#টান
শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২০
টান
শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২০
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে বেশ কয়েকবার খুব কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে । জলপাইগুড়িতে রবীন্দ্র ভবনে উনি এবং রোকেয়া রায় বেশ কয়েকবার কবিতা পড়তে এসেছেন , আর কলকাতায় তো দেখেছিই । ফেলুদার সম্পর্কে বলতে হলে , প্রথমেই বলতে হবে ওঁর গায়ের রঙের কথা । উনি আদতে ভীষণ ফর্সা মানুষ । দ্বিতীয়ত হাঁটার সময় হাতের চেটো থাকে শরীরের সঙ্গে সমান্তরালভাবে , আমাদের মত তেরচা করে নয় । তৃতীয় উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য ওঁর শারীরিক উচ্চতা । ছোটবেলা থেকে তিনজনের উচ্চতার গল্প পড়ে আসছি --- সত্যজিৎ রায় , উত্তমকুমার এবং সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় । উনি নিজেই একাধিক সাক্ষাৎকারে বলেছেন উত্তমকুমারের শারীরিক উচ্চতা ওনার থেকে কিছুটা বেশি ছিল । আর সত্যজিৎ রায়কে তো 'ওরিয়েন্ট লংম্যান' বলা হত ওঁর ব্যতিক্রমী দৈহিক উচ্চতার জন্য । নন্দনের সামনে একবার কায়দা করে ফেলুদার পাশে দাঁড়িয়ে দেখেছি , আমি ওনার কাঁধের কাছে । আমার উচ্চতা ৫' ৬" । এবার বুঝুন কতটা লম্বা । মজার ব্যাপার হল, যে তিনজনকে নিয়ে এতক্ষণ কথা বললাম , উচ্চতা শব্দটি তাঁদের প্রতিভার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না দেহের ক্ষেত্রে , সেই কথাটা আলাদা করে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন হয় ! এই বিন্দুতে ওঁদের তিনজনের মধ্যে অদ্ভুত মিল ! আরও একটা মজার মিল আছে । পথের পাঁচালিতে অপুর বন্ধুর নাম পুলু । বাস্তবে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের ডাকনামও তাই ! আমার বাবার এক সহকর্মীর ক্লাসমেট ছিলেন ফেলুদা, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় । বাবার সেই সহকর্মী স্বর্গীয় রবীন মিশ্র , আমার বোচন জ্যেঠুর কাছে শুনেছি সৌমিত্রবাবু বাংলা সাম্মানিকের নামকরা ছাত্র ছিলেন । সহপাঠীরা সবাই ধরেই নিয়েছিলেন যে উনি অনিবার্যভাবে অধ্যাপকই হবেন । কিন্তু মানুষ ভাবে এক , হয় আরে এক । এম এ পড়ার সময়তেই উনি অডিশন দিয়ে আকাশবাণীতে ঘোষকের চাকরি পান এবং প্রথাগত পড়াশোনায় ইতি টানেন । এর পরের ইতিহাস কমবেশি আমাদের সকলেরই জানা ।
https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/10/pub-9792609886530610_44.html
Soumitra Chatterjee
বৃহস্পতিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২০
অচেনা
দুর্গা প্রতিমার চক্ষুদান । FINAL MAKE-UP OF GODDESS DURGA AND HER CHILDR...
বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২০
এক ঝাঁক শুঁয়োপোকা বড় নয় , সবই খোকা ! CANKERWORM / CATERPILLAR. VERTICAL ...
