রবিবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২১
বিতর্ক : *DIGITAL PLATFORM সিনেমার ভাষা পাল্টে দিচ্ছে ।* কলকাতা আন্তর্জ...
শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২১
LATE SOUMITRA CHATTOPADHYAY EXHIBITION. THE JOURNEY OF A LEGEND1935-2020...
LATE SOUMITRA CHATTOPADHYAY---A MEMOIR. KOLKATA INTERNATIONAL FILM FESTI...
বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১
নটী বিনোদিনীর বাড়ি
হাতিবাগানে স্টার থিয়েটারের অদূরে নটী বিনোদিনীর বাড়ি । কর্পোরেশনের বোর্ড ছাড়া আলাদা করে চোখে পড়ার মত , চিনে নেওয়ার মত কিছু নয় । শুধু একটা জিনিস ছাড়া -- খড়খড়ি দেওয়া জানলাগুলো খুব ছোট , সেকালের অধিকাংশ বাড়ির মত পেল্লায় মাপের নয় । প্রায় দরজার মত লম্বা নয় । আর বাড়িতে কোনও কারুকাজ , এমনকি কার্নিসেরও বালাই নেই । মাটি থেকে সোজা দোতলা বাড়ির দেওয়াল উঠে গেছে । মাঝখানে যেন কেউ গর্ত করে জানলা বসিয়ে দিয়েছে । দেহপসারিণী বিনোদিনী দাসী, গিরীশ ঘোষের সংস্পর্শে এসে কলকাতা শহরের অভিজাত থিয়েটারের জগতে নটী বিনোদিনী হয়ে উঠেছিলেন , অভিনয়ের গুণে পরমহংস রামকৃষ্ণের আশীর্বাদধন্যা ছিলেন, কিন্তু তাঁর সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা সেকালে খুব একটা বাড়েনি বোধহয় । সে যুগের নামী অভিনেত্রী , এ যুগের পরিভাষায় বললে -- শো স্টপারের বাড়ি তৈরির মধ্যে কেমন যেন হেলাফেলা ভাব । ইতিহাস যে তাঁকে মনে রাখবে , এ কথাটা শিক্ষিতা নটী বিনোদিনী বোঝেননি , এটা মেনে নেওয়া কঠিন । সেই সময়ে দাঁড়িয়ে গিরীশ ঘোষ - নটী বিনোদিনীর কাজকর্ম তো বৈপ্লবিক বললেও কম বলা হয় । কিন্তু গুরু -শিষ্যার ভদ্রাসনের ফারাকটা চোখে পড়ার মত । বাগবাজারে গিরীশ ঘোষের বাড়ি আলাদা করে না চিনলেও যেকেউ বুঝবে , এটা কোনও নামী এবং মানী মানুষের বাড়ি । বিনোদিনীর বাড়ি দেখে কিন্তু তেমনটা মনে হয়না । বিনোদিনী মানি পেয়েছিলেন অনেক , মান বোধহয় তেমন পাননি । তাই সামাজিক সঙ্কোচটুকুও বাড়ি তৈরির সময়ে কাটিয়ে উঠতে পারেননি বলে মনে হয় ।
CENTENARY TRIBUTE TO LEGENDS. KOLKATA INTERNATIONAL FILM FESTIVAL2021.PT...
বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১
WORLD CLASSIC MOVIES. CENTENARY TRIBUTE 2020. KOLKATA INTERNATIONAL FILM...
Red velvet Celosia . লাল মখমলের মত ফুল
গোলাপ কলোনি নয় ! It's not the rose colony!(চিড়িয়াখানা - ব্যোমকেশ বক্সী -...
মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২১
"The roses pout their scarlet mouths like offering a kiss."
ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে বহে কিবা মৃদু বায়।
প্রজাতন্ত্র দিবসে কেউ বা কারা বেড়ালের গলায় ঘণ্টা বেঁধে দিয়েছে !
সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২১
খেত থেকে সাদা চন্দ্রমল্লিকা ফুল সংগ্রহ করার মুহূর্ত ।
“A Flower Among Flowers”.
যখন প্রথম ধরেছে কলি সাদা চন্দ্রমল্লিকা বনে
"কত শত অনুভূতি বিবর্ণ রঙে, তুলি ধরে কুয়াশা যখন ।" mist-fog and mystery!
রবিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২১
"পাখিরা বুঝি মাইনে পায় / মেঘেরা বুঝি অফিস যায় রোজ ?"
