রবিবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২১
বিতর্ক : *DIGITAL PLATFORM সিনেমার ভাষা পাল্টে দিচ্ছে ।* কলকাতা আন্তর্জ...
শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২১
LATE SOUMITRA CHATTOPADHYAY EXHIBITION. THE JOURNEY OF A LEGEND1935-2020...
LATE SOUMITRA CHATTOPADHYAY---A MEMOIR. KOLKATA INTERNATIONAL FILM FESTI...
বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১
নটী বিনোদিনীর বাড়ি
হাতিবাগানে স্টার থিয়েটারের অদূরে নটী বিনোদিনীর বাড়ি । কর্পোরেশনের বোর্ড ছাড়া আলাদা করে চোখে পড়ার মত , চিনে নেওয়ার মত কিছু নয় । শুধু একটা জিনিস ছাড়া -- খড়খড়ি দেওয়া জানলাগুলো খুব ছোট , সেকালের অধিকাংশ বাড়ির মত পেল্লায় মাপের নয় । প্রায় দরজার মত লম্বা নয় । আর বাড়িতে কোনও কারুকাজ , এমনকি কার্নিসেরও বালাই নেই । মাটি থেকে সোজা দোতলা বাড়ির দেওয়াল উঠে গেছে । মাঝখানে যেন কেউ গর্ত করে জানলা বসিয়ে দিয়েছে । দেহপসারিণী বিনোদিনী দাসী, গিরীশ ঘোষের সংস্পর্শে এসে কলকাতা শহরের অভিজাত থিয়েটারের জগতে নটী বিনোদিনী হয়ে উঠেছিলেন , অভিনয়ের গুণে পরমহংস রামকৃষ্ণের আশীর্বাদধন্যা ছিলেন, কিন্তু তাঁর সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা সেকালে খুব একটা বাড়েনি বোধহয় । সে যুগের নামী অভিনেত্রী , এ যুগের পরিভাষায় বললে -- শো স্টপারের বাড়ি তৈরির মধ্যে কেমন যেন হেলাফেলা ভাব । ইতিহাস যে তাঁকে মনে রাখবে , এ কথাটা শিক্ষিতা নটী বিনোদিনী বোঝেননি , এটা মেনে নেওয়া কঠিন । সেই সময়ে দাঁড়িয়ে গিরীশ ঘোষ - নটী বিনোদিনীর কাজকর্ম তো বৈপ্লবিক বললেও কম বলা হয় । কিন্তু গুরু -শিষ্যার ভদ্রাসনের ফারাকটা চোখে পড়ার মত । বাগবাজারে গিরীশ ঘোষের বাড়ি আলাদা করে না চিনলেও যেকেউ বুঝবে , এটা কোনও নামী এবং মানী মানুষের বাড়ি । বিনোদিনীর বাড়ি দেখে কিন্তু তেমনটা মনে হয়না । বিনোদিনী মানি পেয়েছিলেন অনেক , মান বোধহয় তেমন পাননি । তাই সামাজিক সঙ্কোচটুকুও বাড়ি তৈরির সময়ে কাটিয়ে উঠতে পারেননি বলে মনে হয় ।
CENTENARY TRIBUTE TO LEGENDS. KOLKATA INTERNATIONAL FILM FESTIVAL2021.PT...
বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১
WORLD CLASSIC MOVIES. CENTENARY TRIBUTE 2020. KOLKATA INTERNATIONAL FILM...
Red velvet Celosia . লাল মখমলের মত ফুল
গোলাপ কলোনি নয় ! It's not the rose colony!(চিড়িয়াখানা - ব্যোমকেশ বক্সী -...
মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২১
"The roses pout their scarlet mouths like offering a kiss."
ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে বহে কিবা মৃদু বায়।
প্রজাতন্ত্র দিবসে কেউ বা কারা বেড়ালের গলায় ঘণ্টা বেঁধে দিয়েছে !
সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২১
খেত থেকে সাদা চন্দ্রমল্লিকা ফুল সংগ্রহ করার মুহূর্ত ।
“A Flower Among Flowers”.
যখন প্রথম ধরেছে কলি সাদা চন্দ্রমল্লিকা বনে
"কত শত অনুভূতি বিবর্ণ রঙে, তুলি ধরে কুয়াশা যখন ।" mist-fog and mystery!
রবিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২১
"পাখিরা বুঝি মাইনে পায় / মেঘেরা বুঝি অফিস যায় রোজ ?"