খাদ্য-বিলাস
চর্ব্য-চোষ্য-লেহ্য-পেয়
চলুন খাই অপরিমেয়
জিরো ফিগার অসহনীয়
ওবেসিটি বরং শ্রেয় ।
https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/10/pub-9792609886530610_78.html
সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০২০
হীরের_আংটি_সবার_জন্য
কলকাতা শহরতলিতে স্পেশ্যাল ই এম ইউ লোকালে জোর করে ওঠা নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে । খবর হচ্ছে । বেশিরভাগ ঝামেলার খবরই শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার । যাঁরা নিয়মিত এখন স্পেশ্যাল ট্রেনে যান , তাঁদের সংক্রমণের ভয় , আর এক শ্রেণির মানুষের কর্মস্থলে দেরী হওয়ার ভয় এবং তার চেয়েও বেশি যাতায়াতের খরচ বেড়ে যাওয়ার ভয় । দুই পক্ষই নিরুপায় । আরও বেশি অসহায় বোধহয় রেল । তাঁদের তো শ্যাম রাখি , না কুল রাখি অবস্থা । শৃঙ্খলা বজায় রাখতে অনিচ্ছা সত্ত্বেও নিরুপায় মানুষগুলির উপর লাঠি চালাতে হচ্ছে । যাঁদের উপর লাঠি চলছে , যাঁরা মূলত অবরোধ করছেন , এমনিতে তাঁরা খুব অল্প সংখ্যকই আমাদের পাশে বসেন , বেশিরভাগই বসেন ট্রেনের মেঝেতে । ভুল করে সিটে বসে পড়লে বাবুরা হয় স্পষ্ট করে বলেন , নয়ত এমন মুখভঙ্গি করেন, যে সিটে না বসলেই ভাল হয় । অথচ এই শ্রেণির যাতায়াতের কথা ভেবেই কিন্তু ট্রেনে যাতায়াতের খরচ, এ দেশে মাত্রাতিরিক্ত কম । এই সত্যটাই স্পষ্ট হচ্ছে লোকাল ট্রেনে জোর করে উঠতে যাওয়ার খবরে । এক রসিক পাঠক আনন্দবাজার পত্রিকার দেওয়াল লিখনে লিখেছিলেন --- গরিব লোকের জন্য ন্যানো / বড়লোকেরা চড়ছে কেন ? এই খবরে আমার সেই ছড়াটা মনে পড়ছে । নিশ্চিত ভাবে জানিনা , তবে যারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন , অবরোধ করছেন , তাঁদের মনের কথা বোধহয় কতকটা এরকমই । আমার সীমিত অভিজ্ঞতা থেকে কলকাতার লোকাল ট্রেনের যাত্রীদের তিন ভাগে ভাগ করতে পারি --- শিয়ালদা মেন লাইনের যাত্রী , বনগাঁ লাইনের যাত্রী এবং শিয়ালদা দক্ষিণ শাখার যাত্রী । কারওর প্রতি বিন্দুমাত্র অশ্রদ্ধা , অবজ্ঞা প্রকাশ না করেই বলছি , এঁদের মধ্যে সবচেয়ে ভদ্র মেন লাইনের যাত্রীরা । লাইন করে উঠবেন(পারলে) , লাইন করে দাঁড়াবেন , এবং লাইন করে নামবেন, এমনটাতেই এঁরা যাতায়াতে অভস্ত । আর দক্ষিণ শাখার যাত্রীদের মাথায় মূলত দু'টো কথা থাকে -- উঠতে হবে এবং নামতে হবে , তা সে যে করেই হোক । কেউ ভুল বুঝবেন না , এটা ব্যঙ্গোক্তি নয় । যা মনে হয়েছে , তা-ই লিখছি । কারণটা বোধহয় আর্থ-সামাজিক অবস্থান । আমার এই ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ নিয়ে অনেকের সাথে কথা বলতে গিয়ে দেখেছি , নিজেদের অতীত ভুলে অনেকে উন্নাসিকের মত বলেন --- ওদিকটা তো ছিল মূলত উদ্বাস্তু কলোনি , তাই ওদের এমন বেয়াড়া স্বভাব । আমার মনে হয়না এই ব্যাখ্যা ঠিক । উদ্বাস্তুরা সবদিকেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন , এভাবে বিশেষ একটি শাখার যাত্রীদের আলাদা করা যায় না । তিনটি শাখার যাত্রীদের আচরণের পার্থক্যের কারণটা বোধহয় মানুষের স্বভাবজনিত । যে স্বভাবের কারণে মানুষ মেট্রো রেলের প্ল্যাটফর্মে পানের পিক ফেলে না , লোকাল ট্রেনের প্ল্যাটফর্মের দেওয়ালে ফেলে । এখন ট্রেনে উঠতে না পেরে বেশিরভাগ অবরোধের খবর দক্ষিণ শাখা থেকেই আসছে বটে , তবে আমার বিশ্বাস সামাজিক কারণেই শুধুমাত্র একদিকে এই সমস্যা আটকে থাকবে না । বরং যত দিন যাবে , দিকে দিকে এই সমস্যা দেখা দেবে । পেট বড় বালাই । শৃঙ্খলা রক্ষার তাগিদ অনেক পরে আসে । ভুঁড়ি ঠাণ্ডা তো মুড়ি ঠাণ্ডা ।
