দুর্গা পুজো ২০২০
মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০
দুর্গা পুজো২০২০
সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০
জীবনযাপন
পরিবর্তন
আড্ডা থেকে পালাই পালাই , বাড়ির দিকে মন
বন্ধুরা সব নিয়ম মতই সংসারী এখন ।
ঘুম
অজাতশত্রু নই তো আমি , কেউকেটা নই অতি
কাল সকালে ঘুম না ভাঙলে , কার কী এমন ক্ষতি
বলবে তুমি চেষ্টা করে , কষ্ট পাবে বেশ
আসলে কিন্তু চোখ বুজলেই , সবটা আমি শেষ
তবু আলো দেখব বলেই জানলায় চোখ রাখি
জেগে ওঠা অভ্যেস হতে অনেকটা পথ বাকি ।
https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/10/pub-9792609886530610_20.html
গল্প এইটুকুই
দাবদাহ
পুষ্ট দেহ হৃষ্ট চিত্ত
নব্য বঙ্গ মধ্যবিত্ত
লোডশেডিঙয়ের জ্বালায় নিত্য
উত্তেজনায় ঝরান পিত্ত ।
যাঁর পকেট যত স্থূল
ততগুলি ঘর বাতানুকূল
প্রতি পরিবারে না বলা রুল
গিন্নি যেন থাকেন কুল !
বাসে-ট্রেনে-পথে অফিসে হায়
তেতে ওঠা মন বিষ ওগরায়
জল-শরবতে শান্তি চায়
ক্লান্ত দেহ , ভিজে গায়ে ।
দিনগত পাপক্ষয়
যাঁরা ভাবেন , ঠিক নয়
বাড়ি ফিরে যারা মেঝেতে শুই
তাদের গল্প এইটুকুই ।
https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/04/pub-9792609886530610_78.html
রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০
জলপাইগুড়িতে সুভাষ চন্দ্র বসু
জলপাইগুড়িতে
সুভাষ চন্দ্র বসু
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের অন্তর্গত
উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি টাউন স্টেশনে বেশ কিছু দুর্লভ ও দুষ্প্রাপ্য ছবি এবং বিরল তথ্য
প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছেন ‘জলপাইগুড়ি নেতাজি সুভাষ মিউজিয়াম ও কালচারাল ফাউন্ডেশন’
, এই শহরে সুভাষ চন্দ্র বসুর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদানের পঁচাত্তর বর্ষপূর্তিতে । জলপাইগুড়িতে
বঙ্গীয় প্রাদেশিক রাষ্ট্রীয় কংগ্রেস সম্মেলন (১৯৩৯) উপলক্ষে এসেছিলেন নেতাজি । ৫ ফেব্রুয়ারি
১৯৩৯ জলপাইগুড়ি পুরসভার প্রধান কার্যালয়ের পাশে , পাওয়ার হাউসে একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন
জেনারেটর উদ্বোধনে রাষ্ট্রপতি সুভাষ বসুর ছবি আছে এখানে । আছে , এই শহরে অবস্থানকালে
বৈকুণ্ঠপুর রাজবাড়ির সামনে রাজা প্রসন্নদেব রায়কতের সঙ্গে ছবি । প্রসন্নদেব রায়কতের নামে বর্তমানে শহরে একটি মহিলা
কলেজ আছে । এই অধিবেশনে ৪ ঠা ফেব্রুয়ারি ১৯৩৯ , রাত সাড়ে আটটায় বক্তৃতা দিতে উঠে সুভাষ
চন্দ্র বসু ঘোষণা করেন ---- “আজ পরিষ্কারভাবে বলিবার সময় আসিয়াছে , কোন পথে আমরা চলিব
, আমরা কোন কৌশল অবলম্বন করিব , কী ভাবে চলিলে অদূর ভবিষ্যতে আমরা পূর্ণ স্বাধীনতা
