বুধবার, ৪ নভেম্বর, ২০২০

STAND & PEE

 

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা ডিপ্লোমা কোর্স করছিলাম ২০০৫ সালে সন্ধেবেলা ক্লাস হত। একদিন টয়লেট থেকে বেরিয়েই দেখি এক সহপাঠিনী দাঁড়িয়ে আছে পাশেই মেয়েদেরটা ওর বাথরুম যাওয়ার দরকার পড়েছিল আমাকে বললো , ----" আমাদেরটা তে কেউ গেছে দরজা খুলছেনা তোদের বাথরুমে কি কেউ আছে ?" বললাম , --- "না" বললো , --- "আমি একটু যাচ্ছি দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে দেব , কেউ আসলে একটু বলিস " মাথা নেড়ে সায় দিলাম বেরনোর আগেই দু'জন সহপাঠীর যাওয়ার প্রয়োজন হল ফলে ব্যাপারটা তাদের খুলে বলতেই হল কিন্তু তারপরেই শুরু হল আদিরসাত্মক রসিকতা ওই বয়সে খুব স্বাভাবিক , কিন্তু সেদিন আমার ভাল লাগেনি মনে হয়েছিল এটা করা ছাড়া ওই মুহূর্তে ওই সহপাঠিনীর কাছে অন্য কোনও বিকল্প তো ছিলনা পাশের বিভাগে যেতে হলেও অনেকটা সময় লাগতো এই অবস্থায় আমি কী করতাম ? এই অবস্থায় আমরা , ছেলেরা , যেটা জনবহুল জায়গায় করে থাকি , সেটা না বলাই ভাল !

 

ঘটনাটা বহুদিন পরে মাথায় খেলে গেলো আধা শহর (সেমি আরবান , এস বি আই ) ব্যারাকপুরের একটি ওষুধের দোকানে এই বিজ্ঞাপনটি দেখে সেই ব্যারাকপুরে , যেখানে মন্দিরে মহিলাদের 'ভরওঠে , তাঁরা মাথা নাড়িয়ে অপ্রকৃতিস্থের মত করতে থাকেন কালী পুজোর সময় , আর মন্দিরের পেছন দিক দিয়ে তীব্রবেগে চলে যায় এম ইউ ট্রেন তাই ব্যারাকপুরের এক ওষুধের দোকানে এই বিজ্ঞাপনকে ঠাই দেওয়াটা আমার খুব , খুব ব্যতিক্রমী পদক্ষেপ মনে হয়েছে দ্বিতীয়ত বিজ্ঞাপনটি অভিনব গণমাধ্যমে এমন পণ্যের বিজ্ঞাপন আমি আগে দেখিনি  

 

লেখা বা ছবিতে যদি কোথাও শালীনতার সীমা অতিক্রম করে থাকি , তবে ক্ষমা করবেন  

https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/11/pub-9792609886530610_32.html



stand & pee.








stand and pee stick

stand and pee review


stand and pee kya hota hai



stand and pee flipkart


stand and pee products in india



stand and pee disposable


stand and pee device iit delhi









 

#দুর্গা_পুজো২০২০ #BARRACKPORE_CITY #NORTH24PARGANAS #WEST_BENGAL #DURG...


           



durga puja in kolkata,durga puja in kolkata 2021,durga puja in kolkata reaction,durga puja in kolkata 2020,durga puja in kolkata 2019,durga puja in kolkata status,durga puja celebration in kolkata,durga puja crowd in kolkata,biggest durga puja in kolkata,durga puja pandal in kolkata,durga puja aarti in kolkata,durga puja in west bengal,durga puja ban in west bengal,durga puja west bengal festival

মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর, ২০২০

দূরত্ববিধি

 দূরত্ববিধি



করোনা-কালে আমরা শারীরিক ও যথারীতি সামাজিক দূরত্ববিধি বজায় রেখে চলেছি । এর মধ্যে একদিন একটা ছেলের টি-শার্টে ছাপা দেখলাম , এই ক'মাসে, এই দেশে খুব পরিচিত একটা কথা --- "দূর সে হি নমস্তে !" আর ইদানীংকালে দেখা সবচেয়ে নান্দনিক একটা মুখাবরণ দেখলাম আজকে । এক ভদ্রমহিলা সঙ্গীর সাথে বাইকে যাচ্ছিলেন পিছনে বসে , মুখে মাস্ক । স্বীকার করতেই হবে মাস্কটা অপূর্ব । ঘন কালো রঙের মাস্কের ওপর নিপুণ হাতে গোলাপি লিপস্টিক দেওয়া আধখোলা ঠোঁট আঁকা বা ছাপা, হিসেব করে ঠিক ঠোঁটের জায়গায় । নিশ্চয়ই কোনও বুটিকের কাজ । তবে যারই করা হোক না কেন, কাজটা অপূর্ব , চোখ টানবেই । মানুষের উদ্ভাবনী শক্তি সত্যি তারিফযোগ্য । সবে মনে হতে শুরু করেছিল লিপস্টিক কোম্পানিগুলোর দিন গেল , আর ছেলেদেরও কপাল পুড়ল ! অর্ধেক মুখই তো এখন থেকে ঢাকা থাকবে , কার মুখ দেখবে ! উল্টোটাও কী সত্যি নয় ! কিন্তু ধন্য মানুষের উদ্ভাবনী ক্ষমতা , ঢাকা অবস্থাতেও যে মুখকে আকর্ষণীয় করে তোলা যায় , মাত্র ক'মাসের মধ্যে, মানুষ সেটা দেখিয়ে দিল ! ভাবতে অবাক লাগে, এ বছরের গোড়ার দিকেও বেশ কিছুদিন আমরা সারা পৃথিবী জুড়ে পর্দা-প্রথা এভাবে নবকলেবরে ফিরে আসার কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি !

এ তো গেল শারীরিক দূরত্ববিধি পালনের গল্প , এবার আসি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার গল্পে , যাতে আরও ভাল করে বোঝা যায় কেন অনেকের 'সামাজিক দূরত্ববিধি বজায় রাখা' ---- এই কথাটিতে ঘোর আপত্তি । রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে দেখি , এক ভদ্রমহিলার ওড়না রিক্সার চাকায় প্রায় জড়িয়ে যাব যাব করছে । গলা তুলে ওনাকে সতর্ক করলাম , উনি ওড়নাটা টেনে নিলেন , রিক্সাটা চলে গেল । সবটাই হল কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে । এবার আমি সাইকেল নিয়ে এগিয়ে যেতে গিয়ে দেখলাম , এক ভদ্রলোক আমাকে কিছু বলার চেষ্টা করছেন । সাইকেল থামিয়ে সপ্রশ্ন দৃষ্টিতে তাকালাম । ভদ্রলোক বললেন --- "দেখলাম , কাজটা ভালই করলেন আপনি । কিন্তু একই কাজ আমি একদিন করতে গিয়ে অপমানিত হয়েছি ।"
বললাম --- "কেন ?"
ভদ্রলোক উত্তরে জানালেন ---- "সেদিন একটা মেয়ে সঙ্গীর সাথে বাইকে চড়ে যাচ্ছিল । আমি যখন দেখি , তখন আর একটু দেরী করলে বাইকের পিছনের চাকায় ওড়না জড়িয়ে যাবে । চিৎকার করে সতর্ক করলাম । মেয়েটা পোশাক সামলে নিল । বাইকটা দাঁড়াল । তারপর পুরুষ সঙ্গী মুখ খোলার আগেই মেয়েটা বলল ---- 'আমার ওড়না চাকায় জড়িয়ে গেলে আপনার কোনও অসুবিধে আছে ?' আমি তো হাঁ । রাস্তার মাঝখানে এমনভাবে জীবনে অপমানিত হইনি , বুঝলেন । তাই বলছি , পরেরবার থেকে একটু ভেবেচিন্তে লোকের উপকার করবেন ।" গল্পটা শুনে আমিও তাজ্জব বনে গিয়েছিলাম । অন্যমনস্কভাবে কোনও উত্তর না দিয়েই সামনে এগিয়ে গেলাম । আর যেতে যেতে ঠিক করলাম , আগামীকাল একই দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি হলে , আমি আমার কর্তব্যটুকু করবই । গালাগালি খেতে হলেও করব ।





সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন


সামাজিক দূরত্ব


সামাজিক দূরত্ব কত ফুট

সামাজিক দূরত্বের ছবি

সামাজিক দূরত্ব বজায়

সামাজিক দূরত্ব মানছে না


শারীরিক দূরত্ব

শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখুন

শারীরিক দূরত্ব বলতে কি বুঝায়



শনিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২০

উপলব্ধি REALISATION.

 #উপলব্ধি


জীবন বড় খরস্রোতা পাথরে ভাঙে জল
আগামী বলছে , আধা পথ বাকি , এবার সামলে চল
লাগাম পরে তৈরি আছে সাদা ঘোড়া , রথ
হাতছানি দিয়ে ডাকছে তোকে সমুদ্রসৈকত ।







বাংলা কবিতা রোমান্টিক

বাংলা কবিতা

বাংলা কবিতা ক্যাপশন

বাংলা কবিতার লাইন



বাংলা কবিতা প্রেমের



শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২০

সুকুমার রায়

 তোমরা যারা খুঁজে ফেরো অসম্ভবের ছন্দ

নিশ্চয় করে বালিশ কোরো আবোল-তাবোল গন্ধ
যাঁদের বাড়ি প্রতি বিজয়ায় পাগলা দাশু যায়
তাঁদের ঘরে সম্বৎসর সুকুমার রায় ।