https://sankhamanigoswami.blogspot.com/2020/10/pub-9792609886530610_6.html
শনিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২০
চা ফুল
ট্রিপল
টি --- টি , টিম্বার আর টোব্যাকো জলপাইগুড়ি জেলা তথা
সমগ্র উত্তরবঙ্গের ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির অভিজ্ঞান ছিল একসময় । সে রাম নেই , সেই অযোধ্যাও
আর নেই । নেই নগদের বদলে পারিশ্রমিক এবং বিনিময় মূল্য হিসেবে টি-টোকেনের ব্যবহার ।
এখন টিমটিম করে ধুঁকতে ধুঁকতে কয়েকটি চা বাগান টিকে আছে শুধু । তারই মধ্যে একটি, জলপাইগুড়ি
শহরের উপকণ্ঠে করলা ভ্যালি চা বাগানে ঘুরতে গিয়ে যে অভিজ্ঞতা হল , তাতে উইলিয়াম শেক্সপীয়রের
‘হ্যামলেট’ নাটকের সেই জগদ্বিখ্যাত উক্তিটি মনে পড়ছিল --- “There are more things
in heaven and earth, Horatio, than are dreamt of in your philosophy.” “দুনিয়ায় কত
আছে দেখবার / কত কী জানার , কত কী শেখার” ভেবে, অনেকটা গুগাবাবার মতই পৌঁছে গিয়েছিলাম
করলা ভ্যালিতে । যতদূর দু’চোখ যায় , পাহাড়ের কোলে ততদূরই শুধু ঢেউ খেলানো চা গাছের
সবুজ পাতার সমারোহের নয়নাভিরাম দৃশ্য তো খুব পরিচিত , খুব চেনা । চা গাছের বিজ্ঞানসম্মত
নাম ক্যামেলিয়া সিনেনসিস । ‘ক্যামেলিয়া’ শব্দটি এসেছে জীববিজ্ঞানী জোসেফ ক্যামেলের
নাম থেকে । যদিও চা গাছ আবিষ্কারের কৃতিত্ব তাঁর নয় । আর ‘সিনেনসিস’ কথাটার মানে, যা
চিন থেকে এসেছে । করোনা-কালে পাঠক এবার ভেবে দেখতে পারেন , চা খাওয়া বাদ দেবেন কিনা
! উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন টি-এস্টেটগুলি দার্জিলিং , জলপাইগুড়ি , কোচবিহার , কিসানগঞ্জ
এবং উত্তর দিনাজপুরে ছড়িয়ে রয়েছে । শিলিগুড়ি চা-নিলাম কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী দার্জিলিঙের
পাহাড়ি এলাকা , তরাই , ডুয়ার্সে অন্তত সাড়ে চারশো চা-বাগান রয়েছে । উত্তরবঙ্গের পাহাড়ি
এলাকাকে তাই চা-বাগানের দেশ বললেও অত্যুক্তি হয়না । নবীনতম চা বাগান বলতে যে চিনচুলা
চা বাগান , রায়মাটাং চা বাগান এবং কালচিনি চা বাগানের নাম আসবে , সেগুলিও বয়সের দিক
থেকে বাহাত্তুরে । উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় চা-বাগান সামসিং টি-এস্টেট (১২৫৬.৬০হেক্টর)
। ইতিহাস বলে উত্তরবঙ্গে চা চাষ শুরু হয় অন্তত দেড়শ বছর আগে , পরাধীন ভারতে । ১৮৪০
সাল নাগাদ দার্জিলিং এবং সন্নিহিত এলাকায় চা চাষের প্রমাণ পাওয়া যায় । ছোট চা-বাগানগুলি
সমতলে ছড়িয়ে রয়েছে , করলা ভ্যালি তার অন্যতম । পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই ধরণের ছোট চা-বাগানের
সংখ্যা উত্তরবঙ্গে প্রায় ত্রিশ হাজার । সাধারণত এক একর জমিতে ছ’হাজার চারা লাগানো যায়
, যা থেকে উৎপাদিত চা পাতার পরিমাণ দশ হাজার কেজির মত । স্বাদে ও গন্ধে দার্জিলিং চায়ের
খ্যাতি ভুবনবিদিত । চা উৎপাদনের নিরিখেও সবচেয়ে এগিয়ে ডুয়ার্স অঞ্চল ।
এই ইতিহাস ও প্রাকৃতিক শোভা কমবেশি আমাদের
সকলেরই জানা এবং চেনা । কিন্তু যেটা ততটা চেনা নয় , তা হল চা গাছের ফুল । নভেম্বর মাস
থেকে শুরু করে গোটা শীতকালটা ডুয়ার্স , বিশেষত পাহাড়ি অঞ্চলগুলি সূর্যমুখী ফুলে ছেয়ে
থাকে । মনে হয় যেন আগুন লেগেছে পাহাড়ে , পাকদণ্ডী