আস্থা
আমার এক বান্ধবীর মায়ের আজ মৃত্যুবার্ষিকী , দেখলাম ফেসবুকে । কত তাড়াতাড়ি জীবনের দিনগুলো পিছনে চলে যায় ! কুড়ি-বাইশ বছর আগের একটা ঘটনা মনে পড়ল কাকীমাকে নিয়ে , ভাগ করে নিই । আমার, প্রায় স-ব বন্ধু এবং বান্ধবীদের বাবা-মায়ের সাথেই সহজ সম্পর্ক ছিল । কিছু ক্ষেত্রে বন্ধুর মতনও । আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর বাবাকে ওদের বাড়িতে গেলে , আমি বহুদিন ইনসুলিন ইঞ্জেকশন দিয়ে দিয়েছি কোমরে , বাড়ির সবাই ব্যস্ত থাকলে । কাকীমার সাথে সম্পর্কটাও বন্ধুর মতই ছিল । কলেজের অনেক গল্প মায়ের মত কাকীমার সঙ্গেও ভাগ করে নিতাম । কাকীমা কোনও বক্তব্য থাকলে বলতেন । আমরা তখন খুব অ্যামেচার নাটক করতাম । কাকীমা আমাদের অভিনয় দেখতে যেতেন নিয়ম করে । ওঁর বিশ্লেষণী শক্তি ছিল অসাধারণ । কাকীমার মতামতের অপেক্ষায় থাকতাম আমরা । এক বিকেলে ওঁদের বাড়িতে গেছি একটা কাজে । কাকীমা বললেন , ও দোতলায় ঘুমোচ্ছে , চলে যা । খুব অবাক হয়েছিলাম । কারণ তখনও কিছু বান্ধবীর অভিভাবকেরা , আমরা ওদের বাড়িতে গেলে , হয় আড়াল থেকে আড়ি পাততেন , নয়ত সামনে থেকে নড়তেন না । দোলের দিন তো নয়ই !
যাইহোক গেলাম দোতলায় । গিয়ে দেখি উপরে আর কেউ নেই । ও একটা ঘরে অকাতরে ঘুমোচ্ছে , পোশাক স্বাভাবিকভাবেই কিছুটা অবিন্যস্ত । কয়েক মুহূর্ত ঠিক করতে সময় লেগেছিল , কী করব । শেষমেশ , ঘর থেকে বেরিয়ে ইচ্ছা করে যেন সিঁড়ির দিক থেকে এগিয়ে আসছি , এমন অভিনয় করে খুব জোরে ওর নাম ধরে ডাকতে ডাকতে এগোলাম । ও নিজেকে গুছিয়ে নেওয়ার সময় পেল , দু'জনের পক্ষেই একটা অস্বস্তিকর পরিস্থিতি এড়ানো গেল । জীবনে এমন কিছু মুহূর্ত বহু বার আসে , যখন অনেক কিছু করতে বা বলতে ইচ্ছে করে , কিন্তু শেষ পর্যন্ত ইচ্ছেয় রাশ টানতে হয় । সেদিন আমার জীবনে তেমন একটা মুহূর্ত এসেছিল । সুন্দরী মেয়েদের ঘুমোলে যে আরও সুন্দর লাগে , সেদিন জেনেছিলাম ।
আর , সবচেয়ে ভাল লেগেছিল কাকীমা আমার উপরে আস্থা রাখেন বুঝে । সেদিনের পর থেকে কাকীমার প্রতি শ্রদ্ধাটা আরও বেড়ে গিয়েছিল । কালের নিয়মে কাকীমা আর ইহলোকে নেই , আমিও বুড়িয়ে গেছি , কিন্তু মনের ভেতরে একটা সুখস্মৃতি বেঁচে আছে ।
শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২১
মুক্ত বিহঙ্গ । বনের পাখি - খাঁচার পাখি ।
আ-দেখ-লে
তৃণে জন্ম পদ্মে পা
টিভিতে মুখ দেখাগে
যা !