আস্থা
আমার এক বান্ধবীর মায়ের আজ মৃত্যুবার্ষিকী , দেখলাম ফেসবুকে । কত তাড়াতাড়ি জীবনের দিনগুলো পিছনে চলে যায় ! কুড়ি-বাইশ বছর আগের একটা ঘটনা মনে পড়ল কাকীমাকে নিয়ে , ভাগ করে নিই । আমার, প্রায় স-ব বন্ধু এবং বান্ধবীদের বাবা-মায়ের সাথেই সহজ সম্পর্ক ছিল । কিছু ক্ষেত্রে বন্ধুর মতনও । আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর বাবাকে ওদের বাড়িতে গেলে , আমি বহুদিন ইনসুলিন ইঞ্জেকশন দিয়ে দিয়েছি কোমরে , বাড়ির সবাই ব্যস্ত থাকলে । কাকীমার সাথে সম্পর্কটাও বন্ধুর মতই ছিল । কলেজের অনেক গল্প মায়ের মত কাকীমার সঙ্গেও ভাগ করে নিতাম । কাকীমা কোনও বক্তব্য থাকলে বলতেন । আমরা তখন খুব অ্যামেচার নাটক করতাম । কাকীমা আমাদের অভিনয় দেখতে যেতেন নিয়ম করে । ওঁর বিশ্লেষণী শক্তি ছিল অসাধারণ । কাকীমার মতামতের অপেক্ষায় থাকতাম আমরা । এক বিকেলে ওঁদের বাড়িতে গেছি একটা কাজে । কাকীমা বললেন , ও দোতলায় ঘুমোচ্ছে , চলে যা । খুব অবাক হয়েছিলাম । কারণ তখনও কিছু বান্ধবীর অভিভাবকেরা , আমরা ওদের বাড়িতে গেলে , হয় আড়াল থেকে আড়ি পাততেন , নয়ত সামনে থেকে নড়তেন না । দোলের দিন তো নয়ই !
যাইহোক গেলাম দোতলায় । গিয়ে দেখি উপরে আর কেউ নেই । ও একটা ঘরে অকাতরে ঘুমোচ্ছে , পোশাক স্বাভাবিকভাবেই কিছুটা অবিন্যস্ত । কয়েক মুহূর্ত ঠিক করতে সময় লেগেছিল , কী করব । শেষমেশ , ঘর থেকে বেরিয়ে ইচ্ছা করে যেন সিঁড়ির দিক থেকে এগিয়ে আসছি , এমন অভিনয় করে খুব জোরে ওর নাম ধরে ডাকতে ডাকতে এগোলাম । ও নিজেকে গুছিয়ে নেওয়ার সময় পেল , দু'জনের পক্ষেই একটা অস্বস্তিকর পরিস্থিতি এড়ানো গেল । জীবনে এমন কিছু মুহূর্ত বহু বার আসে , যখন অনেক কিছু করতে বা বলতে ইচ্ছে করে , কিন্তু শেষ পর্যন্ত ইচ্ছেয় রাশ টানতে হয় । সেদিন আমার জীবনে তেমন একটা মুহূর্ত এসেছিল । সুন্দরী মেয়েদের ঘুমোলে যে আরও সুন্দর লাগে , সেদিন জেনেছিলাম ।
আর , সবচেয়ে ভাল লেগেছিল কাকীমা আমার উপরে আস্থা রাখেন বুঝে । সেদিনের পর থেকে কাকীমার প্রতি শ্রদ্ধাটা আরও বেড়ে গিয়েছিল । কালের নিয়মে কাকীমা আর ইহলোকে নেই , আমিও বুড়িয়ে গেছি , কিন্তু মনের ভেতরে একটা সুখস্মৃতি বেঁচে আছে ।
শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২১
মুক্ত বিহঙ্গ । বনের পাখি - খাঁচার পাখি ।
আ-দেখ-লে
তৃণে জন্ম পদ্মে পা
টিভিতে মুখ দেখাগে
যা !
বঙ্গ রাজনীতি বেশ কিছুদিন লিফট প্রসঙ্গ
নিয়ে সরগরম থাকল ! কে লিফটে চড়ে রাজনীতির জগতে উপরে উঠেছেন আর কে সিঁড়ি ভেঙে উঠেছেন,
সেই তর্কেও উত্তপ্ত হল খবরের চ্যানেলের আলোচনার প্যানেল । কিন্তু হঠাৎ সিঁড়ি-লিফট নিয়ে
পড়লাম কেন , তার কারণটা বলি । ২০১৯-এর শেষের দিকে শিয়ালদা স্টেশনের মূল প্রবেশপথের
সামনে ওই চত্বরেই বেড়ে ওঠা একটি রেস্তরাঁয় ঢোকার ব্যবস্থা দেখে পিত্তি জ্বলে গিয়েছিল
। রেস্তরাঁটি একতলায় , সেখানে যাওয়ার জন্য ক্যাপসুল লিফটের ব্যবস্থা ! আলো দেওয়া একটা
কাচের ঘর উঠছে আর নামছে , আর বুভুক্ষুদের অভ্যর্থনা জানাবার জন্য স্টেশন চত্বরে খিদমতগার
দাঁড়িয়ে আছে । এই ধরণের ব্যবস্থা সিনেমায় বা পাঁচ তারা হোটেলে দেখা যায় , সেখানে এসব
মানায় । কিন্তু, একতলা ওঠার জন্য রেল স্টেশনে লিফট ! মনে হয়েছিল, খাবারের মান-দাম না
দেখে লোকে ওরকম হ্যাংলার মত লিফটে ঢুকছে কেন ? কেন বলছে না , যে – না , আমি সিঁড়ি দিয়েই
উঠবো ? একটা কাগজের অফিস জানি , যেখানে রিসেপশন থেকেই বলে দেওয়া হয় , --- একতলায় গেলে