পথের দু’পাশে । এই সময়ে করলা ভ্যালি চা বাগানে গিয়ে দেখলাম , গোটা চা বাগান ফুলে ফুলে
ছেয়ে রয়েছে । প্রজাপতি এসে বসেছে চা ফুলের ওপরে । উপর থেকে চা গাছগুলি দেখলে কিচ্ছুটি
বোঝার উপায় নেই । কিন্তু একটু ভাল করে ঠাহর করলেই দেখা যায় , চা গাছগুলির একটু নীচের
দিকে , ঠাসবুনট সবুজ চা পাতা আর লিকলিকে ডালপালার ফাঁক দিয়ে উঁকি দিচ্ছে ফুলগুলি ।
সবুজে সবুজ চা বাগানের পটভূমিতে , সাদা পাপড়ি আর হলুদ পরাগরেণুর ফুলগুলির রূপ যেন ঠিকরে
বেরোচ্ছে ।
আমার অবাক হওয়ার পালা তখনও কিছুটা বাকি
ছিল । দেখছিলাম স্থানীয় বেশ কয়েকজন আদিবাসী মহিলা আর ছোট ছোট মেয়েরা প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগ
ভর্তি করে ফুল সংগ্রহ করছেন বাগানে ঢুকে গিয়ে । কৌতূহলী হয়ে জিজ্ঞেস করলাম --- ফুলগুলি কী কাজে লাগবে ? উত্তরে ওঁরা জানালেন
, অত্যন্ত সুস্বাদু এই ফুল দিয়ে রান্নার সময়ে নানা রকম পদ তৈরি হবে । সরলভাবে চা ফুলের
একটা ছোট ক্যারিব্যাগ আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বললেন --- “বাড়িতে নিয়ে যান , খেয়ে দেখবেন
।“ এ কথা বলেই , নিজেদের মধ্যে হাসাহাসি করতে করতে আবার কাজে মন দিলেন । আর আমি ভাবলাম
, ক-ত অজানা রে !
চা-ফুল খেয়েছেন কখনও ? না খেয়ে থাকলে
, ফুল কাপ চা আপনি এখনও খাননি !
সোনালি_ডানার_চিল
#সোনালি_ডানার_চিল
কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন adventure sport
### কেরালার বৃহত্তম জিপলাইন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালা, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পর্যটকদের আকর্ষণ করে, সেখানে এ...
-
" ভয়ঙ্কর ভূতের গল্প সে অনেকদিন আগের কথা ----- ১৯৫৫ - ৫৬ সাল হবে । আমি সে সময় কলেজের ছাত্র । তখন জলপাইগুড়ি বাবু পাড়া পাঠাগারের ...
-
তনয়ের জন্য পাত্রী দেখছেন তার বাবা । রোববার কাগজ এলে গোটা সকালবেলাটা তার কেটে যায় পুত্রের জন্য সম্ভাব্য পাত্রী নির্বাচনে ...
-
Thinking aloud --- উচ্চস্বরে ভাবা । কানে, প্রায় অদৃশ্য হেডফোন গুঁজে কথা বলতে বলতে রাস্তা দিয়ে অন্যমনস্ক হয়ে চলার কথা বা মোবাইলের পর্দায় নিমগ...
-
পুষ্পাঞ্জলি ট্র্যাভেলস ডুয়ার্সে এখন পর্যটকদের যে দলটা আসে কলকাতা থেকে, তাঁদেরকে নিয়ে ঘোরেন সৈকত । পরিভাষায় তিনি ট্যুর অপারেট...
-
ট্রিপল টি --- টি , টিম্বার আর টোব্যাকো জলপাইগুড়ি জেলা তথা সমগ্র উত্তরবঙ্গের ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির অভিজ্ঞান ছিল একসময় । সে রাম নেই...
-
অফিস থেকে বেরোতে আজ বড্ড দেরী হয়ে গেছে রাপ্তীর । মেন লাইনে এই সময়ে , এত রাতে লেডিজ কম্পার্ট্মেন্ট প্রায় ফাঁকা হয়ে যায় ...
-
শিমুল ফুলের উপকারিতা,শিমুল গাছের ফুল,bombax ceiba,red cotton tree,cotton tree,shimul flower,shimul flower drawing,shimul flower in bengali,s...
-
আমি আগাম ক্ষমাপ্রার্থনা করে নিয়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ(ARCHAEOLOGICAL SURVEY OF INDIA / A.S.I) সম্পর্কে আমার খুব এক...
-
শতবর্ষে সত্যজিৎ ---- একটি জীবন , একটি প্রতিষ্ঠান সত্যজিৎ রায়ের জন্ম ২ মে ১৯২১ সালে এবং মৃত্যু ২৩ এপ্রিল ১৯৯২ – এ । ছ...
-
Graffiti Visual art genre https://g.co/kgs/2181h1 graffiti art graffiti art drawings graffiti drawings graffiti artist Barrackpor...