লাভ করিতে পারিব । আমার মনে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই যে , যে সুবর্ণ সুযোগ এতদিন পরে
উপস্থিত হইয়াছে , তাহা গ্রহণ করিয়া যদি আমরা জাতীয় দাবি উপস্থিত করি এবং তাহার পশ্চাতে
আসন্ন সংগ্রামের সমস্ত আয়োজন তৈয়ারি রাখি , তাহা হইলে অতি শীঘ্র আমাদের অভীষ্ট ---
পূর্ণ স্বাধীনতা আমরা লাভ করিতে পারিব ।“ এই অধিবেশনে গৃহীত প্রস্তাব ছিল --- “ইংরেজ
রাজশক্তিকে ছয় মাসের চরমপত্র(ULTIMATUM) প্রদান করিতে হইবে ।“
সম্মেলনটি হয়েছিল জলপাইগুড়ি টাউন রেল
স্টেশনের কাছে , বোদা রোডের পাশে , হরিজনদের বাসস্থানের জন্য চিহ্নিত ৩০ বিঘা জমিতে
, পুরসভার অনুমতিসাপেক্ষে । সম্মেলন স্থলটির নামকরণ করা হয় জেলা কংগ্রেসের প্রথম সভাপতি
স্বর্গীয় জগদীন্দ্র দেব রায়কতের স্মরণে , ‘জগদীন্দ্র নগর’ হিসেবে । ৩ – ৫ ফেব্রুয়ারি
১৯৩৯ সম্মেলন হয়েছিল । নেতাজি আসেন শরৎ চন্দ্র বসু – সহ অন্যান্য প্রাদেশিক ও সর্বভারতীয়
নেতাদের নিয়ে ৪ তারিখে । ‘রাষ্ট্রপতি’ সুভাষকে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী ‘গার্ড অব অনার’
দেন । তাঁকে নিয়ে শহরে শোভাযাত্রা হয় এবং তাঁদের দেখতে বিপুল জনসমাগম ঘটে । এরপর সম্মেলনস্থলে
শ্রী আশরাফউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন । রাষ্ট্রপতি সুভাষ চন্দ্র
বসুকে আর্যনাট্য সমাজ সভাঘরে পুরসভা ও অন্যান্য নাগরিক সংগঠনের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা
জ্ঞাপন করা হয় । এরপর অভ্যর্থনা সমিতির সভাপতি ডাঃ চারুচন্দ্র সান্যাল স্বাগত ভাষণ
দেন । তারপর একে একে ভাষণ দেন শরৎ চন্দ্র বসু এবং সুভাষ চন্দ্র বসু । প্রসঙ্গত উল্লেখ্য
, শহরের ‘মাদ্রাসার মাঠ’ বলে পরিচিত মাঠটিতেও নেতাজি ও অন্যান্য প্রাতঃস্মরণীয় জাতীয়
নেতারা বক্তৃতা করেছেন । পুরসভা থেকে জায়গাটি চিহ্নিত করে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে ।
বর্তমানে শহরে দিনবাজারে সান্যাল বাড়ির রাস্তাটির নাম রাখা হয়েছে চারুচন্দ্র সান্যাল
সরণি । তাঁর ছেলে হীরেন(মানিক) সান্যালও স্বনামধন্য বামপন্থী সাংসদ – রাজনীতিক ছিলেন
।
এই সম্মেলনের আয়োজনও ছিল সে সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে
মনে রাখার মত । ৩২ টি জেলার জন্য বাঁশ ও ভাবুনী দিয়ে ৩২ টি বাড়ি তৈরি করা হয়েছিল ।
৮০০ জনের রোজ খাওয়ার ব্যবস্থা ছিল । উপস্থিত অন্যান্য নেতৃবৃন্দের তালিকায় মুজাফফর
আহম্মদের নামটি কৌতূহলোদ্দীপক ! যাঁর নামে মুজাফফর আহম্মদ ভবন কলকাতায় , তিনি আর ইনি
কি অভিন্ন ব্যক্তি ? প্রশ্ন থেকে যায় । কারণ তালিকার অনেকেই পরে বামপন্থী দলে যোগ দিয়েছিলেন
। এই সম্মেলনে সভাপতি ছিলেন শরৎচন্দ্র বসু । সম্মেলনের খবর ৪ ঠা ফেব্রুয়ারি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে
