বাকেরগঞ্জ। বাকেরগঞ্জের ততকালীন ব্রিটিশ সিভিল সার্জন প্রথম ঘটনাটা লেখেন। বর্ষা আসার আগে আগে গভীর সাগরের দিক থেকে রহস্যময় কামান দাগার আওয়াজ আসতো। ব্রিটিশরা সাগরে জলদস্যু ভেবে খোজা খুজি করেও রহস্যভেদ করতে পারে নাই।
বগা লেক
কেওকারাডং এর আগে রুপসী বগা লেক। বম ভাষায় বগা মানে ড্রাগন। বমদের রুপকথা অনুযায়ী অনেক আগে এই পাহাড়ে এক ড্রাগন বাস করতো। ছোট ছোট বাচ্চাদের ধরে খেয়ে ফেলতো। গ্রামের লোকেরা ড্রাগনকে হত্যা করলে তার মুখ থেকে আগুন আর প্রচন্ড শব্দ হয়ে পাহাড় বিস্ফোরিত হয়। রুপকথার ধরন শুনে মনে হয়, এটা একটা আগ্নেয়গীরির অগ্ন্যুতপাত। উপজেলা পরিষদের লাগানো সাইনবোর্ডে সরকারী ভাবে এই রহস্যের কথা লেখা। এখনো এর গভীরতা কেউ বলতে পারে না। ইকো মিটারে ১৫০+ পাওয়া গেছে। প্রতিবছর রহস্যময় ভাবে বগা লেকের পানির রঙ কয়েকবার পালটে যায়। যদিও কোন ঝর্না নেই তবুও লেকের পানি চেঞ্জ হলে আশপাশের লেকের পানিও চেঞ্জ হয়। হয়তো আন্ডার গ্রাউন্ড রিভার থাকতে পারে। রহস্য ভেদ হয়নি এখনো।
চিকনকালা (নিফিউ পাড়া)
মুরং গ্রামটা বাংলাদেশ-বার্মা নো ম্যানস ল্যান্ডে। এখানে মৃত চিতাবাঘের ছাল দেখা গিয়েছে। দিনের বেলাতেই বার্কিং ডিয়ার আর ভাল্লুকের ডাক শুনা গিয়েছে। কাছের মুরং গ্রাম চিকনকালার লোকেরা বলে প্রতিবছর নাকি (দিনটা নির্দিষ্ট না) হঠাত কোন জানান না দিয়ে বনের ভিতর রহস্যময় ধুপ ধাপ আওয়াজ আসে। শিকারীরা আওয়াজটা শুনলেই সবাই দৌড়ে বন থেকে পালিয়ে আসে। কিন্তু প্রতিবছরেই কয়েকজন পিছে পড়ে যায়। যারা পিছে পড়ে তারা আর ফিরে আসে না। কয়েকদিন পরে বনে তাদের মৃত দেহ পাওয়া যায়। শরীরে আঘাতের চিহ্ন নেই। শুধু চেহারায় ভয়ঙ্কর আতঙ্কের ছাপ।
চুয়াডাঙ্গা
চুয়াডাঙ্গার আলিয়াপুর নামক গ্রামে নাকি প্রতি আমাবস্যায় রাত ১২টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত একদল কুকুর দলবেঁধে গ্রামটি ঘিরে চক্কর দেয়। । অনেকেই সেই কুকুরের দলকে দেখতে পেয়েছেন। । আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, তারা শুধুমাত্র আমাবস্যার রাতেই উপস্থিত হয় এবং সারা মাসে তাদের আর দেখা যায় না। । কয়েক যুবক মিলে একবার রাত করে তাদের দেখার জন্য প্রস্তুতি নেয়। । তাদের মাঝে ২ জন কুকুরের কামড়ে মারাত্মক ভাবে আহত হয়। । যুবকদের প্রায় সকলেই একই স্বীকারউক্তি দেয় যে, সেই সব কুকুরগুলো কালচে বর্ণের ছিলো, কারন অন্ধকারে তাদের স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল না। । তারা একটা ছন্দ মিলিয়ে এক লাইনে হাঁটছিলো এবং তাদের প্রত্যেকের চোখ থেকেই এক প্রকার নীলচে আভা বের হচ্ছিল।