, সিঁড়ি দিয়ে উঠবেন । আর সেই সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় চোখে পড়ে, প্রতিষ্ঠানটির ব্লু কলার
কর্মীদের ছবি । আক্ষরিক অর্থেই, যাঁদের ছবি দামী ফ্রেমে বাঁধানো ধাপে ধাপে , তাঁরা
নীল পোশাক পরা কর্মী । ওঁরা হাত তুলে দিলে, পরের দিন কাগজ বেরোবে না । হাঁড়ির একটা
ভাত টিপেই যেমন ভাত সেদ্ধ হয়েছে কিনা বোঝা যায় , তেমনি একটি বড় প্রতিষ্ঠান, কেন বড়
, তার কিছুটা সিঁড়ি দিয়ে উঠতে গেলেই মালুম হয় ।
তো , এরপর আচমকা আমাদের গল্পে করোনা ভাইরাস
ঢুকে পড়ল । মাসের পর মাস স-ব বন্ধ । একবছর হতে চলল মার্চ মাসের শেষের দিকের পর থেকে
, এই ২২-০১-২০২১ তারিখ পর্যন্ত স্কুল-কলেজ খোলেনি । আদৌ কোনও দিন খুলবে কিনা সন্দেহ
আছে , কারণ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষা দফতর থেকে বাড়িতে আন্তর্জালে পড়াশোনার জন্য ট্যাব(লেট!)
কেনার জন্য দশ হাজার করে টাকা দেওয়া হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ।
দশ মাস পরে সেদিন আবার শিয়ালদায় গেছিলাম
। দেখলাম, ওই লিফট বন্ধ । কাচের দরজায় বিজ্ঞপ্তি ঝুলছে --- এখানে ৫৬ টাকায় ভাত পাওয়া
যায় । দেখে , কেন জানিনা ভীষণ তৃপ্তি পেয়েছি । পথে এসো বাওয়া ! অতিমারির কিছু সুফলও
আছে , এই কথাটা অস্বীকার করলে চলবে ? “বিপদে মোরে রক্ষা করো এ নহে মোর প্রার্থনা /
বিপদে আমি না যেন করি ভয় / … আমারে তুমি করিবে
ত্রাণ এ নহে মোর প্রার্থনা / তরিতে পারি শকতি যেন রয় ।“ কী দারুণ কথা না ! এক্কেবারে
যেন মনের কথাটি বলা । পকেটে এখন লিফট নয় , ছাপ্পান্ন টাকা সইতেও যে পাবলিকের বেজায়
কষ্ট হচ্ছে , ওই বিজ্ঞপ্তিই তার জলজ্যান্ত প্রমাণ ।
কাজেই , তৃণ হোক বা পদ্ম , এই অতিমারির
বাজারে পকেট ও স্বাস্থ্যের জন্য সিঁড়িই ভাল ! কায়দা নেই , ফায়দা আছে ! আবদ্ধ স্থানেই
তো করোনা ভাইরাসের ভয় বেশি , তাই না ?
https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2021/01/pub-9792609886530610-18.html
সোমবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২১
রিয়েল এস্টেট শোনে কী কখনও মেঘমল্লার ?
শহরে থাকার জায়গা কম কিন্তু জনসংখ্যা - জনঘনত্ব ক্রমবর্ধমান ---- এমতাবস্থায় পরিস্থিতি সামলাবার জন্য একটা রাস্তাই খোলা থাকে , অল্প জায়গায় বেশি লোকের থাকার ব্যবস্থা করা , বহুতল বাড়ি তৈরি হওয়া । ছবিটা জলপাইগুড়ি থেকে ব্যারাকপুর , সর্বত্র এক । দু'কাঠা - আড়াই কাঠা থেকে চার কাঠা জমিতে একটি বাড়ি থাকবে এবং সেখানে মাত্র একটিই পরিবার বাস করছে বা করবে , এমন ছবি খুব দ্রুত পাল্টাচ্ছে এবং জনসংখ্যার চাপে আরও পালটাবে । যে শহরে থাকি , সেই ব্যারাকপুরে ,প্রতিদিন কোনও না কোনও গলিতে একটা করে পুরনো বাড়ি ভাঙা হতে দেখি বহুতল উঠবে বলে । শুনি , কলকাতা থেকে ছ'শ কিলোমিটার দূরের জলপাইগুড়ি শহরেও ছবিটা একই । বাড়ি করবার জন্য সেখানেও জমি কম পড়িয়াছে ! আমাদের ছোটবেলায় রাজমিস্ত্রিদের রয়েসয়ে কাজ করতে দেখতাম । ছাদ ঢালাই বা গাঁথনির পর অন্তত সপ্তাহ তিনেক ভাল করে নির্মাণটিকে 'জল খাওয়ানো' আবশ্যক জানা ছিল । এখন বোধহয় সিমেন্টের ক্ষমতা বেড়ে গেছে । আজ যে বাড়ির ভিত তৈরি হল , সপ্তাহ খানেকের মধ্যে তার গাঁথনি- ছাদ ঢালাই শুরু হয়ে যায় এখন । চোখের সামনেই একটি বহুতল খুব তাড়াতাড়ি তৈরি হল , আরও দ্রুত তার বাইরের দেওয়ালে হলুদ রঙ হল । তারপর এক পশলা বৃষ্টি হতেই, হলুদ রঙ দেওয়াল ছেড়ে সামনের রাস্তায় নেমে এল, আর দেওয়ালের অবস্থাটা দাঁড়াল ডোরাকাটা বাঘের মতন ! দ্বিতীয় দফায় আবার রঙ হল , সেটা আপাতত দেওয়ালকে জড়িয়েই আছে !