প্রকাশিত হয়েছিল অমৃতবাজার পত্রিকায় । লেখা হয়েছিল ---- “THE PRESIDENT TOOK HIS
SEAT ON THE DIAS WHICH WAS DECORATED WITH FLOWERS AND FOLIAGE , PICTURES OF
MAHATMA GANDHI , PANDIT JAWAHARLAL AND SJ. SUBHASH CHANDRA BOSE WERE HUNG UP
PROMINENTLY . AS ALSO SOME QUOTATIONS FROM THE POETICAL WORKS OF RABINDRANATH
TAGORE. DR. CHARUCHANDRA SANYAL , CHAIRMAN OF THE RECEPTION COMMITTTEE WELCOMED
THE DELEGATES. HIS WELCOME TO SJ. SUBHASH CHANDRA BOSE, THE PRESIDENT—ELECT OF
THE INDIAN NATIONAL CONGRESS, WAS LOUDLY CHEERED BY THE ENTIRE ASSEMBLY. “
এই সম্মেলনে সুভাষ চন্দ্র বসু বলেন
--- “বন্ধুগণ , আমি মনে করি এখানকার প্রাদেশিক সম্মেলন সাফল্যমণ্ডিত হইয়াছে , আশাতীতভাবে
সাফল্যমণ্ডিত হইয়াছে । “ এই গ্যালারিতে জেলার তৎকালীন বিশিষ্ট চা – শিল্পপতি , তারিণী
প্রসাদ রায়ের বাবু পাড়ার বাড়িতে , অন্যান্য নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শরৎ ও সুভাষ চন্দ্র বসুর
ছবি আছে ।
ঋণ
: ‘জলপাইগুড়ি নেতাজি সুভাষ মিউজিয়াম ও কালচারাল ফাউন্ডেশন’ ।
ইতিহাসের অলিগলি
ইতিহাসের অলিগলি
ফেলুদা
বলে --- জব নয় , জোব চার্নক । তো , সেই জোব চার্নকের সমাধি দেখতে একদিন রাজভবনের মূল
ফটক ছাড়িয়ে , আরও একটু এগিয়ে ঢুকেই পড়লাম সেন্ট জন’স চার্চে । এখানে স্বীকার করে নেওয়া
ভাল , যে কলকাতার পুরনো সমাধিস্থান ঘিরে আমার আগ্রহ তৈরি হয়েছে সত্যজিৎ রায়ের ‘গোরস্থানে সাবধান’ পড়ার পর থেকে
। যাইহোক , ঢুকতে দশ টাকার টিকিট কাটতে হল , যে টাকা ব্যয় হবে গোটা কলকাতা জুড়ে ছড়িয়ে
থাকা এই ধরণের পুরাতাত্ত্বিক স্মারকগুলি সংরক্ষণে এবং কলকাতার দুঃস্থ শিশুদের কল্যাণে
। লম্বা লম্বা থামের উপর দাঁড়িয়ে থাকা চার্চটির চূড়া ছুঁচলো ধরণের । একে বোধহয় ইন্দো-গথিক
স্থাপত্যরীতি বলা হয় । গেট দিয়ে সোজাসুজি এগিয়ে গেলে ডানদিকে প্রথম বাঁকটির পরে , প্রথম
চোখে পড়ে লর্ড ব্রেবোর্নের সমাধি । এর ঠিক পিছনেই একই সারিতে কালানুক্রমিকভাবে এই চার্চের
বিভিন্ন পাদ্রিদের সমাধি । তার পাশেই কুখ্যাত অন্ধকূপ হত্যার স্মরণে একটি নাতিদীর্ঘ
মিনার । এর ফলকে যদিও বলা হয়েছে , ঠিক এইখানেই হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয়েছিল , তথাপি
আদতে ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত সত্য হল , এমন কিছু আদৌ ঘটেইনি । স্বয়ং ওয়ারেন হেস্টিংসও
এই মিথ্যেটা ধরতে পেরে আসল মিনারটি ভেঙে দেন । এখন যেটি দেখা যায় , সেটি অনেক পরে আবার
তৈরি হয়েছে বলেই কলকাতা-গবেষকেরা মনে করেন । আর একটু নাক বরাবর এগিয়ে গেলেই জোব চার্নকের
সমাধিমন্দির । বাংলা সিনেমায় এই জায়গাটা বহুবার দেখেছি , তাই খুব চেনা । কিন্তু যেটা
