প্রতিদিন
খবরের কাগজ ছাপা হওয়ার পর তা পাঠকের
হাতে পৌঁছনো পর্যন্ত যে দীর্ঘ পথ
, সেই পথের একেবারে শেষ বিন্দুতে দাঁড়িয়ে এই বৃদ্ধ কাগজ
- পত্রপত্রিকা বিক্রেতা । দেখে ভ্রাম্যমাণ
কাগজের স্টল মনে হলেও আদতে কিন্তু তা নয় ।
এই ভদ্রলোক বহু বছর ধরে সাত সকালে এসে , দুপুর গড়িয়ে যাওয়া পর্যন্ত এই নির্দিষ্ট জায়গাটিতে
ঠায় দাঁড়িয়ে কাগজ বিক্রি করেন প্রতিদিন । তাঁর একপাশে
ব্যারাকপুর - বারাসত রোড , আর একপাশে নোনা
চন্দনপুকুর বাজারের মূল প্রবেশ পথ । সঙ্গী
একটা সাইকেল , একটা টুল , জলের বোতল আর হাত পাখা
। সাইকেল - টুল আর পাশের টেলিফোনের
পোস্ট - ই ওনার 'স্টল'
। ভাগ ভাগ করে এগুলির ওপরেই কাগজ - পত্রপত্রিকা সাজিয়ে রাখা থাকে । বলা বাহুল্য
ওনার এই দোকানের ওপর
কোনও ছাউনি নেই । খদ্দের না
আসলে পাশের নোনা চন্দনপুকুর বাস স্টপটিকেই একটু জিরিয়ে নিতে ব্যবহার করতে বাধ্য হন বয়স্ক মানুষটি
। শীত - গ্রীষ্ম - বর্ষা , কোনও ঋতুতেই ওনার দাঁড়ানোর জায়গা একচুল এদিক - ওদিক হয়না । বৃষ্টি পড়লে
কাগজের ওপর প্লাস্টিকের আচ্ছাদন বিছিয়ে দেন শুধু । ছাউনি দেওয়া
নোনা চন্দনপুকুর বাস স্টপ হালে তৈরি হয়েছে । তার বহু
বছর আগে থেকেই ইনি এখানে কাগজ বিক্রি করছেন । চড়া রোদ
, ভীষণ গরম , প্রবল বৃষ্টি আর শীতের সকালকে
এ ভাবে হেলায় জয় করেন কীভাবে
, এই প্রশ্নের উত্তরে চুপ করেই থাকেন মিতবাক মানুষটি । আসলে প্রশ্নটাই
অবান্তর , উত্তরটা জানা ।
ফিচার প্রতিবেদন
ফিচার নিউজ
ফিচার পাতা
ফিচার সংবাদ
ফিচার রাইটিং
ফিচার লেখা
newspaper distributors in kolkata
newspaper distributor near me
newspaper seller near me
the hindu news paper kolkata
newspaper vendor in newtown kolkata
newspaper stall near me
newspaper vendors near me
newspaper vendor near me
পুরাতন খবরের কাগজ
খবরের কাগজ আজকের
আজকে খবরের কাগজ
বাংলাদেশী খবরের কাগজ






কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Don't forget to like, comment, share and subscribe to my Blog. Thank you.