আসলে যে কথাটা বলতে চাইছি , রোটি-কাপড়া অর মকান-এই তিনটেরই নিশ্চিত ব্যবস্থা করা ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠছে । ছোটবেলায় বড়রা একটা কথা বলে বলে মুখস্থ করিয়ে ছেড়েছিলেন --- সাফল্য লাভ করা কঠিন , তার চেয়েও কঠিন, সাফল্য ধরে রাখা । এই অতিমারি ধ্বস্ত দুনিয়ায় অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থানের ব্যবস্থা করা যতটা কঠিন , তার চেয়েও বেশি কঠিন এই তিনটির সংস্থান নিশ্চিত করা । কিন্তু এমনটা হল কেন ? আমার স্বল্পবুদ্ধি বলে শরীরের সমস্ত রক্ত মাথায় এসে জমা হওয়ার কারণে । অর্থাৎ সমস্ত সুযোগ সুবিধে মহানগর ও নগরকেন্দ্রিক হওয়ার কারণে । কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ আর উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসা ব্যবস্থা কী এক ? দু'টির মধ্যে পার্থক্য কতখানি , যাঁরা ভুক্তভোগী তাঁরাই জানেন । আবার গেলেই যে চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে , তার নিশ্চয়তা নেই কোথাও । দৈনিক সংবাদপত্রের প্রতিবেদনেই তার প্রমাণ মেলে । সুন্দরবনে কাউকে কালাচ সাপে কামড়ালে চিকিৎসার জন্য কলকাতায় এনে , হাসপাতাল চত্বরে গাছতলায় বসে থাকতে হয় , কিংবা পাথর কাটার ড্রিলিং মেশিন ছিটকে পেটে ঢুকে গেলে, তাকে সকলের প্রিয় পর্যটনস্থল দার্জিলিং থেকে যে শিলিগুড়ির নার্সিংহোমে চিকিৎসার জন্য রক্তাপ্লুত - মরণাপন্ন অবস্থায় নামিয়ে আনতে হয় , সেও তো নিজের চোখে দেখা । সব সুবিধে এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত হলে এই সমস্যা হবেই এবং তা থেকে নানাবিধ জটিলতাও জন্ম নেবে । সব দিক থেকে দুর্বল মানুষের সুস্থভাবে বাঁচা দিনকে দিন কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠছে এই কারণেই । কলকাতা বা শহরতলি এবং জলপাইগুড়ির মধ্যে টিকে থাকা যেমন এক নয় , জলপাইগুড়ি আর লাটাগুড়ির মধ্যে টিকে থাকাতেও বিস্তর পার্থক্য আছে মাত্র কয়েক কিমি'র ব্যবধানে ।
সেদিন কলকাতার কাছেই এক গ্রামে গিয়েছিলাম । সেখানে পাকা বাড়ির সংখ্যা কম , পাকা শৌচাগার আরও কম । যেদিকে দু'চোখ যায় ফুলের- ফসলের খেত । সেইখানে কাঁচা রাস্তার পাশে বহুতল উঠছে । কেন ? মনের মধ্যে ভুসভুসিয়ে ওঠা প্রশ্নটার উত্তর পেলাম পুকুরে স্নান করতে আসা দুই মহিলার কথোপকথনে । --- এখন লোকে ঘুরতে আসছে , এরপর নায়িকা শুটিং করতে আসবে । পাকা বাথরুম তো লাগবেই । মাছ ধরতে নদীতে যেভাবে জাল ছড়িয়ে, ছুঁড়ে ফেলা হয় , সেভাবে জাল বিছাচ্ছে ধনতন্ত্র । রাঘব বোয়াল না হোক , পুঁটিমাছও ধরা না পড়লে লোকে খাবে কী !
https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2021/01/pub-9792609886530610_60.html
"THERE WAS A BROWN CROW! দরওয়াজা বন্ধ করো!"