দেখিনি , সেটা হল এর ভেতরে চার্নকের সমাধিফলক । সেখানে লেখা ওঁর মৃত্যু হয়েছিল জানুয়ারি,
১৬৯২ খৃস্টাব্দে । কিন্তু ইতিহাসে যে পড়েছি , তারিখটা ১০ ই জানুয়ারি ১৬৯৩ ! কোনটা ঠিক
? ইতিহাসের শিক্ষক এক বন্ধু বলল – দু’টোই । তখন বছর মার্চ মাস থেকে গোনা হত । এর ঠিক
পিছনেই , চার্চের পিছনের গেটের পাশে যে সমাধিমন্দিরটি আছে , তার ফলক পড়ে জানা গেল,
এই পরিবারটিকে সাবেক কলকাতার আদি বাসিন্দা বা বলা ভাল প্রথম নথিভুক্ত ব্রিটিশ বাসিন্দা
মনে করা হয় । ঈশ্বর গুপ্ত লিখেছিলেন --- “রাতে মশা দিনে মাছি / এই নিয়ে কলকাতায় আছি
।“ ঘুরতে ঘুরতে হাড়ে হাড়ে টের পেলাম , সাবেক আর আধুনিক কলকাতার মধ্যে যোগসূত্র তৈরির
কাজটা দিনের বেলাতেও মশা ভালভাবেই পালন করছে ! চার্চের প্রার্থনাকক্ষের ঠিক পিছন দিকে
আছে লেডি ক্যানিং(লেডিকেনি খ্যাত)- এর সমাধি । যেন যিশুর চরণাশ্রিত । মৃত্যুর পরে লেডি
ক্যানিংকে সমাধি দেওয়া হয়েছিল ব্যারাকপুরে , ভাইসরয় হাউসের কাছে , গঙ্গার পাশে তাঁরই
হাতে তৈরি বাগানে । পরে ব্যারাকপুরের সমাধিটির প্রতিরূপ অক্ষত রেখে দেহাবশেষ এখানে
নিয়ে আসা হয় । একটা ব্যাপার লক্ষ্য করছিলাম ঘুরতে ঘুরতে যে , এই প্রাঙ্গণে সেকালের
ব্রিটিশ রাজন্যবর্গের বাইরে আর কারও ঠাঁই হয়নি । মৃত্যুর পরেও সুসভ্য ব্রিটিশ সমাজে
সামাজিক অবস্থান প্রদর্শনের ইচ্ছা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার মত প্রবল ছিল , এ কথাটা
বুঝতে অসুবিধে হয়না । ভগবানের বাড়িতেও ফার্স্ট ক্লাস – সেকেন্ড ক্লাস ! গির্জার ভেতরটা
অলঙ্করণে দেখার মত । যিশুর মূর্তির পাশেই লিওনার্দো দা ভিঞ্চির ‘দ্য লাস্ট সাপার’-
এর একটি অসাধারণ প্রতিরূপ আছে । তৈলচিত্রটি মনে রাখার মত । চোখ আটকে যায় গোটা হল জুড়ে
রঙিন কাচের কাজেও । বাইরে থেকে আসা আলোয় রঙিন কাচের ওপর ক্রুশবিদ্ধ যিশুর ছবি দর্শককে
যেন বাইরের সদাব্যস্ত মহানগর থেকে দূরে কোনও অচেনা আনন্দলোকে নিয়ে যায় । দৃষ্টিনন্দন
শার্সির থেকে ভিতরে চোখ ফেরালে বহু পুরনো, একটি বৃহদাকার বাইবেল দেখা যায় । পাতাগুলো
খোলা , যেন কেউ পড়তে পড়তে এইমাত্র উঠে গেছে
। কনফেশন বক্সের কাছে দু’টি সোনালি দেবদূতের মূর্তি আছে । এতটাই জীবন্ত , যে মনে হয়
এখনই ডানা মেলে উড়ে যাবে । প্রার্থনাকক্ষ সংলগ্ন একটা ছোট ঘরে ঢুকেই চমকে গেলাম ! কাচের
শো- কেসের মধ্যে রাখা ওয়ারেন
হেস্টিংসের চেয়ার । গদির জরাজীর্ণ অবস্থা , তবু কেন যেন অদ্ভুত রোমাঞ্চ হচ্ছিল । এই
ঘরেই রাখা আছে বুক সমান সেকেলে বাতিদান , আছে সুদৃশ্য কাঠের ফ্রেমে হেস্টিংসের টেবল
ক্লক । আছে প্রাচীন কলকাতার বিভিন্ন অঞ্চলের
পেন্সিল স্কেচ , তৈলচিত্র , ব্রিটিশ রাজপুরুষদের প্রতিকৃতি । কৌতূহল বাড়ায় বহু পুরনো
সিন্দুক , সুন্দর কারুকাজ করা কাঠের স্ট্যান্ড থেকে ঝোলানো হ্যাঙ্গার । একটি সমাধিফলকে