ছড়া


ছড়া কবিতা

ছড়া বাচ্চাদের বাংলা


ছড়া কাকে বলে


শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০

মহাষ্টমী২০২০

 #মহাষ্টমী২০২০



গাঙ্গেয় বঙ্গে গভীর নিম্নচাপের কারণে আমাদের এখানে আকাশ মেঘলা , বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টি হচ্ছে । অক্টোবরের ২৪ তারিখেই বেশ ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা ভাব , ফ্যান চালালে হাঁচি পড়ছে । কবীর সুমন লিখেছিলেন --- "গান তুমি হও বিশ্রী গরম ভুলিয়ে দেওয়া বৃষ্টি/ সজীবতার ভরসা দেওয়া সফল অনাসৃষ্টি ।" হ্যাঁ , আজ সকাল থেকেই পাড়ায় পাড়ায় গান বাজছে , কারণ আজ মহাষ্টমী । তবে কিছু অনাসৃষ্টি কাণ্ডও ঘটছে । মহামান্য কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী কথা ছিল এ বছর ভার্চুয়ালি অঞ্জলি হবে , কিন্তু সকালে বেরিয়ে দেখলাম অ্যাকচুয়ালি অঞ্জলি হচ্ছে সব জায়গায় । তবে জনসচেতনতা বাড়ানোর প্রচেষ্টাও আছে । মাইকে মুহুর্মুহু ঘোষণা হচ্ছে --- এলাকার সমস্ত বাসিন্দার কাছে আমাদের একান্ত অনুরোধ, যে আপনারা কেউ মাস্ক না পড়ে মণ্ডপে আসবেন না । মাইকে মন্ত্রোচ্চারণ করতে করতেই পুরোহিত মশাই হঠাৎ বলছেন --- "দাঁড়ান হাতে একটু স্যানিটাইজার দিয়ে নিই ।" শুনে মজাই লাগছিল । দেবী দুর্গার সামনে বসে সবাইকে দিয়ে নিজেদের মঙ্গলকামনা করাচ্ছেন , কিন্তু একইসাথে নিজেই জানেন, সার্স কোভ-২ তেমনভাবে একবার শরীরের ভিতরে সেঁধিয়ে গেলে জগজ্জননীও রক্ষা করতে পারবেন না । করোনা-কালে গঙ্গা জলে নয় , স্যানিটাইজারেই হাত শুদ্ধ করতে হবে পুজোর সময় । আমাদের এখানে বহু পুরনো , ঐতিহ্যবাহী একটা পুজো হয় একটি প্রাথমিক স্কুল বাড়িতে । এবার স্কুলে নো এন্ট্রি , গেটে তালা , ভিতরে বেসরকারি নিরাপত্তারক্ষী । স্কুলের জানলার পাশে রাস্তা , পুজোর স্পেশ্যাল মাঞ্জা দিয়ে , রাস্তায় চটি খুলে সবাই অঞ্জলি দিচ্ছেন , অঞ্জলির ফুল একটি বড় ডালায় করে মা দুর্গার চরণতলে পৌঁছে দিচ্ছেন পুজো কমিটির এক সদস্য । এমনিতে ঠিকই আছে , তবে অষ্টমীর অঞ্জলির সময় ইচ্ছাকৃত ভাবে অঞ্জলির ফুল অনেক সময় অন্য দেবীর পায়ে বা মাথায় পড়ে ! এবার সে সুযোগ নেই । তবে রাস্তাতেও যাঁরা অঞ্জলি দিতে দাঁড়িয়েছেন , তাঁরাও পারস্পরিক দূরত্ববিধি না মেনে করতলে রাখা অঞ্জলির ফুলগুলির মতই ঘেঁষাঘেঁষি করে দাঁড়িয়েছেন । আরও মজার দৃশ্য দেখলাম এক পাড়ায় । মণ্ডপের সামনে একফালি জমিতে ঘাসের ওপর চুন দিয়ে নির্দিষ্ট দূরত্বে বৃত্ত আঁকা হয়েছিল অঞ্জলি দেওয়ার জন্য । নিজের নিজের বৃত্তে না ঢুকে সেই পুজোয় সবাই, সিধে নো এন্ট্রি জোনে ঢুকে অঞ্জলি দিচ্ছেন ! দৃশ্যটা দেখে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গলায় আর একটা প্রিয় গান মনে পড়ছে একটু শীত-একটু রোদ্দুর মাখা এই মিষ্টি সকালে --- "সোজা পথের ধাঁধায় আমি অনেক ধেঁধেছি / পথ হারাবো বলেই এবার পথে নেমেছি ।" কেউ যদি জিজ্ঞেস করেন --- হে বঙ্গজন , তুমি কি পুজো দেখিতে গিয়া পথ হারাইয়াছো ? আজকের দিনে এই প্রশ্নের সাহসী উত্তর হবে --- হ্যাঁ ।