রিয়েল এস্টেট ব্যবসা কি
রিয়েল এস্টেট
জমি ক্রয় বিক্রয় ব্যবসা
রিয়েল এস্টেট মানে কি
কন্সট্রাকশন ব্যবসা
হাউজিং ব্যবসা
রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১
সাদা-হলুদ চন্দ্রমল্লিকা ফুলের ক্ষেত । পুরাতন চাপড়া গ্রাম । রাণাঘাট । নদী...
ফুলের ক্ষেত পুরাতন চাপড়া গ্রাম রাণাঘাট নদীয়া । Field Of Flowers, Puratan...
সূর্যমুখী - সর্ষে ফুলের খেত । পুরাতন চাপড়া গ্রাম । রাণাঘাট । নদীয়া । Mus...
দর্শকদের প্রতি বার্তা । Message to viewers
মোহিত ঘোষ , রাষ্ট্রীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত ছড়াকারের নামফলকও নেই ! উত্তরবঙ্গ সংবাদ ১৭-০১-২০২১
https://www.uttarbangasambad.in/admin_epaper/uploadedfiles/2021-01-17_9.gif
শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২১
ক্ষতিগ্রস্ত 'পথের পাঁচালী'র পাণ্ডুলিপি এবং বাড়ি - বলছেন বিভূতিভূষণ বন্দ্...
বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২১
আস্তাকুঁড়
আমাদের পুরসভা থেকে দিয়েছে । তোমাদের দিয়েছে ? এই দু'টির সঙ্গে একটি প্রচারপত্রও আছে । তাতে লেখা-- পচনশীল বর্জ্য(WET WASTE যেমন-- খাবারের উচ্ছিষ্ট , ফল-সবজি - ফুল - পাতা , মাছের আঁশ ও কাঁটা , মাংসের হাড় , ডিমের খোসা ইত্যাদি) সবুজ পাত্রে ও অপচনশীল বর্জ্য(DRY WASTE যেমন--- কাগজ , কার্ডবোর্ড , টেট্রা প্যাক , খাতা , কাগজের বাক্স , পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্যাকেজ , প্লাস্টিকের বোতল , অন্যান্য প্লাস্টিক বর্জ্য , রাবার এবং কাঠ , গ্লাস , সিডি , ধাতু , শোলা ইত্যাদি) নীল পাত্রে ফেলতে হবে । আর, বিপজ্জনক বর্জ্য(HAZARDOUS WASTE , যেমন -- ব্যাটারি , টিউব লাইট ও বাল্ব , পরিষ্কার করার পদার্থ , ওষুধ , রঙ , তার , ইলেকট্রনিক বর্জ্য , সিরিঞ্জ , কীটনাশক , মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনসামগ্রী , স্যানিটারি ন্যাপকিন ও ডায়াপার , ওষুধের মোড়ক) ফেলতে হবে, কালো প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগে (বলা নেই, কিন্তু ছবি দেখে তাই-ই মনে হচ্ছে ।)। সেটা কে দেবে ? নিজেরাই কিনে নিতে হবে ? তাছাড়া, কালো প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগ/ মোড়ক আইনত নিষিদ্ধ না ? প্রচারপত্রটি বিলি করার দায়িত্বে রয়েছে ব্যারাকপুর পুরসভা । এটি ছাপা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের অধীনে , মিশন নির্মল বাংলার অংশ হিসেবে । ভাল উদ্যোগ নিঃসন্দেহে । কিন্তু তালিকায় বিপজ্জনক বর্জ্য গোত্রে ফেলা হচ্ছে যে বস্তুগুলিকে , সেগুলি তো আমাদের এখানে পুরসভার জঞ্জাল সংগ্রহকারী কর্মী নিতেই চান না । মানে এতদিন চাননি । বরং ইচ্ছা করে এমন মন্তব্য করেন , যাতে উল্টোদিকের মানুষটি লজ্জা পান, অস্বস্তিতে পড়েন এবং দ্বিতীয় দিন থেকে ওই বস্তুগুলি আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ না করেন । এখন কী হবে জানিনা । স্যানিটারি ন্যাপকিন পুরসভার জঞ্জাল ফেলার গাড়িতেই যদি ফেলা যেত , তবে কী সেগুলি আর কুকুরের টানাটানির ফলে প্রতিটি পাড়ার রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকত প্রতিদিন ? আর এই তালিকার বাইরেও কিছু বর্জ্য আছে , যেমন রাসায়নিক বর্জ্য , তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ইত্যাদি । সেগুলি পুরসভার গাড়ি নেবে ? পুরীষসিক্ত ডায়াপার নেবে ? রক্তমাখা তুলো , অন্যান্য চিকিৎসা বর্জ্য নেবে ? প্রশ্ন থেকে যায় । এখনও গভীর নালায় / ম্যানহোলে নেমে, বিষাক্ত গ্যাস থেকে বাঁচার কোনও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা ছাড়াই আমাদের ময়লা সাফ করেন কিছু মানুষ । এমন দৃষ্টান্ত এই ২০২১ সালেও পশ্চিমবঙ্গে যে বিরল নয় , সেটাও কী খুব কম লজ্জাজনক ?