পুরান ঢাকা
পুরান ঢাকাতে কিছু মিষ্টির দোকান আছে যেখান থেকে কিছু লোক কয়েকদিন পর পর এসে রাত ৮টার দিকে ১০-১২ কেজি মিষ্টি কিনে নিয়ে যায়। । তারা যেই দোকানে ঢুকে সেই দোকানের মালিককে লাইট নিভিয়ে দিতে বলে। । অন্ধকারে তারা আসে, অন্ধকারে চলে যায়। । এই লোকগুলো আকারে অনেক লম্বা এবং তাদের চেহারা আজ পর্যন্ত কেউ ভালো করে দেখতে পারে নি। । ধারণা করা হয়, এরা জীন প্রজাতি। । পুরান ঢাকার বেশিরভাগ মিষ্টির দোকানের লোকেরাই উনাদের কথা জানেন।
পুরান ঢাকার ১টা গার্লস স্কুলের সামনে দিয়ে নাকি রাত ১২টার পর একটা বউকে হেঁটে যেতে দেখা যায়। । যার পড়নে থাকে লাল পার দেয়া একটা হলুদ শাড়ি। । সে কোথা থেকে আসে এবং কোথায় যায় তা কেউ আজ পর্যন্ত শনাক্ত করতে পারে নি। । অনেকেই নাকি বউটাকে দেখেছে।
লালবাগ কেল্লা
লালবাগ কেল্লার নিচ দিয়ে অনেক গুলো সুড়ঙ্গ আছে, যেগুলো জমিদার আমলে করা। । জমিদাররা বিপদ দেখলে সেইসব পথে পালিয়ে যেতো। । তেমনই একটা সুড়ঙ্গ আছে, যার ভেতরে কেউ ঢুকলে তাকে আর ফিরে পাওয়া যায় না। । মানে, সে আর ফিরে আসে না। । পরীক্ষা করার জন্য একবার ২টা কুকুরকে চেইনে বেঁধে সেই সুড়ঙ্গে নামানো হয়েছিলো। । চেইন ফেরত আসে কিন্তু কুকুর দুটো ফিরে আসে নি।
গদ্রবঙ্গা
বাংলাদেশের সাঁওতাল উপজাতিরা অনেক দেব/দেবীর পুজা করে। । এই সব দেব/দেবীর মাঝে কিছু আছে যারা অপদেবতা। । তেমনি এক ধরনের অপদেবতার পুজা করে সাঁওতালরা যাদের "গদ্রবঙ্গা" বলা হয়। । এইসব দেবতারা সাইজে ২-৩ ফিট হয়। । চেহারাও ছোট বাচ্চাদের মতো। । ওরা বিভিন্ন সাঁওতাল পরিবারেও পালিত হয়ে থাকে। ওদেরকে লালন, পালন, আর পুজা দেয়ার কারন হলো, এইসব দেবতারা যেইসব পরিবারে পালিত হয় তাদেরকে অনেক ধনী করে দেয়। । এইসব দেবতারা অন্য বাড়িঘর থেকে স্বর্ণ চুরি করে তা নিজ পালিত ঘরের মালিককে দেয়। । তবে, এর বিনিময়ে তারা যা দাবি করে তা খুবই ভয়ঙ্কর। । স্বর্ণ দেয়ার বদলে এইসব অপদেবতারা যে বাড়িতে পালিত হয়, সেই বাড়ির মালিকের ছোট ছোট ছেলে সন্তানগুলোকে চায়। । তারা এইসব ছোট ছেলেদেরকে মেরে ফেলে (কথিত আছে, খেয়ে ফেলে, কারন সেইসব ছোট বাচ্চাদের আর পাওয়া যায় না)। আর বাড়ির মালিক যদি তাদের এই চাহিদা পূরণ করতে না পারে, তাহলে "গদ্রবঙ্গা" রা ঐ পরিবারকে ধ্বংস করে দেয়। । এসব জানার পরও এখনো সাঁওতাল অনেক পরিবারই ধনী হবার লোভে এইসব অপদেবতা পালন করে আসছে।