মহাষ্টমী পূজা


মহাষ্টমী সন্ধিপূজা


মহাষ্টমী 2020

মহাষ্টমী সকাল


মহাষ্টমীর ছবি

বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২০

দুর্গাষষ্ঠী২০২০

 #মহাষষ্ঠী২০২০


পুজো মানে আসলে কতগুলো দৃশ্যের সমাহার । বাড়ি থেকে যাতায়াতের রাস্তায় একটা পুজো হয় , সেখানে মণ্ডপে দু'দিন আগেই প্রতিমা এসেছে , কিন্তু মুখ খবরের কাগজ দিয়ে ঢাকা । বোধনের আগে দেবীর মুখ দেখতে নেই যে ! বিষয়টাকে দু'ভাবে দেখা যায় । এক , করোনা-কালে দেবী দুর্গা ও তাঁর সন্তানাদির মুখ মুখাবরণে ঢাকার যে চল এ বছর দেখা যাচ্ছে , এটা তারই অঙ্গ এবং এই সচেতনতা এসেছে খবরের কাগজ পড়ে । আর দুই , সঠিক সময়ের আগে যে মুখ মাস্কে ঢেকে রাখতে হয় , বাঙালি ছোটবেলা থেকে সেরা সামাজিক মিলনোৎসব থেকে সেই শিক্ষা পেয়ে আসছে । আজ ষষ্ঠী , সব মণ্ডপেই প্রতিমা চলে এসেছে । এই ২০২০ সালে করোনার কল্যাণে একচালা প্রতিমার পিগমি সংস্করণের মিছিল এই প্রথমবার দেখলাম । বারোয়ারি পুজোর বারো ইয়ারের কারওরই যে পকেটের অবস্থা এবার ভাল নয় , তা দিব্যি বোঝা যায় । যদিও কোনও মণ্ডপের বাইরে লেখা নেই ---- 'পকেটখালির জমিদার বাড়ির পুজো' , তবুও এটাই এবার নিউ নর্মাল । রাস্তার পাশে তৈরি একটা মণ্ডপের সামনে বেশ কয়েকজন মহিলা ও কচিকাঁচাদের করজোড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলাম , কারও মুখেই মাস্ক নেই । পুজোর সাজের সঙ্গে মাস্ক জিনিসটা ঠিক মানানসই নয় বলেই বোধহয় । কিন্তু নিজে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা না করলে, দুর্গতিনাশিনী বাঁচাতে পারবেন কী ? প্রশ্ন রয়ে যায় । আমাদের স্টেশন চত্বরে যতজন ভবঘুরের আস্তানা ছিল , তারা এখন দিনের বেলা ছড়িয়েছিটিয়ে রাস্তায় বসে থাকে আর ভিক্ষা করে । রাতে কোথায় ঘুমায় জানিনা । স্টেশনের সমস্ত প্রবেশপথে তো টিন -বাঁশ দিয়ে এমন ব্যারিকেড তৈরি করা হয়েছে যে অবাঞ্ছিত যাত্রী কেন , মাছিও গলতে পারবে না । স্পেশ্যাল লোকাল ট্রেনে ওঠা তো দূর অস্ত । একটা মণ্ডপের সামনে ফুটপাতে খুব সুন্দর একটা দৃশ্য চোখে পড়ল --- এক মহিলা ভবঘুরে যত্ন করে তাঁর সঙ্গীর জট পড়া চুল আঁচড়ে দিচ্ছেন চিরুনি দিয়ে । ওঁদের সামনে দাঁড়িয়ে দেখলাম , দূউরে মণ্ডপে রাখা দশভুজার মূর্তি আর ওঁরা ঠিক এক সরলরেখায় । রূপসজ্জা চলছে , তাই বোধহয় মুখে কোনও আবরণ নেই , কিন্তু কে না জানে পুজোর দিনে অপরিচ্ছন্ন থাকতে নেই , একটু সাজতে হয় , মন খারাপ করে থাকতে নেই , একটু হাসতে হয় , ইচ্ছা না করলেও । কিন্তু "ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় / পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি" --- লাইনটা কে না জানে । খালি পেটে কি হাসি আসে ? তাই বোধহয় এবার বেশিরভাগ পুজো কমিটি প্রতিমা ছোট করে , মনটা একটু বড় করেছেন । পুজোর ক'দিন বাজেট কাটছাঁট করে এই ভবঘুরে মানুষগুলির কিছুটা খিদে মেটানোর ব্যবস্থা করেছেন । একচালার প্রতিমায় দুর্গার পাশে তাঁর ছেলেমেয়েরা না থাকলে যেমন দেখতে ভাল লাগে না , এই মহা-মিলনোৎসবের বৃত্তটাও সব্বার মুখে হাসি ফোটাতে না পারলে সম্পূর্ণ হয়না ।






দুর্গাপূজা নিয়ে লেখা


দুর্গাপূজা নিয়ে

মহাষষ্ঠী 2020


মহাষষ্ঠী কি


মহাষষ্ঠী ২০২০

আজ মহাষষ্ঠী

শুভ মহাষষ্ঠী


কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন adventure sport

  ### কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালা, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পর্যটকদের আকর্ষণ করে, সেখানে এ...