তবে কিনা বর্জ্যের কাহিনিতেও মজা থাকে । ব্যারাকপুর ক্যান্টনমেন্ট এলাকায়, রাস্তার পাশে একটি ভ্যাটের গায়ে লেখা রয়েছে --- WEST WASTE !
https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/04/pub-9792609886530610_61.html
https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/11/pub-9792609886530610_40.html
মাচা
তুমি যাকে বলছ মাচা
অনেকের কাছে সেটাই বাঁচা
মঞ্চ যেমন হোক না কেন
তাকে সম্মান করি যেন
'মনের মানুষ' প্রসেনজিৎ
এই মাচাতেই সুপারহিট
যার টাকাতে পেট চলে
তাকেই কী কেউ নীচু বলে ?
বুধবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২১
হলুদ চন্দ্রমল্লিকা ফুলের খেত । পুরাতন চাপড়া গ্রাম । রাণাঘাট । নদীয়া । Ye...
ফুলের গ্রাম পুরাতন চাপড়া ২০২১ । রাণাঘাট নদীয়া । VILLAGE OF FLOWERS- PURA...
রবিবার, ৩ জানুয়ারি, ২০২১
অতিমারি
এ দুনিয়ার সব কিছুই একটা কার্য – কারণ সম্পর্কে বাঁধা । লকডাউন চলাকালীন অনেকেই বলছেন, এই গ্রহ এখন রিস্টার্ট মোডে আছে । তাঁরা একদম ঠিক কথা বলছেন । ‘ইন্টারগভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ’ বারবার বলেছে কিয়োটো প্রোটোকল মানো , কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ কমাও , নইলে শেষ হয়ে যাব আমরা, কিন্তু সে কথায় কেউ কর্ণপাত করিনি । ষোড়শী গ্রেটা থুনবার্গ, নিজেকে সৃষ্টিকর্তার সমকক্ষ মনে করা রাষ্ট্রপ্রধানকে ধমকে বলেছেন --- “হাউ ডেয়ার ইউ ? তোমাদের সাহস হয় কী করে যাবতীয় পরিবেশবিধি তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার ।“ বড়দের দল তাঁর স্বাভাবিক ক্রোধকে ধর্তব্যের মধ্যেই আনেননি । পৃথিবীর ফুসফুস অ্যামাজন বৃষ্টিবনানী কেটে সাফ করে , সেখানকার জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করে , বহুজাতিক সংস্থার হাতে তুলে দিয়েছেন রাষ্ট্রপ্রধান । চরম ঔদ্ধত্যে সে কাজের পক্ষে সওয়ালও করেছেন । উপগ্রহ চিত্রটি আমরা দেখেছি , সন্দর্ভ রচনা হয়েছে দিস্তে দিস্তে , কাজের কাজ কিস্যু হয়নি , অ্যামাজনকে বাঁচানো যায়নি । যে কয়েকজন পরিবেশবিদ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানব সভ্যতার পায়ে কুড়ুল মারা প্রাণপণে আটকাতে গিয়েছিলেন , তাঁদের সৎ প্রচেষ্টাকে ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়েছিলেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট বোলসোনারো । কোভিড’১৯ –এর রক্তচক্ষুতে ভয় পেয়ে উপায়ান্তর না দেখে তিনি এখন ভারতের কাছে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন হাত পেতে চাইছেন । হয়ত অদূর ভবিষ্যতে এমন অনেক বরাত সরবরাহ হবে বি টি রোডের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা বেঙ্গল কেমিক্যাল থেকে ! মন বলছে , যৌথ খামারের দিন এল বলে ! হিস্ট্রি ইজ নট কাইন্ড টু ম্যান হু প্লে গড --- কথাটা পুরোপুরি খেটে যায় ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্বন্ধে । যিনি নিজেকে প্রায় সুপারম্যান মনে করেন , তিনি আতান্তরে পড়ে গান পয়েন্টে একটা গরিব দেশকে বলছেন --- হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন দে , নইলে কিন্তু অনর্থ করবো ! হলিউডি ছবিতে এই গ্রহের যাবতীয় সমস্যা – সঙ্কটে ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় যে আমেরিকা , বিত্ত – বৈভব – ঐশ্বর্যের শেষ কথা ছিল যে রাষ্ট্র , সে এখন নিজেই ত্রাণ চাইছে । ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস !
কোভিড’১৯ আসলে পরিষ্কার রেড কার্ড । পৃথিবী এখন SEVERE ACUTE RESPIRATORY ILLNESS(SARI)—এ আক্রান্ত । এবার SURVIVAL OF THE FITTEST তত্ত্বটা নতুন করে মনে করার পালা । নোয়ার নৌকায় কে কে ঠাঁই পাবে কেউ জানেনা । এখন আবার নতুন করে শেখার সুযোগ এসেছে যে, খোদার ওপর খোদকারি করা যায় না । এভারেস্টের বেস ক্যাম্প পর্যন্ত গাড়ি যাওয়ার রাস্তা তৈরি করতে নেই , অতি সভ্য হতে নেই । ২১০০ সালে বিশ্বের বৃহত্তম অনলাইন সমাধিস্থল হতে চলেছে ফেসবুক, বলছে একটি সমীক্ষা । “যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে / আমি বাইব না মোর খেয়ার তরী এই ঘাটে / চুকিয়ে দেব বেচাকেনা / মিটিয়ে দেব গো , মিটিয়ে দেব লেনা দেনা / বন্ধ হবে আনাগোনা এই হাটে , তখন” ---- আজি হতে শতবর্ষ পরে , কে তুমি পড়িছ বসে আমার পোস্টখানি ! আশায় বাঁচে চাষা ।শনিবার, ২ জানুয়ারি, ২০২১
মহানগরের জনারণ্যে
শংকরের উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি সত্যজিৎ রায়ের 'জন-অরণ্য'('THE MIDDLEMAN'. A TOUCHING TALE OF HUMANITY) ছবিটি আমার ভীষণ ভাবে সমসাময়িক মনে হয়, যদিও গল্পে সত্তরের দশকের অরাজকতার কথাই বিশেষ ভাবে তুলে ধরা হয় । গল্পের সাথে এই ২০২১ সালের বাস্তবের অনেক মিল আছে । তখনকার মত এখনও বাজারে চাকরির আকাল । চাকরির পিছনে না লেগে থেকে গল্পের নায়ক সোমনাথ(প্রদীপ মুখোপাধ্যায়) ব্যবসা করতে নেমেছে । এই লাইনে পোড় খাওয়া মানুষ বিশুদা(উৎপল দত্ত) হলেন তাঁর নিজের ভাষায় সোমনাথের 'লঞ্চিং প্যাড' ! বিশুদার সাহায্যে সোমনাথ চাঁদে না পৌঁছলেও চাঁদি(টাকা) জোগাড়ের অবস্থায় পৌঁছে যাবে বলে আশ্বাস পায় ! ছবির অনেকগুলো চরিত্র বিখ্যাত --- যেমন বিশুদা , যেমন রবি ঘোষের নটবর মিত্তির । যে দালালি করে খায় কলকাতা শহরে এবং সে ব্যাপারে কোনও রাখঢাক নেই । সে রূঢ় বাস্তবটা খুব ভালভাবে বোঝে এবং সে আদতে দালাল হলেও একজন আদ্যন্ত সৎ ও ভণিতাহীন মানুষ । সিনেমাটায় কতগুলো দৃশ্য ভীষণ ঝাঁকুনি দেওয়ার মত । সোমনাথের প্রেমিকার ছোট্ট চরিত্রটিতে অভিনয় করেছিলেন অপর্ণা সেন । সোমনাথ চাকরি না পাওয়ায় , অনেক কান্নাকাটির পর তাঁর অন্য জায়গায় বিয়ে হয়ে যায় । বিয়ের পরেও সে সোমনাথকে খামে ভরে চিঠি লেখে । ব্যবসার কাজ শেষ করে সন্ধেবেলা বাড়িতে ফেরার পর বন্ধুর মত বউদি ডাকে আসা পুরনো প্রেমিকার চিঠি সোমনাথের হাতে তুলে দেয় । এর পরের দৃশ্যটাই শকিং ! বৌদি ঘর ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার পর সোমনাথ চিঠিটা না পড়েই খামটা কুচি কুচি করে ছিঁড়ে ওয়েস্ট পেপার বাস্কেটে ফেলে দেয় এবং ব্যবসা সংক্রান্ত একটা চিঠি খোলে । পুরনো প্রেমিকা তাঁর কাছে অতীত , আর এখন অতীতের কানাকড়িও মূল্য নেই সোমনাথের কাছে । সেটা এখন বুঝি , আগে বুঝতাম না ওটাই বাস্তব ।
ছবির অনেকটা অংশ জুড়ে আছে পৃথিবীর আদিমতম ব্যবসা --- দেহ ব্যবসা । এই প্রসঙ্গে একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি । একদিন সন্ধেবেলা লোকাল ট্রেনে ব্যারাকপুর স্টেশনে সবেমাত্র নেমেছি । দেখলাম , পাশের দরজা দিয়ে যে যুবতী নামলেন , তাঁর সঙ্গে দরজায় দাঁড়ানো এক ব্যক্তির খোলাখুলি পাওনা টাকা নিয়ে কথা চলছে , সবার সামনে । সিনেমাতেও এমন কিছু আঘাত করার মত দৃশ্য আছে , যেখানে স্বামী স্ত্রীকে , মা মেয়েদেরকে ভদ্রজনের মুখোশ পরে দেহ ব্যবসায় কাজে লাগিয়ে উপার্জন করছে নির্দ্বিধায় । আপাত অসম্ভব এই ঘটনাগুলোকে এখনও দৈনিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত বিভিন্ন খবরের পাশাপাশি রেখে বিচার করলে ভীষণ বাস্তব , ভীষণ অপ্রিয় সত্য মনে হয় , যেগুলো সাধারণত প্রকাশ্যে আলোচনায় আমরা এড়িয়ে যাই ।
