কলকাতায় ইকো পার্কে যাওয়ার অভিজ্ঞতা কার কেমন জানিনা , তবে আমাদের অভিজ্ঞতা খুব খারাপ । বিরাট এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা পার্কটিতে একবার ঢোকা মানে প্রতি পদে পদে অনর্থক টাকার অপচয় । অন্তত আমার তা-ই মনে হয়েছে । তিন বছর আগে শেষবার গিয়েছিলাম । একটা রেস্তরাঁয় মোমো খেতে ঢুকলাম । ভিতরের পুরটা পুরো পচা । মালিককে বলাতে বলল , এটাই তো সবাই খাচ্ছে । কী করে খাচ্ছিল যে সবাই, কে জানে ! অগত্যা দাম মিটিয়ে বেরিয়ে এলাম । ভেবেছিলাম গাইবো --- মোমো , আপন মনের মাধুরী মিশায়ে তোমারে করেছি রচনা , তুমি আমারই , তুমি আমারই --- নাহ , সে যাত্রা তা আর হলনা ! মনে মনে শুধু বললাম , জলপাইগুড়ির ছেলেকে তুমি মোমো চেনাচ্ছো বাওয়া !
না , শুধু ইকো পার্ক নয় , ফুচকার জলও অনেক সময় পচা থাকে , গেঁজিয়ে ওঠে । তবে সেটা ধরার জন্য অভিজ্ঞ ফুচকাখোর হতে হয় !২০০৫ সালে একবার এরকম পচা খাবার জিনিস গলার জোরে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা এক দোকান মালিককে উচিত শিক্ষা দিতে দেখেছিলাম দুই বন্ধুকে । আমি সেদ্ধ ছোলা মাখা খাচ্ছি পাশে দাঁড়িয়ে , দেখলাম ওরা পিৎজা অর্ডার করল । তারপর মুখে দিয়েই --- ওয়াক ! পচা , সঙ্গে ভেতরে পোকা । ওদের দাবি পয়সা ফেরত চাই । ন্যায্য দাবী । এদিকে দোকান মালিক কিছুতেই মানবে না , ওগুলো নষ্ট হয়ে গেছে । তুমুল চিৎকার-চেঁচামেচি দুই পক্ষের মধ্যে । সবার সাথে আমিও রগড় দেখছি , আর তারিয়ে তারিয়ে ছোলা চিবোচ্ছি । হঠাৎ দেখলাম , এক বন্ধু আচমকা খুব শান্ত হয়ে গেল । প্রমাদ গুনলাম । একটু এগিয়ে গিয়ে দেখলাম মালিক পরমানন্দে নিজের দোকানের জয়গান গাইতে গাইতে পিৎজার ট্রে-টা বার করেছে । কারণ ওই শান্ত হয়ে যাওয়া ছেলেটি বাকি পিৎজাগুলোও নেবে বলেছে । মালিক ওগুলো বাক্সবন্দী করার জন্য পিছনে ফিরতেই , দেখি ছেলেটা বিলকুল ফুচকার আলুসেদ্ধ মাখার মত পিৎজাগুলো চটকাচ্ছে । মালিক রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে এসে ছেলেটার কলার ধরতেই , ছেলেটা কেটে কেটে বলল --- আর একটাও শব্দ করলে রেল পুলিশ ডাকবো , স্টেশন মাস্টারকে খবর দেব , আর মিডিয়াকে জানিয়ে দেবো । ছেলেটার ওই রূপ দেখে ওই কনফেকশনারির মালিক আর কথা বাড়াননি সেদিন । ওহ , বলতে ভুলেই গেছি দোকানটা ছিল শিয়ালদার এক নম্বর প্ল্যাটফর্মের শৌচাগারের পাশে ।
"It is raining cats and dogs.","Raining cats and dogs",https://g.co/kgs/E2MFse,"it is raining cats and dogs which type of sentence","it is raining cats and dogs meaning in hindi","raining cats and dogs meaning idiom","its raining cats and dogs meaning in hindi","its raining cats and dogs meaning in urdu","raining cats and dogs metaphor","raining cats and dogs synonym","raining cats and dogs idiom meaning in hindi"