তেজগাঁও
ঢাকার তেজগাঁও এর মনিপুরীপাড়া এলাকায় একটা পুরনো খ্রিস্টান বাড়ি আছে। । এই বাড়িতে ভাড়া থাকা প্রায় সব ভাড়াটিয়াই বিভিন্ন অদ্ভুত বা ভূতুড়ে কাণ্ডকারখানার সম্মুখীন হন। । অনেক সময়ই গভীর রাতে(রাত ১-২টার দিকে) বাড়িটার নিচের উঠোনের দোলনায় কাউকে দুলতে দেখা যায়। । ঘটনাটি দেখেছেন এমন লোকের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। । এছাড়াও বাড়ির ছাদে অনেকসময় নাকি গভীর রাতে কারা হইচই করে। । কিন্তু তৎক্ষণাৎ ছাদে গেলেও কাউকে দেখা যায় না। । এই বাড়িটিকে ঘিরে লোক মনে কৌতূহলের কোনো শেষ নেই। । শোনা যায়, উক্ত বাড়িওয়ালার মেয়ে প্রায় ১৬ বছর আগে গলায় ফাঁস দিয়ে নিজ ঘরে মারা যায়। । মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলো। । এই আত্মহত্যার পর থেকেই এমন অদ্ভুতুড়ে কার্যকলাপ শুরু হয়।
মিরপুর ইনডোর স্টোডিয়াম
মিরপুর ইনডোর স্টোডিয়ামে আগে যখন পুকুর ছিল তখন যে ২/৩বছর পর পর একজন করে মানুষ নিত। শেষ মানুষ টার কথাই আমার মনে আছে আমি তখন খুব ছোট, তখন একদিন দুপুর বেলা ৬নং সেকশনের নান্টু নামে একজন পুকুরে গোসল করতে নামে প্রতিদিনের মত কিন্তূ সে আর উঠে আসে না,পুকুর পারে তার সেন্ডেল লুন্গি গামছা সব পরে থাকে। তারপর কত ডুবুরি কত মানুষ পুকুরে তন্ন তন্ন করে খুজল কিন্তূ নান্টু মিয়াকে আর খুজে পেলনা। তারপর ২৪ ঘন্টা পর তার লাশ ভেসে উঠছিল কোনরকম কিছুই হয়ছিলনা লাশের শরিরে। সবাই বলছিল শিকলে নিয়ে গেছিল। স্টোডিয়াম বানাবার সময়ও নাকি অনেক সমস্যা হয়েছিল বলে শুনা গিয়েছে।
ফয়েসলেক (চট্টগ্রাম)
এখানে একটি কালো ছায়া দেখতে পাওয়া যায় বলে লোকমুখে শোনা যায়। আবার অনেকে সাদা শাড়িতে খোলা চুলে একটি নারীকেও প্রায়ই ঘোরাফেরা করতে দেখতে পান বলে জানিয়েছেন।
ইয়াড্ডো বাগান । নিউ ইয়র্কের ভুতুড়ে বাগান যা আপনার মেরুদণ্ডে ঠাণ্ডা স্রোত বইয়ে দেবে । ভুতুড়ে বাগানের গল্প
নিউ ইয়র্কের ভুতুড়ে বাগান যা আপনার মেরুদণ্ডে শিহরণ পাঠাবে
নিউইয়র্কের পতনের মরসুমের আগমনের সাথে সাথে শীতল আবহাওয়া, কুঁচকে যাওয়া পাতা এবং প্রায়শই অক্টোবর মাস শুরু হওয়ার সাথে সাথে ভয়ঙ্কর কম্পন আসে। আমাদের রাজ্য জুড়ে আপনি প্রচুর দর্শনীয় আকর্ষণ খুঁজে পেতে পারেন যা আপনার ঘাড়ের পিছনে চুল বাড়াবে, তবে আপনি যদি এমন কোনও জায়গায় যেতে চান যা আরও বন্ধুত্বপূর্ণ আত্মার আবাসস্থল, তারপরে আপস্টেটে একটি সুন্দর বাগান রয়েছে যা ভূতে ভরা যা আপনি দেখতে আগ্রহী হতে পারেন তাহলে লেখাটি পড়তে থাকুন।