বঙ্গ রাজনীতি বেশ কিছুদিন লিফট প্রসঙ্গ
নিয়ে সরগরম থাকল ! কে লিফটে চড়ে রাজনীতির জগতে উপরে উঠেছেন আর কে সিঁড়ি ভেঙে উঠেছেন,
সেই তর্কেও উত্তপ্ত হল খবরের চ্যানেলের আলোচনার প্যানেল । কিন্তু হঠাৎ সিঁড়ি-লিফট নিয়ে
পড়লাম কেন , তার কারণটা বলি । ২০১৯-এর শেষের দিকে শিয়ালদা স্টেশনের মূল প্রবেশপথের
সামনে ওই চত্বরেই বেড়ে ওঠা একটি রেস্তরাঁয় ঢোকার ব্যবস্থা দেখে পিত্তি জ্বলে গিয়েছিল
। রেস্তরাঁটি একতলায় , সেখানে যাওয়ার জন্য ক্যাপসুল লিফটের ব্যবস্থা ! আলো দেওয়া একটা
কাচের ঘর উঠছে আর নামছে , আর বুভুক্ষুদের অভ্যর্থনা জানাবার জন্য স্টেশন চত্বরে খিদমতগার
দাঁড়িয়ে আছে । এই ধরণের ব্যবস্থা সিনেমায় বা পাঁচ তারা হোটেলে দেখা যায় , সেখানে এসব
মানায় । কিন্তু, একতলা ওঠার জন্য রেল স্টেশনে লিফট ! মনে হয়েছিল, খাবারের মান-দাম না
দেখে লোকে ওরকম হ্যাংলার মত লিফটে ঢুকছে কেন ? কেন বলছে না , যে – না , আমি সিঁড়ি দিয়েই
উঠবো ? একটা কাগজের অফিস জানি , যেখানে রিসেপশন থেকেই বলে দেওয়া হয় , --- একতলায় গেলে
, সিঁড়ি দিয়ে উঠবেন । আর সেই সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় চোখে পড়ে, প্রতিষ্ঠানটির ব্লু কলার
কর্মীদের ছবি । আক্ষরিক অর্থেই, যাঁদের ছবি দামী ফ্রেমে বাঁধানো ধাপে ধাপে , তাঁরা
নীল পোশাক পরা কর্মী । ওঁরা হাত তুলে দিলে, পরের দিন কাগজ বেরোবে না । হাঁড়ির একটা
ভাত টিপেই যেমন ভাত সেদ্ধ হয়েছে কিনা বোঝা যায় , তেমনি একটি বড় প্রতিষ্ঠান, কেন বড়
, তার কিছুটা সিঁড়ি দিয়ে উঠতে গেলেই মালুম হয় ।
তো , এরপর আচমকা আমাদের গল্পে করোনা ভাইরাস
ঢুকে পড়ল । মাসের পর মাস স-ব বন্ধ । একবছর হতে চলল মার্চ মাসের শেষের দিকের পর থেকে
, এই ২২-০১-২০২১ তারিখ পর্যন্ত স্কুল-কলেজ খোলেনি । আদৌ কোনও দিন খুলবে কিনা সন্দেহ
আছে , কারণ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষা দফতর থেকে বাড়িতে আন্তর্জালে পড়াশোনার জন্য ট্যাব(লেট!)
কেনার জন্য দশ হাজার করে টাকা দেওয়া হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ।
দশ মাস পরে সেদিন আবার শিয়ালদায় গেছিলাম
। দেখলাম, ওই লিফট বন্ধ । কাচের দরজায় বিজ্ঞপ্তি ঝুলছে --- এখানে ৫৬ টাকায় ভাত পাওয়া
যায় । দেখে , কেন জানিনা ভীষণ তৃপ্তি পেয়েছি । পথে এসো বাওয়া ! অতিমারির কিছু সুফলও
আছে , এই কথাটা অস্বীকার করলে চলবে ? “বিপদে মোরে রক্ষা করো এ নহে মোর প্রার্থনা /
বিপদে আমি না যেন করি ভয় / … আমারে তুমি করিবে
ত্রাণ এ নহে মোর প্রার্থনা / তরিতে পারি শকতি যেন রয় ।“ কী দারুণ কথা না ! এক্কেবারে
যেন মনের কথাটি বলা । পকেটে এখন লিফট নয় , ছাপ্পান্ন টাকা সইতেও যে পাবলিকের বেজায়
কষ্ট হচ্ছে , ওই বিজ্ঞপ্তিই তার জলজ্যান্ত প্রমাণ ।
কাজেই , তৃণ হোক বা পদ্ম , এই অতিমারির
বাজারে পকেট ও স্বাস্থ্যের জন্য সিঁড়িই ভাল ! কায়দা নেই , ফায়দা আছে ! আবদ্ধ স্থানেই
তো করোনা ভাইরাসের ভয় বেশি , তাই না ?
https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2021/01/pub-9792609886530610-18.html
সোমবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২১
রিয়েল এস্টেট শোনে কী কখনও মেঘমল্লার ?