অভিজ্ঞতাটা এক সাংবাদিক বন্ধুর কাছ থেকে শোনা । বিভাগীয় প্রধান দুপুরের দিকে একটা লেখার দায়িত্ব দিয়েছেন , পরদিন সকালে অফিসে ঢুকেই লেখা জমা দিতে হবে । বন্ধুটি খুব খেটেখুটে লেখাটা ওয়ার্ড ফাইলে, ডি ড্রাইভে সেভ করে সন্ধে সাড়ে ছ'টা নাগাদ অফিস ছাড়ল । কাগজের অফিসে এরপর নাইট শিফটের সাংবাদিকরা ঢুকবেন । প্রত্যেকের কম্পিউটার আলাদা । প্রত্যেকের পাসওয়ার্ড আলাদা , সে ছাড়া অন্য কেউ কম্পিউটার চালাতেই পারবেনা ।
পরদিন অফিসে বন্ধুটি ঢোকার পর বস লেখাটা ওনার কম্পিউটারে পাঠিয়ে দিতে বললেন । পা দোলাতে দোলাতে বন্ধুটি নির্দিষ্ট ফোল্ডারটি খোলার পরেই হাঁ , লেখাটা নেই । নেই মানে একেবারে নেই , ভ্যানিশ ! এদিকে লেখাটার কোনও কপিও করা নেই । হতভম্ব হয়ে বন্ধুটি টলতে টলতে গিয়ে বসকে গোটা ঘটনাটা বলল । এবং ভয়ঙ্কর ঝাড় , থুড়ি বকুনি খেল । তার কারণও আছে । লেখাটা রবিবারের ক্রোড়পত্রে যাবে , সেই লেখা এবং পেজ লে আউট তৈরি করে জমা দিতে হয় বৃহস্পতিবার বিকেলের মধ্যে । এবং ঘটনাচক্রে সেই দিনটাও ছিল বৃহস্পতিবার । যে বস সহজে রাগেন না , তিনি কঠোর গলায় বললেন , আজ লেখা জমা দিয়ে অফিস ছাড়বে । কথাটা বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতন । কারণ লেখাটা জমা দিতে হবে , সেদিনের রুটিন কাজগুলো করার সাথে সাথে । যাদের অভিজ্ঞতা আছে , তাঁরা বুঝবেন কাজটা কী অসম্ভব চাপের ।
যাইহোক , বন্ধুটি সেদিন আবার যারপরনাই পরিশ্রম করে আবার লেখাটা তৈরি করল , এবং অপেক্ষমাণ বসকে লেখাটা জমা দিল । তারপর দু'টো প্রতিজ্ঞা করল , এরপর থেকে পেন ড্রাইভে প্রতিটি লেখার কপি রাখবে , আর দুই এই কাগজের অফিসের চাকরিটা ছাড়বে । তারপর কোথা থেকে কী হইয়া গেল , বন্ধুটির আর চাকরিটা ছাড়া হয়ে উঠল না । তার হারিয়ে যাওয়া লেখাটা কোন মন্দার বোস ভ্যানিশ করল তাও জানল না । শুধু বসের সমবয়স্ক এক কলমচির কোনও লেখা পরবর্তী তিন বছর ওই কাগজে দেখা যায়নি । লেখা মানে সিগনেচারড কলাম , যাতে লেখকের নাম থাকে । বন্ধুটির সন্দেহ হওয়ায় বছর দুয়েক পর সে খোঁজ নিয়ে জেনেছিল , ওই শাস্তিপ্রাপ্ত কলমচি লেখাটা হারানোর সন্ধেয় নাইট শিফটে ছিলেন !
জীবনে কতরকম কাজই না করলাম ! প্রেমিক এবং আমার বন্ধু তখন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে , দমদমে মেসে থাকে । মেসের মালিক সম্ভবত মেয়েদের ফোন পেলে চটে যেতেন । তাই , প্রেমিকা অর্থাৎ আমার বান্ধবী এস টি ডি(সঠিক অর্থে) বুথে আমাকে নিয়ে যেত । আমার কাজ ছিল ফোন করে বন্ধুটিকে ডেকে দিতে বলে দূরে দাঁড়িয়ে থাকা । কেউ আমাকে কোনওদিন দূরে গিয়ে দাঁড়াতে বলেনি , কিন্তু কাবাব মে হাড্ডি কে-ই বা হতে চায় । সেই বুথ আর নেই , সেই প্রেমও আর নেই । দু'জনেই আমার বন্ধু তালিকায় আছে কিন্তু ওদের সংসার আলাদা ।
(২)
গ্রীষ্মকাল । তিস্তার স্পারে হাওয়া খেতে গেছি । মানে "হাওয়া" খেতে গেছি । তো দেখি গোটা স্পারে আমি আর একটা আড়াআড়িভাবে রাখা ভেস্পা স্কুটার ছাড়া আর কেউ নেই স্পারের মাথায় । একটু এগিয়ে দেখলাম স্কুটারের আড়ালে আমারই এক বন্ধু ও বান্ধবী । মনের দুঃখে ধীরে ধীরে ধুমোদ্গীরণ করছি চেষ্টা করে অন্যদিকে তাকিয়ে , এমন সময়ে বন্ধুটি হঠাৎ প্যান্ট ঝাড়তে ঝাড়তে উঠে আমাকে দেখে খুব আশ্চর্য হওয়ার চেষ্টা করে বলল --- ও , তুই ! আমি বললাম -- আজ ঠেকে আর যাবিনা , তাই তো ?