এই অনিশ্চিত সময়ে, অনুগ্রহ করে নিরাপত্তার কথা মাথায় রাখুন এবং পরবর্তী তারিখে দেখার জন্য আপনার তালিকায় গন্তব্য যোগ করার কথা বিবেচনা করুন।
দিনের বেলা দেখার মতো একটি চমৎকার বাগান, আর রাতে সারাতোগার ইয়াড্ডো আত্মায় পূর্ণ একটি জায়গায় পরিণত হয়।
ক্লেয়ার হোয়াইটহাউস
উত্তরপথে প্রস্থান 14 এর ঠিক দূরে, ইয়াডডো হল একটি বাগান যা আপনি ইউরোপের কোথাও দেখতে পাবেন না। এটি একটি অত্যাশ্চর্য জায়গা যেখানে আপনি প্রায়শই স্থানীয়দের ফটোশুটের জন্য এবং এর অনন্য সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেখতে পাবেন, বাগানটিকে ভূতুড়ে বলে শুনে অনেকেই প্রায়ই অবাক হন।
আপনি যে এলাকাটির কথা সবচেয়ে বেশি শুনবেন সেখানে আপনি চারটি মার্বেল মূর্তি খুঁজে পাবেন, যা চারটি ঋতু নামে পরিচিত।
ইয়াদ্দো গার্ডেন অ্যাসোসিয়েশন
কে জানত যে বসন্ত, গ্রীষ্ম, শরত্কাল এবং শীতকালে এমন ভয়ঙ্কর পরিবেশ থাকতে পারে? চারটি মার্বেল মূর্তি একশ বছরেরও বেশি সময় ধরে এখানকার সম্পত্তিতে রয়েছে, যারা তাদের কাছাকাছি যায় তাদের জন্য ক্রমাগত ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে।
যদিও প্রত্যেকের নিজস্ব ধারণা আছে, তবু অনেক লোক বিশ্বাস করে যে তারা চার ঋতুর চারপাশে যে আত্মার অস্তিত্ব অনুভব করে তা ট্রাস্ক শিশুদের।
টমাস কামিন্স
আপনি যদি ইয়াডোর ইতিহাসের সাথে অপরিচিত না হন তবে জানাই, 1881 সালে এস্টেট কেনার পর স্পেন্সার ট্রাস্ক তার স্ত্রীর জন্মদিনের উপহার হিসাবে বাগানটি তৈরি করেছিলেন। এই দম্পতির চারটি সন্তান ছিল যারা শ্বাসকষ্টজনিত অসুস্থতায় কিশোর বয়সে পৌঁছানোর আগেই মারা গিয়েছিল। . যারা আজ চারটি মূর্তির কাছাকাছি যায় তারা দাবি করে যে তারা যে আত্মা অনুভব করে তা শিশুদেরই, অনেককে বিশ্বাস করে যে ট্রাস্ক শিশুরা এখনও সম্পত্তির চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
বাগান জুড়ে অন্যান্য এলাকাগুলিকে ভূতুড়ে বলা হয়, অনেকে অনুমান করে যে তারা যে অলৌকিক অস্তিত্ব অনুভব করে সেগুলি এডগার অ্যালান পোয়ের মতো বিখ্যাত ব্যক্তিদের।
ম্যাট জিগিন্স
ইয়াদ্দো বছরের পর বছর ধরে শিল্পীদের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে, সব জায়গা থেকে সৃজনশীল মনকে আকর্ষণ করছে। কিন্তু কিছু লোক যা বুঝতে পারে না তা হল যে, ট্রাস্কের সম্পত্তি কেনার আগে, এডগার অ্যালান পো এখানে একটি ছোট শেড দখল করেছিলেন বলে জানা গেছে। সম্ভবত তিনি খুবই খুশি যে আজও Yaddo এ তাঁর উপস্থিতি অনুভূত হয় ।