খুঁজে পেলাম --- ‘INDOSTAN’ শব্দটি । এক ইংরেজি শিক্ষক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করায় সে বলল
, সে সময়ে এই ধরণের ফলকগুলি লেখা হত মূলত ল্যাটিনে এবং দৈনন্দিন জীবনে এই ধরণের বহু
মিশ্র শব্দ ব্যবহারের দৃষ্টান্ত ইতিহাসে আছে । এক্ষেত্রে যেমন INDIA আর HINDUSTAN
– এর মিলিত রূপ এই শব্দটি । চার্চ থেকে বেরিয়ে , ওই ফুটপাত ধরে হেঁটে আসার সময় চোখে
পড়ল , প্রাচীন স্থাপত্যরীতিতে তৈরি একটি বিরাট এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা বাড়ির গায়ে লেখা
--- ‘ওয়েলেসলি প্লেস’ । সাহেব – বিবি – গোলামের কলকাতা দেখার একটা ছোট্ট বৃত্ত সম্পূর্ণ
হল যেন !
কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন adventure sport
### কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালা, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পর্যটকদের আকর্ষণ করে, সেখানে এ...
-
" ভয়ঙ্কর ভূতের গল্প সে অনেকদিন আগের কথা ----- ১৯৫৫ - ৫৬ সাল হবে । আমি সে সময় কলেজের ছাত্র । তখন জলপাইগুড়ি বাবু পাড়া পাঠাগারের ...
-
তনয়ের জন্য পাত্রী দেখছেন তার বাবা । রোববার কাগজ এলে গোটা সকালবেলাটা তার কেটে যায় পুত্রের জন্য সম্ভাব্য পাত্রী নির্বাচনে ...
-
Thinking aloud --- উচ্চস্বরে ভাবা । কানে, প্রায় অদৃশ্য হেডফোন গুঁজে কথা বলতে বলতে রাস্তা দিয়ে অন্যমনস্ক হয়ে চলার কথা বা মোবাইলের পর্দায় নিমগ...
-
পুষ্পাঞ্জলি ট্র্যাভেলস ডুয়ার্সে এখন পর্যটকদের যে দলটা আসে কলকাতা থেকে, তাঁদেরকে নিয়ে ঘোরেন সৈকত । পরিভাষায় তিনি ট্যুর অপারেট...
-
ট্রিপল টি --- টি , টিম্বার আর টোব্যাকো জলপাইগুড়ি জেলা তথা সমগ্র উত্তরবঙ্গের ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির অভিজ্ঞান ছিল একসময় । সে রাম নেই...
-
অফিস থেকে বেরোতে আজ বড্ড দেরী হয়ে গেছে রাপ্তীর । মেন লাইনে এই সময়ে , এত রাতে লেডিজ কম্পার্ট্মেন্ট প্রায় ফাঁকা হয়ে যায় ...
-
শিমুল ফুলের উপকারিতা,শিমুল গাছের ফুল,bombax ceiba,red cotton tree,cotton tree,shimul flower,shimul flower drawing,shimul flower in bengali,s...
-
আমি আগাম ক্ষমাপ্রার্থনা করে নিয়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ(ARCHAEOLOGICAL SURVEY OF INDIA / A.S.I) সম্পর্কে আমার খুব এক...
-
শতবর্ষে সত্যজিৎ ---- একটি জীবন , একটি প্রতিষ্ঠান সত্যজিৎ রায়ের জন্ম ২ মে ১৯২১ সালে এবং মৃত্যু ২৩ এপ্রিল ১৯৯২ – এ । ছ...
-
Graffiti Visual art genre https://g.co/kgs/2181h1 graffiti art graffiti art drawings graffiti drawings graffiti artist Barrackpor...






































