(৩)
ভাই তখন প্যাঙ্ক্রিয়াটাইটিস হয়ে শিলিগুড়ির নার্সিংহোমে , অবস্থা সংকটজনক , চোখে অন্ধকার দেখছি । কিছু কাজ সেরে রাতে আবার শিলিগুড়ি ফিরে যাব । এমন সময় ল্যান্ড ফোনটা বেজে উঠল । ব্যস্ত ছিলাম , দু'বার বেজে গেল । তৃতীয়বার রিসিভার তুলতেই এক লাস্যময়ীর গলা শোনা গেল --- আপনি এতো বোকা কেন , কিছু বোঝেন না ? ঠিক সেই মুহূর্তে আমার প্রেম পাচ্ছিল না । জিজ্ঞেস করলাম --- কে বলছেন ? উত্তরে আবার খিলখিল হাসি । হঠাৎ মাথায় যেন দপ করে আগুন জ্বলে উঠল । বললাম , দেখুন , আমার ভাই গুরুতর অসুস্থ । আমরা পরে কথা বলি ? (কথাটা বলার কারণ হল এক বান্ধবী এই ঘটনার কয়েকদিন আগে আভাস দিয়েছিল কেউ একজন আমার প্রতি অনুরক্ত , কিন্তু কে , সেটা ভাঙেনি ।) এর উত্তরটা মেয়েটির পক্ষে বিপজ্জনক ছিল । সে প্রায় ধরা গলায় উত্তর দিল --- এসব তো জীবনে লেগেই থাকবে । ... ... ... তার পরের কিছুক্ষণ ফোন বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগে অবধি বাংলায় যাকে কষে ঝাড় দেওয়া বলে , সেটাই দিয়েছিলাম । যাদের খাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে , তারা জানে স্বাদ কেমন ! নিজের মুখে নিজের কথা আর কি-ই বা বলি । এমন কিছু ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এক বন্ধু আমার চরিত্র বিশ্লেষণ করেছিল যে ভাষায় সেটা আমার খুব প্রিয় --- বুদ্ধিমত্তা আর দানবসত্তার অদ্ভুত মিশেল !
সব গল্পেরই উপসংহার থাকে , এই গল্পেরও আছে । এই ঘটনার কিছুদিন পরে কলেজে আমাদের এক সহপাঠিনীর মাস দুয়েক দেখা নেই । তারপর একদিন কলেজে ঢুকেই মাঠে দেখলাম একটি বাইকের সিটে তিনি এয়োস্ত্রীর বেশে বসে আছেন । আমাকে হাতছানি দিয়ে ডাকলেন , গেলাম । বললেন --- বিয়েটা করেই ফেললাম , বুঝলি । তারপর তিনি এক অদ্ভুত ঘোর লাগা দৃষ্টিতে তাকালেন আমার দিকে । দুইয়ে দুইয়ে চার হল , আমার গল্পটি ফুরলো , নটে গাছটি মুড়োল ! সাধেই কী আর শাস্ত্রে বলেছে --- স্ত্রীয়াশ্চরিত্রম দেবা না জানন্তি কুতো মনুষ্যাঃ !
"sankhamani goswami","vlog",how to increase views on youtube.,ইউটিউবে,ভিউ,বাড়ানো,যায়,কীভাবে ?,"how to increase youtube views by yourself","how to get more views on youtube cheat","how to promote youtube videos free","how to get views on youtube hack","increase views on youtube free","how to increase youtube views by yourself free","ইউটিউব ভিডিও ভাইরাল করবো কিভাবে","সফল ইউটিউবার হওয়ার টিপস","কিভাবে ইউটিউব ভিডিও বানাবো","ইউটিউবের নিয়ম কানুন"
ইউটিউবে ভিউ বাড়ানোর উপায়
কিভাবে ইউটিউবে ভিউ বাড়বে
ইউটিউব ভিউ
ইউটিউবে কত ভিউ কত টাকা
how to increase views on youtube video.
how to increase views on youtube videos fast free
how to increase views on youtube music video
how to increase the number of views on youtube video
how to increase video views on youtube for free
how to increase youtube video views free software
how to stream a video on youtube to increase views
helpline number in kolkata,state helpline number for covid-19 west bengal,covid hospital in kolkata contact number,kolkata police helpline number for covid-19,ambulance service in kolkata for covid-19,govt hospital in kolkata for covid-19,emergency numbers kolkata,"corona affected in west bengal today","lockdown notice west bengal","corona cases in west bengal in last 24 hours","west bengal health department"
helpline number in kolkata,state helpline number for covid-19 west bengal,covid hospital in kolkata contact number,kolkata police helpline number for covid-19,ambulance service in kolkata for covid-19,govt hospital in kolkata for covid-19,emergency numbers kolkata,"corona affected in west bengal today","lockdown notice west bengal","corona cases in west bengal in last 24 hours","west bengal health department"