29শে অক্টোবর থেকে শুক্রবার এবং রবিবার বিকাল 5টা পর্যন্ত এঁরা ঘোস্ট ট্যুর অফার করেন, যারা ইয়াডোর আত্মা সম্পর্কে আগ্রহী তারা নিজের জন্য ভুতুড়ে বাগানের অভিজ্ঞতা নিতে পারেন।
ইয়াদ্দো গার্ডেন অ্যাসোসিয়েশন
আপনি যদি অন্য কোনো সময়ে বাগানে যান তবে এটি সমস্ত দর্শকদের জন্য বিনামূল্যে, তবে যে অতিথিরা একটি গাইডেড ঘোস্ট ট্যুর নিতে আগ্রহী তাদের $10 ডলার দিতে হবে (যদি না আপনার বয়স 12 বছর বা তার কম হয়)। এক ঘন্টা স্থায়ী, আপনি বাগানের চারপাশে ঘুরতে পারবেন এবং এর চিত্তাকর্ষক কিন্তু ভুতুড়ে ইতিহাস সম্পর্কে আরও জানবেন।
ইয়াড্ডো এবং তাদের ঘোস্ট ট্যুর সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে518-584-0746 নম্বরে কল করুন।
আপনি কি কখনও ইয়াদ্দোতে ভূত সফর করেছেন বা করবেন ?
রবিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২২
মমিফিকেশন- মিশরে কিভাবে মমি বানানো হত? বীর চৌধুরী
"মমিফিকেশন- মিশরে কিভাবে মমি বানানো হত?"
*** মমিফিকেশন এর ব্যাপারে জানার আগে চলুন জেনে নি এই মমির উৎপত্তির ব্যাপারে যত পৌরানিক গল্প জড়িত আছে সেগুলো সম্পর্কে --
•• মমিফিকেশনঃ- মিশর খুবই শুষ্ক দেশ। মমিফিকেশন চালু হওয়ার আগে তারা মৃতদেহকে বালির নীচে কবর দিত। বালির নীচে রাখার ফলে বডিগুলো শুকিয়ে কাঠ হয়ে যেত কিন্তু পচতো না। এভাবে তারা মৃতদেহ সংরক্ষন করত। কিন্তু এই প্রক্রিয়াতে মিশরের ফ্যারাওরা খুশি ছিলেন না। তারা মনে করতেন যে তাদের কবর হবে সাধারন মানুষের থেকে অনেক স্পেশাল ভাবে, কারন তারা রাজপরিবারের। এই ভাবনা থেকেই ফ্যারাওদের জন্যে সমাধি বানানোর ব্যবস্থা শুরু হল। কিন্তু বালির নীচে যেমন বডি পচেনা, সমাধিতেও তো সেরকম ব্যবস্থা করতে হবে নইলে সংরক্ষন কিভাবে হবে? এদিকে ব্যাকটেরিয়া থেকেও বডিকে রক্ষা করতে হবে। এই নিয়ে পন্ডিতরা ভাবতে বসল। অনেক বছর ভাবনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হল যে সমাধিকে উন্নত না করে মৃতদেহগুলিকে পচনশীল হওয়া থেকে আটকাতে হবে। তবেই সংরক্ষন সম্ভব হবে। এই চিন্তা থেকেই মমিফিকেশন পদ্ধতির জন্ম হল। আস্তে আস্তে সেটাকে উন্নত করতে বহু বছর আরো সময় লাগল। এরপর মিশরীয়রা মমিফিকেশন পদ্ধতি আস্তে আস্তে রপ্ত করে ফেললো।
শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২