শহরে থাকার জায়গা কম কিন্তু জনসংখ্যা - জনঘনত্ব ক্রমবর্ধমান ---- এমতাবস্থায় পরিস্থিতি সামলাবার জন্য একটা রাস্তাই খোলা থাকে , অল্প জায়গায় বেশি লোকের থাকার ব্যবস্থা করা , বহুতল বাড়ি তৈরি হওয়া । ছবিটা জলপাইগুড়ি থেকে ব্যারাকপুর , সর্বত্র এক । দু'কাঠা - আড়াই কাঠা থেকে চার কাঠা জমিতে একটি বাড়ি থাকবে এবং সেখানে মাত্র একটিই পরিবার বাস করছে বা করবে , এমন ছবি খুব দ্রুত পাল্টাচ্ছে এবং জনসংখ্যার চাপে আরও পালটাবে । যে শহরে থাকি , সেই ব্যারাকপুরে ,প্রতিদিন কোনও না কোনও গলিতে একটা করে পুরনো বাড়ি ভাঙা হতে দেখি বহুতল উঠবে বলে । শুনি , কলকাতা থেকে ছ'শ কিলোমিটার দূরের জলপাইগুড়ি শহরেও ছবিটা একই । বাড়ি করবার জন্য সেখানেও জমি কম পড়িয়াছে ! আমাদের ছোটবেলায় রাজমিস্ত্রিদের রয়েসয়ে কাজ করতে দেখতাম । ছাদ ঢালাই বা গাঁথনির পর অন্তত সপ্তাহ তিনেক ভাল করে নির্মাণটিকে 'জল খাওয়ানো' আবশ্যক জানা ছিল । এখন বোধহয় সিমেন্টের ক্ষমতা বেড়ে গেছে । আজ যে বাড়ির ভিত তৈরি হল , সপ্তাহ খানেকের মধ্যে তার গাঁথনি- ছাদ ঢালাই শুরু হয়ে যায় এখন । চোখের সামনেই একটি বহুতল খুব তাড়াতাড়ি তৈরি হল , আরও দ্রুত তার বাইরের দেওয়ালে হলুদ রঙ হল । তারপর এক পশলা বৃষ্টি হতেই, হলুদ রঙ দেওয়াল ছেড়ে সামনের রাস্তায় নেমে এল, আর দেওয়ালের অবস্থাটা দাঁড়াল ডোরাকাটা বাঘের মতন ! দ্বিতীয় দফায় আবার রঙ হল , সেটা আপাতত দেওয়ালকে জড়িয়েই আছে !
আসলে যে কথাটা বলতে চাইছি , রোটি-কাপড়া অর মকান-এই তিনটেরই নিশ্চিত ব্যবস্থা করা ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠছে । ছোটবেলায় বড়রা একটা কথা বলে বলে মুখস্থ করিয়ে ছেড়েছিলেন --- সাফল্য লাভ করা কঠিন , তার চেয়েও কঠিন, সাফল্য ধরে রাখা । এই অতিমারি ধ্বস্ত দুনিয়ায় অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থানের ব্যবস্থা করা যতটা কঠিন , তার চেয়েও বেশি কঠিন এই তিনটির সংস্থান নিশ্চিত করা । কিন্তু এমনটা হল কেন ? আমার স্বল্পবুদ্ধি বলে শরীরের সমস্ত রক্ত মাথায় এসে জমা হওয়ার কারণে । অর্থাৎ সমস্ত সুযোগ সুবিধে মহানগর ও নগরকেন্দ্রিক হওয়ার কারণে । কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ আর উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসা ব্যবস্থা কী এক ? দু'টির মধ্যে পার্থক্য কতখানি , যাঁরা ভুক্তভোগী তাঁরাই জানেন । আবার গেলেই যে চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে , তার নিশ্চয়তা নেই কোথাও । দৈনিক সংবাদপত্রের প্রতিবেদনেই তার প্রমাণ মেলে । সুন্দরবনে কাউকে কালাচ সাপে কামড়ালে চিকিৎসার জন্য কলকাতায় এনে , হাসপাতাল চত্বরে গাছতলায় বসে থাকতে হয় , কিংবা পাথর কাটার ড্রিলিং মেশিন ছিটকে পেটে ঢুকে গেলে, তাকে সকলের প্রিয় পর্যটনস্থল দার্জিলিং থেকে যে শিলিগুড়ির নার্সিংহোমে চিকিৎসার জন্য রক্তাপ্লুত - মরণাপন্ন অবস্থায় নামিয়ে আনতে হয় , সেও তো নিজের চোখে দেখা । সব সুবিধে এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত হলে এই সমস্যা হবেই এবং তা থেকে নানাবিধ জটিলতাও জন্ম নেবে । সব দিক থেকে দুর্বল মানুষের সুস্থভাবে বাঁচা দিনকে দিন কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠছে এই কারণেই । কলকাতা বা শহরতলি এবং জলপাইগুড়ির মধ্যে টিকে থাকা যেমন এক নয় , জলপাইগুড়ি আর লাটাগুড়ির মধ্যে টিকে থাকাতেও বিস্তর পার্থক্য আছে মাত্র কয়েক কিমি'র ব্যবধানে ।