সত্যজিতের চিত্রনাট্যের ভাষায় --- "কুছ কাম সিধা , অউর কুছ কাম টেরা , এই নিয়েই হল বেওসা !('অভিযান') কিন্তু কতটা ট্যারা কাজ ব্যবসার স্বার্থে একজন মোটের ওপর নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ বাস্তবে করে উঠতে পারে , এই নিয়ে এখনও আমার মনে প্রশ্ন আছে । এই ছবির শেষে যেমন দেখানো হয়, মরমে মরে গিয়েও দেহ ব্যবসায় নামা ঘনিষ্ঠ বন্ধুর বোনকে সোমনাথ হোটেলের ঘরে এক দামী ক্লায়েন্টের কাছে পৌঁছে দেয় একটা বড় বরাত পাবে বলে । এই দৃশ্যটা নিয়ে আমার মনে এখনও প্রশ্ন আছে । সোমনাথ মধ্যবিত্ত পরিবারে , পরিবেশে বড় হয়ে ওঠা স্নাতক যুবক । ব্যবসার মই বেয়ে উঠতে গিয়ে, কেউ কী বাস্তবে এতটা নামতে পারে ? প্রশ্ন রয়ে যায় । বন্ধুর বোন , মানে তো ব্যতিক্রম ছাড়া নিজেরও বোনের মত । এতটা কালো কী বাস্তবের সোমনাথদের জীবন হয় ? আমার ধারণা নেই । তবে কথাতেই তো আছে ---facts are stranger than fiction . কাজেই জীবনে পোড় খাওয়া দুই কৃতী মানুষের অভিজ্ঞতায় জারিত হয়ে এই দৃশ্য যখন সামনে আসে, তখন তার দিক থেকে জোর করে মুখ ফিরিয়ে থাকি কী করে ?
https://www.youtube.com/watch?v=VXQVzarS_gs
কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন adventure sport
### কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালা, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পর্যটকদের আকর্ষণ করে, সেখানে এ...
-
" ভয়ঙ্কর ভূতের গল্প সে অনেকদিন আগের কথা ----- ১৯৫৫ - ৫৬ সাল হবে । আমি সে সময় কলেজের ছাত্র । তখন জলপাইগুড়ি বাবু পাড়া পাঠাগারের ...
-
তনয়ের জন্য পাত্রী দেখছেন তার বাবা । রোববার কাগজ এলে গোটা সকালবেলাটা তার কেটে যায় পুত্রের জন্য সম্ভাব্য পাত্রী নির্বাচনে ...
-
Thinking aloud --- উচ্চস্বরে ভাবা । কানে, প্রায় অদৃশ্য হেডফোন গুঁজে কথা বলতে বলতে রাস্তা দিয়ে অন্যমনস্ক হয়ে চলার কথা বা মোবাইলের পর্দায় নিমগ...
-
পুষ্পাঞ্জলি ট্র্যাভেলস ডুয়ার্সে এখন পর্যটকদের যে দলটা আসে কলকাতা থেকে, তাঁদেরকে নিয়ে ঘোরেন সৈকত । পরিভাষায় তিনি ট্যুর অপারেট...
-
ট্রিপল টি --- টি , টিম্বার আর টোব্যাকো জলপাইগুড়ি জেলা তথা সমগ্র উত্তরবঙ্গের ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির অভিজ্ঞান ছিল একসময় । সে রাম নেই...
-
অফিস থেকে বেরোতে আজ বড্ড দেরী হয়ে গেছে রাপ্তীর । মেন লাইনে এই সময়ে , এত রাতে লেডিজ কম্পার্ট্মেন্ট প্রায় ফাঁকা হয়ে যায় ...
-
শিমুল ফুলের উপকারিতা,শিমুল গাছের ফুল,bombax ceiba,red cotton tree,cotton tree,shimul flower,shimul flower drawing,shimul flower in bengali,s...
-
আমি আগাম ক্ষমাপ্রার্থনা করে নিয়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ(ARCHAEOLOGICAL SURVEY OF INDIA / A.S.I) সম্পর্কে আমার খুব এক...
-
শতবর্ষে সত্যজিৎ ---- একটি জীবন , একটি প্রতিষ্ঠান সত্যজিৎ রায়ের জন্ম ২ মে ১৯২১ সালে এবং মৃত্যু ২৩ এপ্রিল ১৯৯২ – এ । ছ...
-
Graffiti Visual art genre https://g.co/kgs/2181h1 graffiti art graffiti art drawings graffiti drawings graffiti artist Barrackpor...