স্বপ্নে প্রতিদিন । কল্যাণী মিত্র ঘোষ । প্রেমের গল্প । ভালবাসার গল্প ।
আমি এখন একটা প্রজাপতি হয়ে অরণ্যের লিভিং রুমে ঘাপটি মেরে অপেক্ষা করছি। আমি রোজ রাতেই এরকম কিছু একটা হয়ে যাই, হয় হামিং বার্ড, নয় রোলি পোলি অথবা হানি বি। এই আমেরিকার পোকা মাকড় গুলো বাচ্চাদের খুব প্রিয়, কেউ এদের মারে না, আলতো করে হাতে নিয়ে মুগ্ধ হয়ে তাদের চাল চলন দেখে। তাই আমিও যখন খুশী এই সব রূপ ধারণ করি, খুন হওয়ার কোনো আশঙ্কাই থাকে না। আমার নাম সিক্তা।
কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন adventure sport
### কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালা, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পর্যটকদের আকর্ষণ করে, সেখানে এ...
-
" ভয়ঙ্কর ভূতের গল্প সে অনেকদিন আগের কথা ----- ১৯৫৫ - ৫৬ সাল হবে । আমি সে সময় কলেজের ছাত্র । তখন জলপাইগুড়ি বাবু পাড়া পাঠাগারের ...
-
তনয়ের জন্য পাত্রী দেখছেন তার বাবা । রোববার কাগজ এলে গোটা সকালবেলাটা তার কেটে যায় পুত্রের জন্য সম্ভাব্য পাত্রী নির্বাচনে ...
-
Thinking aloud --- উচ্চস্বরে ভাবা । কানে, প্রায় অদৃশ্য হেডফোন গুঁজে কথা বলতে বলতে রাস্তা দিয়ে অন্যমনস্ক হয়ে চলার কথা বা মোবাইলের পর্দায় নিমগ...
-
পুষ্পাঞ্জলি ট্র্যাভেলস ডুয়ার্সে এখন পর্যটকদের যে দলটা আসে কলকাতা থেকে, তাঁদেরকে নিয়ে ঘোরেন সৈকত । পরিভাষায় তিনি ট্যুর অপারেট...
-
ট্রিপল টি --- টি , টিম্বার আর টোব্যাকো জলপাইগুড়ি জেলা তথা সমগ্র উত্তরবঙ্গের ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির অভিজ্ঞান ছিল একসময় । সে রাম নেই...
-
অফিস থেকে বেরোতে আজ বড্ড দেরী হয়ে গেছে রাপ্তীর । মেন লাইনে এই সময়ে , এত রাতে লেডিজ কম্পার্ট্মেন্ট প্রায় ফাঁকা হয়ে যায় ...
-
শিমুল ফুলের উপকারিতা,শিমুল গাছের ফুল,bombax ceiba,red cotton tree,cotton tree,shimul flower,shimul flower drawing,shimul flower in bengali,s...
-
আমি আগাম ক্ষমাপ্রার্থনা করে নিয়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ(ARCHAEOLOGICAL SURVEY OF INDIA / A.S.I) সম্পর্কে আমার খুব এক...
-
শতবর্ষে সত্যজিৎ ---- একটি জীবন , একটি প্রতিষ্ঠান সত্যজিৎ রায়ের জন্ম ২ মে ১৯২১ সালে এবং মৃত্যু ২৩ এপ্রিল ১৯৯২ – এ । ছ...
-
Graffiti Visual art genre https://g.co/kgs/2181h1 graffiti art graffiti art drawings graffiti drawings graffiti artist Barrackpor...