সেদিন কলকাতার কাছেই এক গ্রামে গিয়েছিলাম । সেখানে পাকা বাড়ির সংখ্যা কম , পাকা শৌচাগার আরও কম । যেদিকে দু'চোখ যায় ফুলের- ফসলের খেত । সেইখানে কাঁচা রাস্তার পাশে বহুতল উঠছে । কেন ? মনের মধ্যে ভুসভুসিয়ে ওঠা প্রশ্নটার উত্তর পেলাম পুকুরে স্নান করতে আসা দুই মহিলার কথোপকথনে । --- এখন লোকে ঘুরতে আসছে , এরপর নায়িকা শুটিং করতে আসবে । পাকা বাথরুম তো লাগবেই । মাছ ধরতে নদীতে যেভাবে জাল ছড়িয়ে, ছুঁড়ে ফেলা হয় , সেভাবে জাল বিছাচ্ছে ধনতন্ত্র । রাঘব বোয়াল না হোক , পুঁটিমাছও ধরা না পড়লে লোকে খাবে কী !
https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2021/01/pub-9792609886530610_60.html
"THERE WAS A BROWN CROW! দরওয়াজা বন্ধ করো!"
রিয়েল এস্টেট ব্যবসা কি
রিয়েল এস্টেট
জমি ক্রয় বিক্রয় ব্যবসা
রিয়েল এস্টেট মানে কি
কন্সট্রাকশন ব্যবসা
হাউজিং ব্যবসা
কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন adventure sport
### কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালা, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পর্যটকদের আকর্ষণ করে, সেখানে এ...
-
" ভয়ঙ্কর ভূতের গল্প সে অনেকদিন আগের কথা ----- ১৯৫৫ - ৫৬ সাল হবে । আমি সে সময় কলেজের ছাত্র । তখন জলপাইগুড়ি বাবু পাড়া পাঠাগারের ...
-
তনয়ের জন্য পাত্রী দেখছেন তার বাবা । রোববার কাগজ এলে গোটা সকালবেলাটা তার কেটে যায় পুত্রের জন্য সম্ভাব্য পাত্রী নির্বাচনে ...
-
Thinking aloud --- উচ্চস্বরে ভাবা । কানে, প্রায় অদৃশ্য হেডফোন গুঁজে কথা বলতে বলতে রাস্তা দিয়ে অন্যমনস্ক হয়ে চলার কথা বা মোবাইলের পর্দায় নিমগ...
-
পুষ্পাঞ্জলি ট্র্যাভেলস ডুয়ার্সে এখন পর্যটকদের যে দলটা আসে কলকাতা থেকে, তাঁদেরকে নিয়ে ঘোরেন সৈকত । পরিভাষায় তিনি ট্যুর অপারেট...
-
ট্রিপল টি --- টি , টিম্বার আর টোব্যাকো জলপাইগুড়ি জেলা তথা সমগ্র উত্তরবঙ্গের ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির অভিজ্ঞান ছিল একসময় । সে রাম নেই...
-
অফিস থেকে বেরোতে আজ বড্ড দেরী হয়ে গেছে রাপ্তীর । মেন লাইনে এই সময়ে , এত রাতে লেডিজ কম্পার্ট্মেন্ট প্রায় ফাঁকা হয়ে যায় ...
-
শিমুল ফুলের উপকারিতা,শিমুল গাছের ফুল,bombax ceiba,red cotton tree,cotton tree,shimul flower,shimul flower drawing,shimul flower in bengali,s...
-
আমি আগাম ক্ষমাপ্রার্থনা করে নিয়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ(ARCHAEOLOGICAL SURVEY OF INDIA / A.S.I) সম্পর্কে আমার খুব এক...
-
শতবর্ষে সত্যজিৎ ---- একটি জীবন , একটি প্রতিষ্ঠান সত্যজিৎ রায়ের জন্ম ২ মে ১৯২১ সালে এবং মৃত্যু ২৩ এপ্রিল ১৯৯২ – এ । ছ...
-
Graffiti Visual art genre https://g.co/kgs/2181h1 graffiti art graffiti art drawings graffiti drawings graffiti artist Barrackpor...






